জাবেদ পারভেজ শাহীন একজন পরিচিত মুখ। একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র ।দীর্ঘদিন ধরে আবাহনী ক্রীড়া চক্র এর সফল সাধারণ সম্পাদক । এবং সর্বোপরি একজন সৎ লোক । এক সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানান ফরিদপুরে ক্রীড়াঙ্গনে একটা চমৎকার সু বাতাস বর্তমানে অবস্থান করছে, একই সাথে এইভাবে ক্রীড়াঙ্গন চলতে থাকলে ফরিদপুর আবারও তার হারানো গৌরব ফিরে আনতে পারবে।
জাবেদ পারভেজ শাহিন তার খেলোয়াড় জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৭৯ সাল থেকে ঢাকায় আজাদ স্পোটিং ক্লাব দিলকুশা হয়ে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে প্রথম বিভাগ হকি লীগ খেলে সেখান থেকে সরে আসেন।
এরপর ১৯৭৭ সালে ফরিদপুরের খেলাধুলা শুরু করেন শুরু করেন এবং এরপর ১৯৮৪ সালে সর্বশেষ মাঠে নাম নামেন। ১৯৮৭ সাল হতে আবাহনী র সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এবং এখন পর্যন্ত সফলতার সাথে এই দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
তিনি ফরিদপুর ফুটবলের এবং সবধরনের খেলায় আধুনিকতার জন্য ফরিদপুরের জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক এর অবদান স্বীকার করে বলেন তার অনুপ্রেরণা থাকলে এবং তার সদিচ্ছার কারণেই ফরিদপুর খেলাধুলা অনেক এগিয়ে গেছে একই সাথে প্রতিবছরের নতুন নতুন খেলোয়াড় বেরিয়েছে এক্ষেত্রে তিনি শামীম হক এর কাছে কৃতজ্ঞতা পোষণ করেন
গত বছরও ফরিদপুর ফুটবল লিগে আবাহনী ক্রীড়াচক্র রানার আপ হয়েছিল। শুধু ফুটবল নয় দাবাতেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল গত বছর। এর পূর্বে মহিলা হ্যান্ডবলেও আবাহনী ক্রীড়া চক্র চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করে।
আরও পড়ুনঃ স্বর্ণের বার ছিনতাই; এএসআই সহ আটক-২
সবকিছু মিলে সারা দেশের মতো ফরিদপুরে আবাহনী চক্র একটা প্রতিষ্ঠিত দল। যা সূচনা হয়েছিল ১৯ ৭৪ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পুত্র শেখ কামালের নেতৃত্বে।
তাই যতদিন বেঁচে আছেন জাবেদ পারভেজ শাহীন ক্রীড়াঙ্গনের প্রিয় মানুষ হয়ে বাঁচতে চান। একই সাথে তিনি আবাহনী চক্র, জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন , এবং জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক এর জন্য দোয়া ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন। তার বক্তব্য অনুযায়ী শামীম হকের মত একজন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ফরিদপুরের জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক পুত্র এবং এক কন্যার জনক। বর্তমান অবস্থান করছেন শহরের লক্ষ্মীপুর রেল স্টেশন এর পাশে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি মাছের ব্যবসার সাথে জড়িত আছেন। এছাড়া মার্কেট থেকে যে পরিমাণ টাকা ভাড়া পান তাতেই দিয়ে চলে তার সংসার।
প্রিন্ট