রবিবার (১৪ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তরের ২১ নম্বর বিশেষ বুলেটিনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে উত্তর-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্পূর্ণ ঘূর্ণিঝড়টি রবিবার সন্ধ্যা নাগাদ উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে প্রচণ্ড ঝড়ের সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপে। ঝড়ে দ্বীপের অধিকাংশ ঘরবাড়ি, হোটেল ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান। প্রচুর গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে গেছে।
চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বলেন, ‘ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে সেন্ট মার্টিন। এখানের ৯৯ শতাংশ স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক ঘরের চাল উড়ে গেছে। কিছু দুমড়েমুচড়ে গেছে। তবে এখনো জলোচ্ছ্বাস হয়নি। প্রচণ্ড বাতাস হচ্ছে।’
প্রিন্ট