মাগুরা শালিখা উপজেলার শতখালি হাইস্কুলের বাংলা বিভাগের শিক্ষিকা সালমা খাতুনকে জড়িয়ে চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্রী মরিয়মকে মারধর শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও কিছু অনলাইন পত্রিকায় নিউজ হয়েছে। আসলে প্রকৃত ঘটনাটি হল আমি শতখালি হাইস্কুলের একজন শিক্ষিকা।
ঐ স্কুলের সাথেই সিংহেরশর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আমার ছেলে মোঃ ছাবিত শীর্ষ ও মরিয়ম পড়াশোনা করে। যে মেয়েটির কথা উঠছে সে ঐ স্কুলের ৪র্থ শ্রেনীর ছাত্রী আর আমার ছেলে ১ম শ্রেনীতে পড়ে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টার সময়ে ছাবিতের সংঘে তুচ্ছ ঘটনায় আমার কাছে নালিশ করে যে মরিয়ম নামে মেয়েটি তাকে মেরেছে। মরিয়ম আমার স্বামীর সম্পর্কের আত্বীয় হওয়ায় মরিয়মকে আমি শাসিয়েছি এবং ওখানেই ঘটনাটি সমাপ্ত করে দিয়েছি। একটি কুচক্রী মহল সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ দিয়েছে। শিক্ষিকা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মানষিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছেন যে সামান্য বিষয় নিয়ে এত তোলপাড়। তিনি ২০ বছরের চাকুরী জীবনে বিদ্যালয়ে অত্যান্ত সুনামের সাথে এমনকি কোন দিন ছাত্র ছাত্রীদের বেত্রাঘাত করেননি।
এ ছাড়া শিশু ছাত্র ছাবিতের সাক্ষাতে মরিয়মকে কোন মারধরের প্রমান বা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তিনি সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
প্রিন্ট