ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

সদরপুরে জমি ভাড়া নিয়ে দখলের পায়তারা

ফরিদপুরের সদরপুরে কিন্ডার গার্টেন স্কুল করার জন্য জমি ভাড়া নিয়ে দখল করার পায়তারা অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা সদরের বাইশ রশি গ্রামের সুফিয়া বেগমের ৮ শতাংস জমি  ২০০৯ সালে একই গ্রামের মাসুদ কামাল ১০ বছরের জন্য মাসিক ১৩শ টাকা চুক্তিতে ভাড়া নেয়। চুক্তিনামায় অনুযায়ী মেয়াদ ২০১৯ সালে শেষ হলেও এখনও দখল ছাড়ছে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
সুফিয়া জানান, আমি মাসুদকে স্কুল করার জন্য ৮ শতাংস জমি ১০ বছরের জন্য ভাড়া দেই। চুক্তি অনুযায়ী প্রায় ৪ বছর আগে মেয়াদ শেষ হলেও তার স্ত্রী মাফুজা বেগম জমির দখল ছাড়ছে না। জমি খালি করতে বললে হুমকি-ধামকি দেয়। তার স্ত্রী আমাকে আসামী করে থানা ও উপজেলা নির্বহীর নিকট অভিযোগ দায়ের করেছে।
মাসুদ কামালের স্ত্রী মফুজা জানান, আমরা জানি এই স্কুলের জমি সরকারি খাস খতিয়ান ভুক্ত। আমার স্বামী মাসুদ কামাল স্কুলটি করেছিলে ২০০৯ সালে। এখন তারা আমাকে স্কুলে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। তারা  ওই জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করে রেখেছে।
সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুব্রত গোলদার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

সদরপুরে জমি ভাড়া নিয়ে দখলের পায়তারা

আপডেট টাইম : ০১:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৩
ফরিদপুরের সদরপুরে কিন্ডার গার্টেন স্কুল করার জন্য জমি ভাড়া নিয়ে দখল করার পায়তারা অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলা সদরের বাইশ রশি গ্রামের সুফিয়া বেগমের ৮ শতাংস জমি  ২০০৯ সালে একই গ্রামের মাসুদ কামাল ১০ বছরের জন্য মাসিক ১৩শ টাকা চুক্তিতে ভাড়া নেয়। চুক্তিনামায় অনুযায়ী মেয়াদ ২০১৯ সালে শেষ হলেও এখনও দখল ছাড়ছে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীর।
সুফিয়া জানান, আমি মাসুদকে স্কুল করার জন্য ৮ শতাংস জমি ১০ বছরের জন্য ভাড়া দেই। চুক্তি অনুযায়ী প্রায় ৪ বছর আগে মেয়াদ শেষ হলেও তার স্ত্রী মাফুজা বেগম জমির দখল ছাড়ছে না। জমি খালি করতে বললে হুমকি-ধামকি দেয়। তার স্ত্রী আমাকে আসামী করে থানা ও উপজেলা নির্বহীর নিকট অভিযোগ দায়ের করেছে।
মাসুদ কামালের স্ত্রী মফুজা জানান, আমরা জানি এই স্কুলের জমি সরকারি খাস খতিয়ান ভুক্ত। আমার স্বামী মাসুদ কামাল স্কুলটি করেছিলে ২০০৯ সালে। এখন তারা আমাকে স্কুলে প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। তারা  ওই জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করে রেখেছে।
সদরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুব্রত গোলদার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমরা অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি নিয়ে তদন্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।