ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

জার্মানের মুণষ্টারের বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে পিঠা উৎসব

বাংলাদেশের কৃষ্টি কালচার এবং দেশীয় সংস্কৃতিকে প্রবাসের মাটিতে তুলে ধরার নিমিত্তে জার্মানির পশ্চিমের শহর মুণষ্টারের বাংলাদেশ কমিউনিটির সংগঠন, বাংলাদেশী সংস্কৃতি ও সামাজিক এসোসিয়েশন (BKSZM) কর্তৃক গত ২৪ ডিসেম্বর রোজ রবিবার স্থানীয় একটি হলরুমে আয়োজিত হয়েছে শীতকালীন পিঠা উৎসবের।

সংগঠনের সভাপতি তোফায়েল রনির তত্তাবধানে এবং সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ নজরুলের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ সহ কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ।

আয়োজকরা বলেন, মাতৃভূমি থেকে হাজার মাইল দূরে জীবনের তাগিদে অবস্থান করলেও মা মাটির কিংবা শিকড়ের টানে বার বার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে পৌষ পাবনের সেই পিঠা খাওয়ার দিনগুলোর কথা। পৌষের পিঠা পুলি যেন বাঙ্গালী কৃষ্টি কালচারেরই একটি অংশ। সেই কালচারকে হৃদয়ে লালন করে এবং দ্বিতীয় প্রজন্ম তথা প্রবাসীদের কাছে দেশীয় সংস্কৃতিতে তুলে ধরার জন্যই এই পিঠা উৎসবের আয়োজন।

 

 

দুপুরের মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে মুণষ্টারে অবস্থিত বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যগণ একত্রিত হয়ে একে অপরের কূসল বিনিময়ের মাধ্যমে শুরু হয় পিঠা মেলার সূচনা। পরবর্তিতে প্রায় অর্ধশত রকমের মজাদার এবং নকশী সম্বলিত পিঠা প্রদর্শনীর মাধ্যমে পিঠা উৎসবের মূল আনুষ্ঠিকতা শুরু হয়।

প্রবাসে শত ব্যস্ততার মাঝেও পিঠা মেলায় আগত অতিথিদের এ সময় উৎফুল্ল এবং আত্মতৃপ্তি পরিলক্ষিত হয়।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

তানোরে হিমাগারে রাখা আলুতে গাছ

error: Content is protected !!

জার্মানের মুণষ্টারের বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে পিঠা উৎসব

আপডেট টাইম : ১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩

বাংলাদেশের কৃষ্টি কালচার এবং দেশীয় সংস্কৃতিকে প্রবাসের মাটিতে তুলে ধরার নিমিত্তে জার্মানির পশ্চিমের শহর মুণষ্টারের বাংলাদেশ কমিউনিটির সংগঠন, বাংলাদেশী সংস্কৃতি ও সামাজিক এসোসিয়েশন (BKSZM) কর্তৃক গত ২৪ ডিসেম্বর রোজ রবিবার স্থানীয় একটি হলরুমে আয়োজিত হয়েছে শীতকালীন পিঠা উৎসবের।

সংগঠনের সভাপতি তোফায়েল রনির তত্তাবধানে এবং সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ নজরুলের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ সহ কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ।

আয়োজকরা বলেন, মাতৃভূমি থেকে হাজার মাইল দূরে জীবনের তাগিদে অবস্থান করলেও মা মাটির কিংবা শিকড়ের টানে বার বার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে পৌষ পাবনের সেই পিঠা খাওয়ার দিনগুলোর কথা। পৌষের পিঠা পুলি যেন বাঙ্গালী কৃষ্টি কালচারেরই একটি অংশ। সেই কালচারকে হৃদয়ে লালন করে এবং দ্বিতীয় প্রজন্ম তথা প্রবাসীদের কাছে দেশীয় সংস্কৃতিতে তুলে ধরার জন্যই এই পিঠা উৎসবের আয়োজন।

 

 

দুপুরের মধ্যাহ্ন ভোজের মাধ্যমে মুণষ্টারে অবস্থিত বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যগণ একত্রিত হয়ে একে অপরের কূসল বিনিময়ের মাধ্যমে শুরু হয় পিঠা মেলার সূচনা। পরবর্তিতে প্রায় অর্ধশত রকমের মজাদার এবং নকশী সম্বলিত পিঠা প্রদর্শনীর মাধ্যমে পিঠা উৎসবের মূল আনুষ্ঠিকতা শুরু হয়।

প্রবাসে শত ব্যস্ততার মাঝেও পিঠা মেলায় আগত অতিথিদের এ সময় উৎফুল্ল এবং আত্মতৃপ্তি পরিলক্ষিত হয়।