পদ্মা সেতু চালু হ”্ছে ২৫জুন শনিবার। পদ্মা সেতুর চাপ সামলাতে পদ্মা সেতু নির্মানের শুরু থেকে ভাঙ্গা উপজেলার তারাইল থেকে ফরিদপুর হয়ে গোয়ালন্দ পর্যন্ত প্রায় শত কিলোমিটার বাইপাস সড়ক নির্মানের কাজ শ্ষে হয়নি। তারাইলের শুরু থেকে আকাবাঁকা ও সরু সড়ক এখনো বিদ্যমান। সড়কটি দুই লেন হওয়ার কথা থাকলেও এক লাইনই রয়ে গেছে।
সদরপুর অঞ্চলের বিভিন্ন সড়ক এখনো গাড়ী চলাচলের জন্য অযোগ্য হয়ে আছে। এখানকার ৩টি সেতু নির্মানের কাজ শেষ হয়নি। সদরপুর বাজার ও কৃষ্ণপুর বাজারের দোকান পাট সরানো হয়নি। ফরিদপুর টেপাখোলা এলাকায় সড়ক সম্প্রসারণ করা হয়নি। সড়কের বাক গুলো এখনও সোজা করা হয়নি।
পদ্মা সেতু চালুর দিন থেকে গোয়ালন্দ তারাইল সড়কে পরিবহনসহ সব ধরণের যানবাহন চলাচল করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কয়েকটি পরিবহন মালিক তাদের টিকিট কাউন্টার নির্মান করে ফেলেছে। গাড়ী চলাচলের সকল প্রস্তুতি শেষ হলেও সড়কে গাড়ী চলাচলের প্রস্ততি শেষ হয়নি বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ।
এব্যাপারে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ফরিদপুরের নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা হলে তিনি জানান, সড়ক সেতুসহ বিভিন্ন সমস্যার কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। অতি শিঘ্রই কাজ সমাপ্ত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।
আরও পড়ুনঃ বোয়ালমারীতে জোড়া খুনের ঘটনায় আসামী পক্ষে মানববন্ধন
প্রিন্ট