ঢাকা , শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

ফরিদপুরের কবুতরের হাটঃ বেচাকেনা কম হাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ীরা

প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবারে শহরের লক্ষ্মীপুর রেল স্টেশন এ অনুষ্ঠিত হয় কবুতরের হাট।মূলত সকাল ৯ টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত এই হাট অনুষ্ঠিত হয়। বেশিরভাগ ব্যবসায়ী শহরের বিভিন্ন প্রান্তের স্থায়ী বাসিন্দা।
এদিকে ঈদের পরে তাদের ব্যবসা তেমন হয়নি বলে আক্ষেপ করেন।
ব্যবসায়ীদের বক্তব্য ছিল  ঈদের পরে ভালো ব্যবসা আশা করেছিলাম সেই ধরনের কিছু উন্নত মানের কবুতর পাখি খরগোশ টিয়া পাখি নিয়ে হাটে এসেছিলাম কিন্তু  বেচাকেনা কম  হওয়ার কারণে হতাশ হয়ে ফেরত যেতে হচ্ছে।
অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন কবুতর ছাড়াও অন্যান্য প্রাণীর দাম এখানে অপেক্ষাকৃত  বেশি। বাজারে এর থেকে অনেকটাই কম দামে এসব প্রাণী পাওয়া যাবে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে এখানে দেশি কবুতর ৩০০-৫০০ টাকা, সিরাজী ১৫০০-২০০০, সোয়া চন্দন ১৫০০-২০০০ লক্ষা ১৫০০-৩০০০ খরগোশ প্রতিটি ১০০০ টাকা, টার্কির বাচ্চা ৩০০ টাকা, জাফরিন ৩০০০ টাকা, চীনা মুরগি প্রতি পিস ৭০০ টাকা এবং টিয়া পাখি প্রতিটি ৩০০০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দোকানীরা বলছেন ঈদের আগে মোটামুটি ভালো বেচাকেনা হলেও ঈদের পরে বেচাকেনা তেমন ভালো হচ্ছে না। আগামী কয়েক দিনের ভিতর এই অবস্থা কেটে যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

error: Content is protected !!

ফরিদপুরের কবুতরের হাটঃ বেচাকেনা কম হাওয়ায় হতাশ ব্যবসায়ীরা

আপডেট টাইম : ০১:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২
মানিক কুমার দাস, ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ :
প্রতি সপ্তাহে সোমবার ও বৃহস্পতিবারে শহরের লক্ষ্মীপুর রেল স্টেশন এ অনুষ্ঠিত হয় কবুতরের হাট।মূলত সকাল ৯ টা থেকে বিকাল তিনটা পর্যন্ত এই হাট অনুষ্ঠিত হয়। বেশিরভাগ ব্যবসায়ী শহরের বিভিন্ন প্রান্তের স্থায়ী বাসিন্দা।
এদিকে ঈদের পরে তাদের ব্যবসা তেমন হয়নি বলে আক্ষেপ করেন।
ব্যবসায়ীদের বক্তব্য ছিল  ঈদের পরে ভালো ব্যবসা আশা করেছিলাম সেই ধরনের কিছু উন্নত মানের কবুতর পাখি খরগোশ টিয়া পাখি নিয়ে হাটে এসেছিলাম কিন্তু  বেচাকেনা কম  হওয়ার কারণে হতাশ হয়ে ফেরত যেতে হচ্ছে।
অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন কবুতর ছাড়াও অন্যান্য প্রাণীর দাম এখানে অপেক্ষাকৃত  বেশি। বাজারে এর থেকে অনেকটাই কম দামে এসব প্রাণী পাওয়া যাবে।
খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে এখানে দেশি কবুতর ৩০০-৫০০ টাকা, সিরাজী ১৫০০-২০০০, সোয়া চন্দন ১৫০০-২০০০ লক্ষা ১৫০০-৩০০০ খরগোশ প্রতিটি ১০০০ টাকা, টার্কির বাচ্চা ৩০০ টাকা, জাফরিন ৩০০০ টাকা, চীনা মুরগি প্রতি পিস ৭০০ টাকা এবং টিয়া পাখি প্রতিটি ৩০০০ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দোকানীরা বলছেন ঈদের আগে মোটামুটি ভালো বেচাকেনা হলেও ঈদের পরে বেচাকেনা তেমন ভালো হচ্ছে না। আগামী কয়েক দিনের ভিতর এই অবস্থা কেটে যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

প্রিন্ট