ঢাকা , শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

কুষ্টিয়ায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

সারাদেশের মতো কুষ্টিয়াতেও বাড়ছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত চার দিনে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে সাতজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। তারা সবাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সোমবার (১০ জুলাই) কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, গত চার দিনে এই হাসপাতালে সাতজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঈদের পর থেকে এ জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিরা অনেকেই জেলার বাইরে থেকে আসা।

কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা. এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ঈদের পর থেকেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলছে জেলায়। জেনারেল হাসপাতাল এবং জেলার সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে ডেঙ্গু শনাক্ত এবং চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রয়েছে। তাই ডেঙ্গু জ্বর হলে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 

তিনি আরও বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার ও মশার বংশবিস্তার রোধ করা প্রয়োজন। পরিত্যক্ত পাত্র, ফুলের টব বা ডাবের খোসায় জমে থাকা পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। এ কারণে অযথা কোনো পাত্রে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। একই সঙ্গে বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

কুষ্টিয়ায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

আপডেট টাইম : ০৩:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ জুলাই ২০২৩
ইসমাইল হোসেন বাবু, কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধি :

সারাদেশের মতো কুষ্টিয়াতেও বাড়ছে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত চার দিনে কুষ্টিয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে সাতজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। তারা সবাই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সোমবার (১০ জুলাই) কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, গত চার দিনে এই হাসপাতালে সাতজন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ঈদের পর থেকে এ জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিরা অনেকেই জেলার বাইরে থেকে আসা।

কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জন ডা. এ এইচ এম আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ঈদের পর থেকেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলছে জেলায়। জেনারেল হাসপাতাল এবং জেলার সব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে ডেঙ্গু শনাক্ত এবং চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রয়েছে। তাই ডেঙ্গু জ্বর হলে আতঙ্কিত না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 

তিনি আরও বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার ও মশার বংশবিস্তার রোধ করা প্রয়োজন। পরিত্যক্ত পাত্র, ফুলের টব বা ডাবের খোসায় জমে থাকা পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। এ কারণে অযথা কোনো পাত্রে পানি জমতে দেওয়া যাবে না। একই সঙ্গে বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে।


প্রিন্ট