ক্ষতিগ্রস্থ বৃদ্ধা ওই গ্রামের মৃত বারেক রহমানের স্ত্রী ফরিদা বেগম বলেন, তার একটি বসতঘরের দু’টি কক্ষ। বাড়িতে একাই থাকেন। সম্প্রতি তার মেয়ে বেড়াতে এসেছে। ফরিদা বেগমের মা অসুস্থ্য হওয়ায় মেয়েকে নিয়ে তাকে দেখতে যান তিনি। সোমবার রাতে সেখানেই থেকে যান। এর মাঝেই বাড়িতে কেউ না থাকায় ফরিদা বেগমের ঘরে ভোররাত সাড়ে চারটার দিকে হঠাৎ করেই আগুন লাগে। টের পেয়ে প্রতিবেশিরা আগুন নেভায়। ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়া হলেও তারা আসার আগেই আগুন নেভাতে সক্ষম হয় স্থানীয়রা। ক্ষতিগ্রস্থ
ফরিদা বেগম বলেন, প্রতিবেশিরা জানানোর পর বাড়ি ফিরে দেখেন কোনোকিছুই আর অবশিষ্ট নেই। আগুনে ঘর ও ঘরের ভেতরে থাকা নগদ টাকা, কাপড়চোপড়, আসবাবপত্র, খাদ্যদ্রব্যসহ সবকিছুই পুড়ে গেছে। এতে আনুমানিক ৩ লাখ টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি তার। তবে কিভাবে আগুন লেগেছে তা কেউ বলতে পারছে না। প্রাথমিকভাবে ধারণা, কেউ শত্রুতাবশত: আগুন লাগিয়ে দিতে পারে।
এ বিষয়ে দোগাছি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলী হাসান বলেন, ঘটনাটি আমি শুনেছি। খুবই কষ্টদায়ক ঘটনা। ইউনিয়ন পরিষদ ও আমার ব্যক্তিগত তরফ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ বৃদ্ধাকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করবো।
প্রিন্ট