ঢাকা , শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫, ৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

রোববার থেকে খোলা থাকছে শপিং মল–দোকানপাট

-প্রতীকি ছবি।

সারা দেশে আগামী রোববার (২৫ এপ্রিল) থেকে খোলা রাখা যাবে শপিংমল ও দোকানপাট । সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিং মল খোলা থাকবে। এ বিষয়ে আজ শুক্রবার (২৩.০৪.২০২১) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সারা দেশে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার থেকে। আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন চলবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কঠোর বিধিনিষেধ দিয়ে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়।

লকডাউনে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। তবে বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থলবন্দর এবং এ-সংক্রান্ত অফিসগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে। প্রথমে ব্যাংক বন্ধের ঘোষণা দিলেও পরে তা আবার খোলার সিদ্ধান্ত হয়। আর শিল্পকারখানাগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু আছে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই-আগস্টে শহীদদের স্মরণে মহম্মদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল

error: Content is protected !!

রোববার থেকে খোলা থাকছে শপিং মল–দোকানপাট

আপডেট টাইম : ১২:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল ২০২১
ডেস্ক রিপোর্টঃ :

সারা দেশে আগামী রোববার (২৫ এপ্রিল) থেকে খোলা রাখা যাবে শপিংমল ও দোকানপাট । সকাল ১০টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত দোকানপাট ও শপিং মল খোলা থাকবে। এ বিষয়ে আজ শুক্রবার (২৩.০৪.২০২১) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকানপাট খোলা রাখা যাবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সারা দেশে দ্বিতীয় দফায় লকডাউন শুরু হয় গত বৃহস্পতিবার থেকে। আগামী ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন চলবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার প্রথমে ৫ এপ্রিল থেকে সাত দিনের জন্য গণপরিবহন চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ জারি করেছিল। পরে তা আরও দুদিন বাড়ানো হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আরও কঠোর বিধিনিষেধ দিয়ে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ শুরু হয়।

লকডাউনে সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। তবে বিমান, সমুদ্র, নৌ ও স্থলবন্দর এবং এ-সংক্রান্ত অফিসগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে। প্রথমে ব্যাংক বন্ধের ঘোষণা দিলেও পরে তা আবার খোলার সিদ্ধান্ত হয়। আর শিল্পকারখানাগুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু আছে।


প্রিন্ট