ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

বোয়ালমারীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের নামে আপত্তিকর স্লোগান, চিকিৎসকদের মানববন্ধন

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসকেরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), ফরিদপুর সিভিল সার্জন এবং বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার নামে মিথ্যা অভিযোগ এনে অশ্লীল, আপত্তিকর এবং মানহানিকর ভাষাযুক্ত স্লোগান ব্যবহার করে মিছিল দেয়ার প্রতিবাদে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

 

দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক সাখাওয়াত হোসেন এবং মো. জিল্লুর রহমান ওই তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদের ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়ার অভিযোগ আনেন। মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের আয়োজনে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত সকল চিকিৎসক ও কর্মচারীরা অংশ নেন।

 

জানা যায়, ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জন কর্তৃক চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে সোমবার (১৭ জুলাই) দুপুরে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার তিনটি ক্লিনিকে এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। ক্লিনিক তিনটি হলো- হাসপাতালের উত্তর পার্শ্বস্থ সরকারি কলেজ রোড সংলগ্ন দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোডস্থ আল আমিন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এবং উপজেলা পরিষদের সামনে অবস্থিত স্বর্ণা ক্লিনিক। অভিযান পরিচালনার সময় সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্টরা ক্লিনিক তিনটিতে বেশ কিছু অসঙ্গতি দেখতে পান। এ সময় সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনাকারীরা ক্লিনিকগুলোর সার্বিক পরিবেশ নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন এবং অপারেশন থিয়েটারের বেশ কিছু যন্ত্রপাতিও নষ্ট দেখতে পান। এ প্রেক্ষিতে রোগীদের সঠিক স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে বিদ্যমান অসঙ্গতি দূর না করা পর্যন্ত ক্লিনিকগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

 

বন্ধ রাখার এ নির্দেশনার প্রতিবাদে ‘দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার’ এর মালিক সাখাওয়াত হোসেন ও জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল সোমবার বিকেলে বোয়ালমারী পৌরসভার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে ওই ক্লিনিকের কর্মচারীসহ ২৫-৩০ জন অংশ নেয়। মিছিলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. মো. ফরিদ হোসেন মিঞার নাম জড়িয়ে ক্লিনিকের মালিক সাখাওয়াত হোসেন ও জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে মিথ্যা, আপত্তিকর ও মানহানিকর স্লোগান দেয়া হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালকের মতো একজন সম্মানী ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করে স্লোগান দেয়ার ঘটনায় এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক ও কর্মচারীরা মঙ্গলবার দুপুর দুইটায় কর্মঘণ্টা শেষে মানববন্ধন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে।

 

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বোয়ালমারী উপজেলা শাখার সভাপতি সৈয়দ মোরতুজা আলী তমাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন, যারা ডা. ফরিদ ভাইয়ের বিরুদ্ধে মিছিলসহ বিভিন্ন অপপ্রচার করেছেন আমি তাদের প্রতি ঘৃণা এবং নিন্দা জানাই। বোয়ালমারী উপজেলার কোনো মানুষের কোনো সমস্যা হলে হাসপিটালে ভর্তি, উন্নত চিকিৎসা, অর্থনৈতিক সমস্যা বা স্বাস্থ্য বিভাগে কোন সুপারিশ- ফরিদ ভাই সর্বোচ্চটা করার চেষ্টা করেছেন।

 

যুবলীগ নেতা রাহাদুল আখতার তপন এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

 

এ ব্যাপারে ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জনের বক্তব্যের জন্য মুঠোফোনে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

এক প্রশ্নের জবাবে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. কে এম মাহমুদুর রহমান বলেন, আমাদের কেউ গতকালের ঘটনায় জড়িত থাকলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্তৃপক্ষের দাবি তাদের ক্লিনিক বন্ধের পেছনে ডা. ফরিদ হোসেন মিঞার হাত আছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা.মো. ফরিদ হোসেন মিঞা বলেন, এটা জেলা সিভিল সার্জনের রুটিন ওয়ার্ক। জেলার ক্লিনিকগুলোর সার্বিক অবস্থা তদারকি করা তার কাজ। ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জন বোয়ালমারী উপজেলার তিনটি ক্লিনিকে সোমবার অভিযান চালিয়ে কিছু ত্রুটি খুঁজে পেয়েছেন। সে মোতাবেক তিনি (সিভিল সার্জন) ওই সকল ত্রুটি দূর করে ক্লিনিক পরিচালনা করতে মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ঘটনার সাথে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। আমি বোয়ালমারীর কোন ক্লিনিকের সাথে জড়িত নই। অথচ আমাকে জড়িয়ে দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পক্ষ থেকে মানহানিকর স্লোগান দেয়া হয়েছে, যা আপত্তিকর। আমি এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেব।

 

 

এদিকে দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিকে যেসব চিকিৎসকের চেম্বার রয়েছে তারা তাদের রোগীদের যেসব প্যাথলজি টেস্ট দেন তা ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকেই করতে কর্তৃপক্ষ বাধ্য করে বলে অভিযোগ রয়েছে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

বোয়ালমারীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের নামে আপত্তিকর স্লোগান, চিকিৎসকদের মানববন্ধন

আপডেট টাইম : ০৫:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০২৩
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা ডেস্ক :

