এদিকে শনিবার (৩০ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে টানা ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়। নড়াইল ও কালিয়া পৌরসভায় ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে কোনো প্রকার সহিংসতা এবং অনিয়ম ছাড়াই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহন সম্পন্ন হয়েছে।
নড়াইল পৌরসভায় আওয়ামীলীগের (নৌকা) আঞ্জুমান আরা, বিএনপির (ধানের শীষ) মোঃ জুলফিকার আলী ও ইসলামি আন্দোলনের (হাতপাখা) মাওঃ খায়রুজ্জামান প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছেন।
এ পৌরসভায় সাধারন কাউন্সিলর পদে ৩৯ এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ১১জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এ পৌরসভায় ভোটার রয়েছে ৩৪ হাজার ৩১৩ জন।
অপরদিকে কালিয়া পৌরসভায় আওয়ামীলীগের মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান হীরা ও বিএনপির স.ম. ওয়াহিদুজ্জামান মিলু এবং সাধারন কাউন্সিলর পদে ৩২জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৯জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। এখানে ভোটার রয়েছেন ১৬ হাজার ৩৮৩ জন।
নড়াইল জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মোঃ ওয়ালিউল্লাহ বলেন, সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে জেলার দু’টি পৌরসভার ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কোথাও কোনো জাল ভোট বা কারচুপির ঘটনা ঘটেনি। তবে সকালের দিকে মোৗখিকভাবে কয়েকটি কেন্দ্রে টেবিলের ওপর ব্যালট পেপার রেখে ভোট দেওয়ার অভিযোগ পাওয়ার পর ওই সব কেন্দ্রে গিয়ে তা নিয়ন্ত্রন করা হয়েছে।