ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মাগুরা জেলার সফল নারী মিসেস নাজনীন রব্বানীর জীবন গল্প

মিসেস নাজনীন রব্বানী কলেজ জীবন থেকে রাজনীতি শুরু হয়। তার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব্বানী এবং মাতা জয়নাব বানুর মেয়ে। সাবেক সদস্য জেলা পরিষদ মাগুরা ও বর্তমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত জেলা পরিষদের সদস্য মাগুরা- ২ আসনের শালিখা ও মহম্মদপুর উপজেলার।

সহ-সভাপতি মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের। তিনি সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহম্মদপুর উপজেলা যুব মহিলা লীগ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহম্মদপুর উপজেলা মহিলা লীগ, সাবেক সহ-সভাপতি মাগুরা জেলা মহিলা লীগ।

এছাড়াও হিউম্যান রাইটস মনিটারিং অর্গানাইজেশন ও নিজস্ব অর্থায়নে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের ফ্রী লেখা পড়ার ব্যবস্থা দেওয়া হয়। সামাজিক ও উন্নয়নমূলক কাজের জন্য ২০১৫ সালে জেলা পর্যায়ে সেরা জয়ীতা নির্বাচিত হন। তিনি শৈলি সাহসী যুব নারী উন্নয়ন সংস্থার পরিচালক এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বিশিষ্ট গুণী মনের মানুষ ও সমাজসেবক মিসেস নাজনীন রব্বানী পারিবারিক ইতিহাস পরিচিতি হলো, মরহুম মিনিষ্টার আব্দুল খালেক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর যুক্ত ফ্রান্ট পূর্ত মন্ত্রী ও অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী এর দোহিত্য নাজনীন রব্বানী। পিতা মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা গোলাম রব্বানী ৪৫ বছর ধরে সভাপতি ছিলেন মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সাবেক সফল উপজেলা চেয়ারম্যান মহম্মদপুর উপজেলা। বিনোদপুর বি.কে মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক, বিনোদপুর ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, গোপীনাথপুর এম.এ খালেক মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজ এবং বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। নাজনীন রব্বানীর দাদা ছিলেন গ্রামের রাজনৈতিক ব্যক্তি, গ্রাম প্রধান, দাদি গৃহিণী।

মাতা জয়নাব বানু সহকারী শিক্ষক গোপীনাথপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মহান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ২০১৪ সালে মাগুরা জেলা সেরা জয়ীতা ও বিভাগীয় পর্যায়ে যাওয়ার সুযোগ। স্বামী মুহাম্মদ ফসিহ্উর রহমান, সাবেক অধ্যক্ষ বিনোদপুর ডিগ্রি কলেজ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক ব্যক্তি।

সাত (৭) ভাই-বোন এর মধ্যে সবার বড় হলেন মাগুরা জেলা পরিষদের সদস্য মিসেস নাজনীন রব্বানী, মেজো বোন জেসমীন রব্বানী গৃহিণী, সেজো বোন বিশিষ্ট শিল্পপতি ইয়াসমিন জামান, যুক্তরাজ্য প্রবাসী এবং বিশিষ্ট্য শিল্পপতি গোলাম মোর্শেদ রব্বানী, বিশিষ্ট শিল্পপতি, ছোট ভাই রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক ও মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা গোলাম খোর্শেদ শুভ্র, সভাপতি ইউনিয়ন মহিলা আওয়ামীলীগ আয়রিন নাইচ রব্বানী, ছোট বোন ইতালি প্রবাসী শবনম শারমীন রব্বানী।

এই অদম্য মনোবল নারী মিসেস নাজনীন রব্বানীর সংসার জীবনে এক ছেলে ও এক মেয়ে তারা দুজনেই বিবাহিত, মেয়ে নুসরাত জাহান শৈলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট এবং ছেলে বিজিএমইএ থেকে এম.বি.এ ডিগ্রি পাশ ও বর্তমানে বিশিষ্ট সমাজসেবক।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

