দুবাইতে অবস্থানরত ৪৫৯ জন বাংলাদেশি নাগরিকের সম্পদ ক্রয়ের অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুসরণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। একই সঙ্গে তিন সদস্যের টিম গঠন করা হয়েছে বলে গতকাল সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে জানিয়েছে।
ওই দুদক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, উচ্চতন আদালত আমাদের তদন্ত করতে বলেছে। আদেশটি আমরা হাতে পেয়েছি। তদন্ত করে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে তথ্য-উপাত্ত যাচাই বাছাই করা হবে। দেশ থেকে যারা অর্থ পাচার করেছেন তারা কেউ ছাড় পাবে না।
জানা গেছে, গত ১৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দী দাসের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি শেষে দুবাইতে অবস্থানরত ৪৫৯ জন বাংলাদেশি নাগরিকের সম্পদ ক্রয়ের অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফইউজে) ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত করে অগ্রগতি প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করতে বলা হয়।
বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াত লিজুর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই আদেশ দিয়েছেন।
প্রিন্ট