ঢাকা , শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

কাতারের সবচেয়ে বড় মাঠে বাংলাদেশের পতাকা

বাংলাদেশ থেকে বিশ্বকাপ দেখতে গিয়েছে বাংলাদেশী যুবক মেহেদী হাসিফ। শুধু খেলাই দেখেননি নিজের দেশের পতাকাও দেখিয়েছেন বিশ্বচোখে। মেহেদী হাসিফ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর কামারগ্রামের মোশারেফ হোসেনের ছেলে।

মেহেদী হাসিফ বলেন, নিজে বিশ্বকাপের মাঠে বসে খেলা দেখছি এ যেন সপ্ন সেই সপ্ন সত্যি করেছেন আমার বড় ভাই কাতার প্রবাসী জাহিদুল ইসলাম বাপ্পি। যখনই নিশ্চিত হয়েছি যে এবার কাতারে আয়োজিত বিশ্বকাপ দেখতে যাবো প্রথমেই মাথায় আসে কোন বিদেশি দলের জার্সি বা পতাকা নয় এই বিশ্বচোখে আমার বাংলাদেশের পথাকা দেখাবো।

আজকের এই দৃষ্টিনন্দন কাতার সৃষ্টির পেছনে আমাদের বংলাদেশী প্রবাসী শ্রমিকদের ভুমিকা প্রথম এবং প্রধান তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাবার এই সুযোগ। সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে নিজের সপ্নপুরনের সাথেই পুরন করেছি এই দেশ প্রেমের দায়িত্ব। ভালোবাসা প্রিয় বাংলাদেশ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

error: Content is protected !!

কাতারের সবচেয়ে বড় মাঠে বাংলাদেশের পতাকা

আপডেট টাইম : ০১:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২২
মোঃ ইকবাল হোসেন, আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধিঃ :

বাংলাদেশ থেকে বিশ্বকাপ দেখতে গিয়েছে বাংলাদেশী যুবক মেহেদী হাসিফ। শুধু খেলাই দেখেননি নিজের দেশের পতাকাও দেখিয়েছেন বিশ্বচোখে। মেহেদী হাসিফ ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর কামারগ্রামের মোশারেফ হোসেনের ছেলে।

মেহেদী হাসিফ বলেন, নিজে বিশ্বকাপের মাঠে বসে খেলা দেখছি এ যেন সপ্ন সেই সপ্ন সত্যি করেছেন আমার বড় ভাই কাতার প্রবাসী জাহিদুল ইসলাম বাপ্পি। যখনই নিশ্চিত হয়েছি যে এবার কাতারে আয়োজিত বিশ্বকাপ দেখতে যাবো প্রথমেই মাথায় আসে কোন বিদেশি দলের জার্সি বা পতাকা নয় এই বিশ্বচোখে আমার বাংলাদেশের পথাকা দেখাবো।

আজকের এই দৃষ্টিনন্দন কাতার সৃষ্টির পেছনে আমাদের বংলাদেশী প্রবাসী শ্রমিকদের ভুমিকা প্রথম এবং প্রধান তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাবার এই সুযোগ। সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে নিজের সপ্নপুরনের সাথেই পুরন করেছি এই দেশ প্রেমের দায়িত্ব। ভালোবাসা প্রিয় বাংলাদেশ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।