মাগুরা জেলার সফল নারী মিসেস নাজনীন রব্বানীর জীবন গল্প

আপডেট টাইম : ০৪:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২
ফারুক আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার, মাগুরাঃ :

মিসেস নাজনীন রব্বানী কলেজ জীবন থেকে রাজনীতি শুরু হয়। তার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রব্বানী এবং মাতা জয়নাব বানুর মেয়ে। সাবেক সদস্য জেলা পরিষদ মাগুরা ও বর্তমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত জেলা পরিষদের সদস্য মাগুরা- ২ আসনের শালিখা ও মহম্মদপুর উপজেলার।

সহ-সভাপতি মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের। তিনি সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহম্মদপুর উপজেলা যুব মহিলা লীগ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মহম্মদপুর উপজেলা মহিলা লীগ, সাবেক সহ-সভাপতি মাগুরা জেলা মহিলা লীগ।

এছাড়াও হিউম্যান রাইটস মনিটারিং অর্গানাইজেশন ও নিজস্ব অর্থায়নে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের ফ্রী লেখা পড়ার ব্যবস্থা দেওয়া হয়। সামাজিক ও উন্নয়নমূলক কাজের জন্য ২০১৫ সালে জেলা পর্যায়ে সেরা জয়ীতা নির্বাচিত হন। তিনি শৈলি সাহসী যুব নারী উন্নয়ন সংস্থার পরিচালক এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বিশিষ্ট গুণী মনের মানুষ ও সমাজসেবক মিসেস নাজনীন রব্বানী পারিবারিক ইতিহাস পরিচিতি হলো, মরহুম মিনিষ্টার আব্দুল খালেক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এর যুক্ত ফ্রান্ট পূর্ত মন্ত্রী ও অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী এর দোহিত্য নাজনীন রব্বানী। পিতা মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা জননেতা গোলাম রব্বানী ৪৫ বছর ধরে সভাপতি ছিলেন মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সাবেক সফল উপজেলা চেয়ারম্যান মহম্মদপুর উপজেলা। বিনোদপুর বি.কে মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজ এর প্রধান শিক্ষক, বিনোদপুর ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা, গোপীনাথপুর এম.এ খালেক মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজ এবং বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। নাজনীন রব্বানীর দাদা ছিলেন গ্রামের রাজনৈতিক ব্যক্তি, গ্রাম প্রধান, দাদি গৃহিণী।

মাতা জয়নাব বানু সহকারী শিক্ষক গোপীনাথপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মহান ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ২০১৪ সালে মাগুরা জেলা সেরা জয়ীতা ও বিভাগীয় পর্যায়ে যাওয়ার সুযোগ। স্বামী মুহাম্মদ ফসিহ্উর রহমান, সাবেক অধ্যক্ষ বিনোদপুর ডিগ্রি কলেজ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক ব্যক্তি।

সাত (৭) ভাই-বোন এর মধ্যে সবার বড় হলেন মাগুরা জেলা পরিষদের সদস্য মিসেস নাজনীন রব্বানী, মেজো বোন জেসমীন রব্বানী গৃহিণী, সেজো বোন বিশিষ্ট শিল্পপতি ইয়াসমিন জামান, যুক্তরাজ্য প্রবাসী এবং বিশিষ্ট্য শিল্পপতি গোলাম মোর্শেদ রব্বানী, বিশিষ্ট শিল্পপতি, ছোট ভাই রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক ও মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা গোলাম খোর্শেদ শুভ্র, সভাপতি ইউনিয়ন মহিলা আওয়ামীলীগ আয়রিন নাইচ রব্বানী, ছোট বোন ইতালি প্রবাসী শবনম শারমীন রব্বানী।

এই অদম্য মনোবল নারী মিসেস নাজনীন রব্বানীর সংসার জীবনে এক ছেলে ও এক মেয়ে তারা দুজনেই বিবাহিত, মেয়ে নুসরাত জাহান শৈলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট এবং ছেলে বিজিএমইএ থেকে এম.বি.এ ডিগ্রি পাশ ও বর্তমানে বিশিষ্ট সমাজসেবক।


প্রিন্ট