ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

দুর্গম পাহাড়ে ২ হাজার গাঁজা গাছ পুড়িয়ে ধ্বংস

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার গুইমারা উপজেলায় দুই হাজার গাঁজা গাছ পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে প্রশাসন। মঙ্গলবার সকালে গুইমারা ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২ একর জমিতে চাষ করা গাঁজা ক্ষেতের সন্ধান পায় প্রশাসন।
পরে গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী ও সেনা সদস্যদের উপস্থিতিতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর  যৌথ সমন্বয়ে  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর আমিন জানান, খবর পেয়ে গাঁজা গাছগুলো সাথে সাথে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হলেও অভিযান চলাকালীন সময়ে গাঁজা চাষের সঙ্গে যুক্ত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
মূলত মাদক ব্যবসায়ীরা গহীন অরণ্য ও দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যেখানে তুলনামূলক জনবসতি কম সে সকল জায়গায়  নিরাপদ এলাকা হিসাবে বেছে নেয়। ফলে তাদের ধরা মুশকিল হয়ে যায়। তবে এর  মালিক এই গাঁজা চাষের সাথে সম্পৃক্তদের চিন্হিত করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন ওসি।
গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী বলেন, ‘দুই একর জমিতে প্রায় দুই হাজার গাঁজা গাছ ছিল। যার বর্তমান আর্থিক মূল্য অন্তত দশ কোটি টাকা। এ ধরনের অভিযান চালিয়ে মাদকের চাষ বন্ধসহ তাদেরকে মাদক নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম করবো।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

দুর্গম পাহাড়ে ২ হাজার গাঁজা গাছ পুড়িয়ে ধ্বংস

আপডেট টাইম : ০৫:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪
তাসলিমা আক্তার বিথী, খাগড়াছড়ি জেলা প্রতিনিধি :
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার গুইমারা উপজেলায় দুই হাজার গাঁজা গাছ পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে প্রশাসন। মঙ্গলবার সকালে গুইমারা ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২ একর জমিতে চাষ করা গাঁজা ক্ষেতের সন্ধান পায় প্রশাসন।
পরে গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী ও সেনা সদস্যদের উপস্থিতিতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর  যৌথ সমন্বয়ে  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরিফুর আমিন জানান, খবর পেয়ে গাঁজা গাছগুলো সাথে সাথে আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হলেও অভিযান চলাকালীন সময়ে গাঁজা চাষের সঙ্গে যুক্ত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
মূলত মাদক ব্যবসায়ীরা গহীন অরণ্য ও দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যেখানে তুলনামূলক জনবসতি কম সে সকল জায়গায়  নিরাপদ এলাকা হিসাবে বেছে নেয়। ফলে তাদের ধরা মুশকিল হয়ে যায়। তবে এর  মালিক এই গাঁজা চাষের সাথে সম্পৃক্তদের চিন্হিত করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন ওসি।
গুইমারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী বলেন, ‘দুই একর জমিতে প্রায় দুই হাজার গাঁজা গাছ ছিল। যার বর্তমান আর্থিক মূল্য অন্তত দশ কোটি টাকা। এ ধরনের অভিযান চালিয়ে মাদকের চাষ বন্ধসহ তাদেরকে মাদক নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম করবো।

প্রিন্ট