ঢাকা , শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

সদরপুরে সেতুর সংযোগ সড়কের বেহাল দশা

সেতু সংযোগ সড়কের একাংশ।

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামে আবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ সেতুটির বেহাল দশা। পার্শ¦বতি ভবুকদিয়া বাসস্ট্যান্ড-হাটকৃষ্ণপুরের যোগাযোগের অন্যতম প্রধান আঞ্চলিক সড়কের উপর নির্মাধীন সেতুটি এখন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরেছে।

এলাকাবাসীর সাথে কথা হলে জানা যায়, ২০০৭ সালের ভয়াবহ বণ্যায় পানির প্রবল  স্রোতে রাস্তাটি ভেঙ্গে বিশাল কুম পরলে, ৭ বছর ধরে জনসাধারণের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরে। তাই মানুষের যোগাযোগের সুবিধার্থে কুমের উপর নির্মান করা হয় সেতুটি।

সেতুটি দিয়ে হাজার হাজার জনগণ, ছোটবড় যানবাহন ও কৃষক গাড়িযোগে পাট, গম, ধান ও অনান্য মৌসুমী ফষল নিয়ে বিক্রয়ের জন্য কৃষ্ণপুর বাজারে যায়। নির্মাধীন সেতুটির দুপাশে রয়েছে ইটের সংযোগ সড়ক। তবে সেই সংযোগ সড়কের ইট উধাও হয়ে গেছে।

ইট না থাকায় রাস্তার মাটি ভেঙ্গে পরেছে কুমের ভিতোরে। এর ফলে কয়েক বছর ধরে সেতুরটি ব্যবহারে অযোগ্য হয়ে পরেছে। মারাত্মক ঝুকি নিয়ে গাড়ি চলাচল করে, যেকোন সময় হতে পারে বড় ধরনের দূঘটনা। চরম ভোগান্তির মধ্যে পরেছে কয়েক গ্রামের হাজার হাজার জনগণ।

এলাকাবাসীর দাবি, সেতুটির দুপাশের সংযোগ সড়কটি মেরামত করে যোগাযোগের যোগ্য করে গড়ে তোললে তারা ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাবে।

উপজেলা প্রকৌশলির মোঃ আব্দুল মমিনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতি সাভাবিক হলে খুবই দ্রæত সেতুর সংযোগ সড়কটি মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

হরিপরে বিএসএফ এর গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত

error: Content is protected !!

সদরপুরে সেতুর সংযোগ সড়কের বেহাল দশা

আপডেট টাইম : ০২:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ এপ্রিল ২০২১
মোঃ হুমায়ুন কবির (তুহিন) সদরপুর, (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ :

ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামে আবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ সেতুটির বেহাল দশা। পার্শ¦বতি ভবুকদিয়া বাসস্ট্যান্ড-হাটকৃষ্ণপুরের যোগাযোগের অন্যতম প্রধান আঞ্চলিক সড়কের উপর নির্মাধীন সেতুটি এখন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরেছে।

এলাকাবাসীর সাথে কথা হলে জানা যায়, ২০০৭ সালের ভয়াবহ বণ্যায় পানির প্রবল  স্রোতে রাস্তাটি ভেঙ্গে বিশাল কুম পরলে, ৭ বছর ধরে জনসাধারণের চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরে। তাই মানুষের যোগাযোগের সুবিধার্থে কুমের উপর নির্মান করা হয় সেতুটি।

সেতুটি দিয়ে হাজার হাজার জনগণ, ছোটবড় যানবাহন ও কৃষক গাড়িযোগে পাট, গম, ধান ও অনান্য মৌসুমী ফষল নিয়ে বিক্রয়ের জন্য কৃষ্ণপুর বাজারে যায়। নির্মাধীন সেতুটির দুপাশে রয়েছে ইটের সংযোগ সড়ক। তবে সেই সংযোগ সড়কের ইট উধাও হয়ে গেছে।

ইট না থাকায় রাস্তার মাটি ভেঙ্গে পরেছে কুমের ভিতোরে। এর ফলে কয়েক বছর ধরে সেতুরটি ব্যবহারে অযোগ্য হয়ে পরেছে। মারাত্মক ঝুকি নিয়ে গাড়ি চলাচল করে, যেকোন সময় হতে পারে বড় ধরনের দূঘটনা। চরম ভোগান্তির মধ্যে পরেছে কয়েক গ্রামের হাজার হাজার জনগণ।

এলাকাবাসীর দাবি, সেতুটির দুপাশের সংযোগ সড়কটি মেরামত করে যোগাযোগের যোগ্য করে গড়ে তোললে তারা ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাবে।

উপজেলা প্রকৌশলির মোঃ আব্দুল মমিনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতি সাভাবিক হলে খুবই দ্রæত সেতুর সংযোগ সড়কটি মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।


প্রিন্ট