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসকেরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য), ফরিদপুর সিভিল সার্জন এবং বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার নামে মিথ্যা অভিযোগ এনে অশ্লীল, আপত্তিকর এবং মানহানিকর ভাষাযুক্ত স্লোগান ব্যবহার করে মিছিল দেয়ার প্রতিবাদে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

 

দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক সাখাওয়াত হোসেন এবং মো. জিল্লুর রহমান ওই তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাদের ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়ার অভিযোগ আনেন। মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) দুপুর ২টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দের আয়োজনে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত সকল চিকিৎসক ও কর্মচারীরা অংশ নেন।

 

জানা যায়, ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জন কর্তৃক চলমান অভিযানের অংশ হিসেবে সোমবার (১৭ জুলাই) দুপুরে ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার তিনটি ক্লিনিকে এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। ক্লিনিক তিনটি হলো- হাসপাতালের উত্তর পার্শ্বস্থ সরকারি কলেজ রোড সংলগ্ন দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল রোডস্থ আল আমিন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এবং উপজেলা পরিষদের সামনে অবস্থিত স্বর্ণা ক্লিনিক। অভিযান পরিচালনার সময় সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্টরা ক্লিনিক তিনটিতে বেশ কিছু অসঙ্গতি দেখতে পান। এ সময় সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনাকারীরা ক্লিনিকগুলোর সার্বিক পরিবেশ নোংরা ও অপরিচ্ছন্ন এবং অপারেশন থিয়েটারের বেশ কিছু যন্ত্রপাতিও নষ্ট দেখতে পান। এ প্রেক্ষিতে রোগীদের সঠিক স্বাস্থ্যসেবার কথা বিবেচনা করে বিদ্যমান অসঙ্গতি দূর না করা পর্যন্ত ক্লিনিকগুলোর কার্যক্রম বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়।

 

বন্ধ রাখার এ নির্দেশনার প্রতিবাদে ‘দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার’ এর মালিক সাখাওয়াত হোসেন ও জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে একটি বিক্ষোভ মিছিল সোমবার বিকেলে বোয়ালমারী পৌরসভার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। মিছিলে ওই ক্লিনিকের কর্মচারীসহ ২৫-৩০ জন অংশ নেয়। মিছিলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. মো. ফরিদ হোসেন মিঞার নাম জড়িয়ে ক্লিনিকের মালিক সাখাওয়াত হোসেন ও জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে মিথ্যা, আপত্তিকর ও মানহানিকর স্লোগান দেয়া হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিভাগীয় পরিচালকের মতো একজন সম্মানী ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করে স্লোগান দেয়ার ঘটনায় এলাকায় তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত চিকিৎসক ও কর্মচারীরা মঙ্গলবার দুপুর দুইটায় কর্মঘণ্টা শেষে মানববন্ধন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে তীব্র নিন্দার ঝড় উঠেছে।

 

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বোয়ালমারী উপজেলা শাখার সভাপতি সৈয়দ মোরতুজা আলী তমাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন, যারা ডা. ফরিদ ভাইয়ের বিরুদ্ধে মিছিলসহ বিভিন্ন অপপ্রচার করেছেন আমি তাদের প্রতি ঘৃণা এবং নিন্দা জানাই। বোয়ালমারী উপজেলার কোনো মানুষের কোনো সমস্যা হলে হাসপিটালে ভর্তি, উন্নত চিকিৎসা, অর্থনৈতিক সমস্যা বা স্বাস্থ্য বিভাগে কোন সুপারিশ- ফরিদ ভাই সর্বোচ্চটা করার চেষ্টা করেছেন।

 

যুবলীগ নেতা রাহাদুল আখতার তপন এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

 

এ ব্যাপারে ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জনের বক্তব্যের জন্য মুঠোফোনে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

এক প্রশ্নের জবাবে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. কে এম মাহমুদুর রহমান বলেন, আমাদের কেউ গতকালের ঘটনায় জড়িত থাকলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার কর্তৃপক্ষের দাবি তাদের ক্লিনিক বন্ধের পেছনে ডা. ফরিদ হোসেন মিঞার হাত আছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগের বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা.মো. ফরিদ হোসেন মিঞা বলেন, এটা জেলা সিভিল সার্জনের রুটিন ওয়ার্ক। জেলার ক্লিনিকগুলোর সার্বিক অবস্থা তদারকি করা তার কাজ। ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জন বোয়ালমারী উপজেলার তিনটি ক্লিনিকে সোমবার অভিযান চালিয়ে কিছু ত্রুটি খুঁজে পেয়েছেন। সে মোতাবেক তিনি (সিভিল সার্জন) ওই সকল ত্রুটি দূর করে ক্লিনিক পরিচালনা করতে মৌখিক নির্দেশনা দিয়েছেন। এ ঘটনার সাথে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। আমি বোয়ালমারীর কোন ক্লিনিকের সাথে জড়িত নই। অথচ আমাকে জড়িয়ে দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পক্ষ থেকে মানহানিকর স্লোগান দেয়া হয়েছে, যা আপত্তিকর। আমি এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেব।

 

 

এদিকে দি ইস্টার্ন সার্জিক্যাল ক্লিনিকে যেসব চিকিৎসকের চেম্বার রয়েছে তারা তাদের রোগীদের যেসব প্যাথলজি টেস্ট দেন তা ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকেই করতে কর্তৃপক্ষ বাধ্য করে বলে অভিযোগ রয়েছে।


প্রিন্ট