ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo নাগরপুরে শিক্ষক নেতৃত্বে সর্বোচ্চ ৫৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত ছানোয়ার Logo শালিখায় পুলিশের অভিযানে ৩০০ গ্রাম গাঁজা সহ আটক ৩ Logo গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ভোটের সমীকরণে চেয়ারম্যান প্রার্থী বিমল বিশ্বাস এগিয়ে Logo যশোরের মনিরামপুরে ডাকাতির ঘটনায় আটক ৪, পিকআপ জব্দ Logo ভূরুঙ্গামারীতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মচারী ও কর্ম কর্তাদের কর্মবিরতি Logo ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদ ও স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্যাদা প্রদানের দাবীতে সমাবেশ  Logo আমতলীতে ডলার ও রিয়াল প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার Logo নলছিটিতে বারি তিল-৪ এর বাম্পার ফলন Logo লন্ডনে শহীদ জননীর জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠান Logo কালুখালী উপজেলা বিএনপির সম্মেলনে সভাপতি লুৎফর, সম্পাদক রুমা নির্বাচিত
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

জিআই পণ্যের সনদ পেল ৭ প্রতিষ্ঠান

দেশে এ পর্যন্ত ১৭টি পণ্যকে ভৌগোলিক নির্দেশক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০টির সনদ আগেই দেওয়া হয়েছে

দেশে এ পর্যন্ত ১৭টি পণ্যকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০টির সনদ আগেই দেওয়া হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে সাতটি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার সেগুলোর আবেদনকারীদের কাছে সনদ প্রদান করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ডিপিডিটির মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের (ডিপিডিটি) উদ্যোগে আয়োজিত বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে ‘উইমেন অ্যান্ড আইপি : এক্সিলারেশন ইনোভেশন অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি’ শীর্ষক সেমিনার এবং ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন শিল্পমন্ত্রী। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন ২০২২, বাংলাদেশ শিল্প-নকশা আইন ২০২৩ প্রণয়ন করা হয়েছে এবং ট্রেডমার্ক আইন ২০০৯ সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। সরকার এরই মধ্যে ইলিশ, জামদানি, রংপুরের শতরঞ্জিসহ ১৭টি পণ্যকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা বাণিজ্যিকীকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি লাভবান হতে পারে।

বাংলাদেশে মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ব্যবস্থা যত শক্তিশালী হবে, এ দেশে বৈদশিক বিনিয়োগ তত বাড়বে। 

শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতার প্রকাশই মেধাসম্পদ, আর এই উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতাকে উৎসাহিত করার সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। জাতি হিসেবে আমরা যত বেশি জ্ঞানভিত্তিক উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতাকে কাজে লাগাব, তত বেশি সমৃদ্ধির দিকে অগ্রসর হতে পারব। একবিংশ শতাব্দীতে এসে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

এখন আমরা উন্নয়নশীল দেশের অন্তর্ভুক্ত হয়েছি, এই উন্নয়নশীলতা ধরে রাখতে না পারলে আমরা আবার পিছিয়ে যাব।
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

নাগরপুরে শিক্ষক নেতৃত্বে সর্বোচ্চ ৫৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত ছানোয়ার

error: Content is protected !!

জিআই পণ্যের সনদ পেল ৭ প্রতিষ্ঠান

আপডেট টাইম : ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
দেশে এ পর্যন্ত ১৭টি পণ্যকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১০টির সনদ আগেই দেওয়া হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে যে সাতটি ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গতকাল বৃহস্পতিবার সেগুলোর আবেদনকারীদের কাছে সনদ প্রদান করেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।

রাজধানীর একটি হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ডিপিডিটির মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা। শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের (ডিপিডিটি) উদ্যোগে আয়োজিত বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস ২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে ‘উইমেন অ্যান্ড আইপি : এক্সিলারেশন ইনোভেশন অ্যান্ড ক্রিয়েটিভিটি’ শীর্ষক সেমিনার এবং ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন শিল্পমন্ত্রী। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন ২০২২, বাংলাদেশ শিল্প-নকশা আইন ২০২৩ প্রণয়ন করা হয়েছে এবং ট্রেডমার্ক আইন ২০০৯ সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে। সরকার এরই মধ্যে ইলিশ, জামদানি, রংপুরের শতরঞ্জিসহ ১৭টি পণ্যকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা বাণিজ্যিকীকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতি লাভবান হতে পারে।

বাংলাদেশে মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ব্যবস্থা যত শক্তিশালী হবে, এ দেশে বৈদশিক বিনিয়োগ তত বাড়বে। 

শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘নতুন উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতার প্রকাশই মেধাসম্পদ, আর এই উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতাকে উৎসাহিত করার সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নয়নের সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। জাতি হিসেবে আমরা যত বেশি জ্ঞানভিত্তিক উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতাকে কাজে লাগাব, তত বেশি সমৃদ্ধির দিকে অগ্রসর হতে পারব। একবিংশ শতাব্দীতে এসে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

এখন আমরা উন্নয়নশীল দেশের অন্তর্ভুক্ত হয়েছি, এই উন্নয়নশীলতা ধরে রাখতে না পারলে আমরা আবার পিছিয়ে যাব।