এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করলে বেসরকারি গণপরিবহনগুলো যানজট এড়াতে পারত। কিন্তু চলতি পথে যাত্রীসংকট হবে এমন অজুহাত দেখিয়ে এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করছে না অন্য কোনো গণপরিবহন। তবে ১৮ সেপ্টেম্বর এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন (বিআরটিসি) বাস চলাচল চালু করে। শুরুর দিনে আটটি বাস চলাচল করে। সংস্থাটি রাজস্ব আয় করে প্রায় ৬৮ হাজার টাকা।
তবে দ্বিতীয় দিন দ্বিগুণ হয়ে সংস্থাটি রাজস্ব আয় পায় প্রায় ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে বিআরটিসি বাড়িয়েছে বাসের সংখ্যা। আয়ও বেড়েছে সংস্থাটির। ২ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দরের কাওলার প্রান্তে ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রথম ধাপে ফার্মগেট পর্যন্ত চালু হলেও আগামী জুনে দ্বিতীয় ধাপে মালিবাগ, খিলগাঁও, কমলাপুর হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত বাকি অংশ চালুর কথা রয়েছে। তখন এক্সপ্রেসওয়ের পুরোপুরি সুবিধা পাবেন নগরবাসী। ফলে বাঁচবে যাতায়াতের সময়, কমবে দুর্ভোগ।