ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo বোয়ালমারীতে দেউলিয়া মিলটির পাশেই নতুন জুটমিল প্রতিষ্ঠিত করেছেন পরিচালনাকারীরা Logo মাগুরায় শত্রুজিৎপুর নূরুল ইসলাম দাখিল মাদরাসায় জালিয়াতি করে চাকরির অভিযোগ Logo মুকসুদপুরে সাংবাদিক হায়দারের কুশপুত্তলিকা দাহ Logo মুকসুদপুরে যুবদলের উদ্যোগে লিফলেট বিতরণ Logo তানোরে সার চোরাচালানের মহোৎসব! Logo ফরিদপুরে ৫ দিনব্যাপী ৮৬১ ও ৮৬২ তম কাব স্কাউট ইউনিট লিডার বেসিক কোর্স উদ্বোধন Logo রূপগঞ্জে ধানক্ষেত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার Logo বালিয়াকান্দির ‘উকুন খোটা’ স্কুল এখন দেশসেরা হওয়ার অপেক্ষায় Logo তানোরের নারায়নপুর স্কুলে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে পাঠদান Logo বাঘায় গলা কেটে হত্যা, নিহতের ভাইরা ভাই রায়হান গ্রেপ্তার
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

গ্রাম অঞ্চলে চাহিদা বাড়ছে মাটির তৈজসপত্রর

ফরিদপুরের শহরাঞ্চলে মাটির জিনিসপত্র চাহিদা কম থাকলেও গ্রামাঞ্চলে চাহিদা বাড়ছে প্রচন্ড।
একই সাথে বিভিন্ন মাটির তৈজসপত্র  সামগ্রী বিক্রি করে অস্থায়ী দোকানিরা কিছু ইনকাম করতে পারছেন বলে অস্থায়ী দোকানীরা জানান।
এ ব্যাপারে কথা হয় চন্ডিপুর এর উত্তম পালের সাথে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় তিনি জানান, শহরাঞ্চলে মাটির জিনিসপত্র দাম চাহিদা কম থাকলেও গ্রাম অঞ্চলে ভালোই চাহিদা রয়েছে। তার কাছে যে সমস্ত জিনিস রয়েছে তার মধ্যে পিঠের সাজ-৫০ টাকা কলোস ৮০ টাকা ,থাল ৫০ টাকা,ঢাকনা ৪০ টাকার মধ্যে। যা সব শ্রেণীর লোকজন কিনতে পারে।
তিনি জানান শহর অঞ্চলে মেলামাইন , প্লাস্টিক, আরএফএল সহ অন্যান্য প্রোডাক্ট এর কারণে সেগুলোর উপর মানুষের আকর্ষণ রয়েছে। অন্যদিকে তার দামও তুলনামূলক বেশি । কিন্তু মাটির জিনিসপত্র দাম কম থাকার কারণে গ্রামাঞ্চলে মানুষের কাছে তা প্রচন্ড আকর্ষণীয় বস্তু। যে কারণে শহরাঞ্চলে  আমাদের জিনিসপত্র বিক্রিয় কম। গ্রামাঞ্চলে তার ব্যতিক্রম। এখানে একটু কষ্ট করলেও প্রতিদিন ১৫০০-১৭০০ টাকা বিক্রি করা সম্ভব। সবকিছু মিলেও সারাদিনে  লাভ থাকে কমপক্ষে ছয়শ টাকা। গ্রামাঞ্চলে অনেকেই মাটির জিনিসপত্র  ব্যবহার করছেন যেখানে শহরে সেটা শখ হিসেবে পরিণত হয়।
সরকার যদি এই শিল্পের দিকে নজর দেয় তাহলে মাটির তৈরি জিনিসপত্রের সুদিন  আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কেননা মাটির এই শিল্প বাংলার ঘরে ঘরে একসময় ছিল পরিচিত। তিনি এ শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতায়  সরকারের সদিচ্ছা কামনা করেন

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালমারীতে দেউলিয়া মিলটির পাশেই নতুন জুটমিল প্রতিষ্ঠিত করেছেন পরিচালনাকারীরা

error: Content is protected !!

গ্রাম অঞ্চলে চাহিদা বাড়ছে মাটির তৈজসপত্রর

আপডেট টাইম : ১১:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২
মানিক কুমার দাস, ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ :
ফরিদপুরের শহরাঞ্চলে মাটির জিনিসপত্র চাহিদা কম থাকলেও গ্রামাঞ্চলে চাহিদা বাড়ছে প্রচন্ড।
একই সাথে বিভিন্ন মাটির তৈজসপত্র  সামগ্রী বিক্রি করে অস্থায়ী দোকানিরা কিছু ইনকাম করতে পারছেন বলে অস্থায়ী দোকানীরা জানান।
এ ব্যাপারে কথা হয় চন্ডিপুর এর উত্তম পালের সাথে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় তিনি জানান, শহরাঞ্চলে মাটির জিনিসপত্র দাম চাহিদা কম থাকলেও গ্রাম অঞ্চলে ভালোই চাহিদা রয়েছে। তার কাছে যে সমস্ত জিনিস রয়েছে তার মধ্যে পিঠের সাজ-৫০ টাকা কলোস ৮০ টাকা ,থাল ৫০ টাকা,ঢাকনা ৪০ টাকার মধ্যে। যা সব শ্রেণীর লোকজন কিনতে পারে।
তিনি জানান শহর অঞ্চলে মেলামাইন , প্লাস্টিক, আরএফএল সহ অন্যান্য প্রোডাক্ট এর কারণে সেগুলোর উপর মানুষের আকর্ষণ রয়েছে। অন্যদিকে তার দামও তুলনামূলক বেশি । কিন্তু মাটির জিনিসপত্র দাম কম থাকার কারণে গ্রামাঞ্চলে মানুষের কাছে তা প্রচন্ড আকর্ষণীয় বস্তু। যে কারণে শহরাঞ্চলে  আমাদের জিনিসপত্র বিক্রিয় কম। গ্রামাঞ্চলে তার ব্যতিক্রম। এখানে একটু কষ্ট করলেও প্রতিদিন ১৫০০-১৭০০ টাকা বিক্রি করা সম্ভব। সবকিছু মিলেও সারাদিনে  লাভ থাকে কমপক্ষে ছয়শ টাকা। গ্রামাঞ্চলে অনেকেই মাটির জিনিসপত্র  ব্যবহার করছেন যেখানে শহরে সেটা শখ হিসেবে পরিণত হয়।
আরও পড়ুনঃ আলফাডাঙ্গা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১০ বছর পরে চলছে ল্যাব পরিক্ষা
সরকার যদি এই শিল্পের দিকে নজর দেয় তাহলে মাটির তৈরি জিনিসপত্রের সুদিন  আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কেননা মাটির এই শিল্প বাংলার ঘরে ঘরে একসময় ছিল পরিচিত। তিনি এ শিল্পের পৃষ্ঠপোষকতায়  সরকারের সদিচ্ছা কামনা করেন

প্রিন্ট