ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

দেখার কি কেউ নেই?

শুধুমাত্র যত্নের অভাবে মরে যাচ্ছে ঝনিাইদহে অবস্থতি এশয়িার বৃহত্তম বটগাছ

মরে যাচ্ছে এশয়িা মহাদশেরে বৃহত্তম ও প্রাচীন বটগাছট।ি এরই মধ্যে অসংখ্য ডালপালা মরে পড়ে গছে।ে বটগাছটি দখেভালে বনপ্রহরী থাকলওে বন্দিুমাত্র যতœ ননে না। তবে স্বচ্ছোয় আব্দুল খালকে নামে একজন গাছটরি যতœ নচ্ছিনে। বৃহত্তম এ বটগাছটি ঝনিাইদহরে কালীগঞ্জ শহর থকেে ৯ কলিোমটিার র্পূবে কালীগঞ্জ-আড়পাড়া পাকা সড়করে পাশ।ে প্রতদিনি দূর-দূরান্ত থকেে অসংখ্য মানুষ ৩০০ বছররে পুরনো এ গাছটি দখেতে আসনে। ১১ একর জমজিুড়ে রয়ছেে এর অস্তত্বি। এর উচ্চতা আনুমানকি ২৫০ থকেে ৩০০ ফুট। র্বতমানে গাছটি ৪৫টি বটগাছে রূপ নয়িছে।ে এ গাছরে উৎপত্তি সর্ম্পকে সঠকি কোনো তথ্য জানা না গলেওে এলাকার বয়োবৃদ্ধদরে মুখে জানা যায়, একটি কুয়ার পাড়ে ছলি এ গাছরে মূল অংশ। তখন জনবসতি ছলি খুবই কম। সড়করে পাশে এ গাছটি ছলি ডালপালা পাতায় পরপর্িূণ। গাছরে তলায় রোদ-বৃষ্টি পড়ত না। মাঘ মাসরে শীতরে রাতওে গাছরে নচিে গরম থাকত। গ্রীষ্মে গাছরে নচিে লাগত ঠাÐা। পথচারীরা গাছরে তলায় শুয়-েবসে বশ্রিাম নতিনে। বাস্তবে এ এলাকায় সুইতলা নামে কোনো স্থানরে অস্তত্বি নইে। তাই বয়োবৃদ্ধদরে ধারণা, পথশ্রান্ত পথকিরা যখন এ মনোরম স্থানে শুয়-েবসে বশ্রিাম নতিনে, তখন থকেইে অনকেরে কাছে এটি সুইতলা বটগাছ বলে পরচিতিি লাভ কর।ে আর এর থকেইে নামকরণ হয় সুইতলা বটগাছ। মূল গাছ এখন আর নইে। র্বতমানে প্রায় দু-তনিশ ‘ব’ নমেে প্রায় ১১ একর জমি দখল করে নয়িছেে এ বৃহত্তম গাছট।ি গাছটি কন্দ্রে করে পাশইে বাংলা ১৩৬০ সালরে দকিে প্রতষ্ঠিতি হয়ছেে মল্লকিপুররে বাজার। বটগাছটরি ঐতহিাসকি গুরুত্ব ববিচেনা করে ও র্পযটকদরে সুবধর্িাথে এখানে ১৯৯০ সালে সরকারভিাবে একটি রস্টে হাউস নর্মিাণ করা হয়। রক্ষণাবক্ষেণ না করায় রস্টে হাউসটি এখন আর বাসযোগ্য নয়। ফলে দশে-বদিশে থকেে র্পযটকদরে আসাও বন্ধ হয়ে গছে।ে এদকি,ে ঐতহিাসকি এ বটগাছটি দখেভালরে জন্য বাংলো বানয়িে শাহনি কবরি নামে একজনকে বনপ্রহরী হসিবেে নয়িোগ দয়ো হয়। কন্তিু তনিি মানুষকে অবাধ যাতায়াতরে সুযোগ করে দচ্ছিনে। ফলে লোকজন গাছরে ডালপালা কটেে নয়িে যান। তবে এ ব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি শাহনি। তনিি বলনে, বন র্কমর্কতার নষিধে আছ।ে

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

দেখার কি কেউ নেই?

শুধুমাত্র যত্নের অভাবে মরে যাচ্ছে ঝনিাইদহে অবস্থতি এশয়িার বৃহত্তম বটগাছ

আপডেট টাইম : ০৪:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২০

মরে যাচ্ছে এশয়িা মহাদশেরে বৃহত্তম ও প্রাচীন বটগাছট।ি এরই মধ্যে অসংখ্য ডালপালা মরে পড়ে গছে।ে বটগাছটি দখেভালে বনপ্রহরী থাকলওে বন্দিুমাত্র যতœ ননে না। তবে স্বচ্ছোয় আব্দুল খালকে নামে একজন গাছটরি যতœ নচ্ছিনে। বৃহত্তম এ বটগাছটি ঝনিাইদহরে কালীগঞ্জ শহর থকেে ৯ কলিোমটিার র্পূবে কালীগঞ্জ-আড়পাড়া পাকা সড়করে পাশ।ে প্রতদিনি দূর-দূরান্ত থকেে অসংখ্য মানুষ ৩০০ বছররে পুরনো এ গাছটি দখেতে আসনে। ১১ একর জমজিুড়ে রয়ছেে এর অস্তত্বি। এর উচ্চতা আনুমানকি ২৫০ থকেে ৩০০ ফুট। র্বতমানে গাছটি ৪৫টি বটগাছে রূপ নয়িছে।ে এ গাছরে উৎপত্তি সর্ম্পকে সঠকি কোনো তথ্য জানা না গলেওে এলাকার বয়োবৃদ্ধদরে মুখে জানা যায়, একটি কুয়ার পাড়ে ছলি এ গাছরে মূল অংশ। তখন জনবসতি ছলি খুবই কম। সড়করে পাশে এ গাছটি ছলি ডালপালা পাতায় পরপর্িূণ। গাছরে তলায় রোদ-বৃষ্টি পড়ত না। মাঘ মাসরে শীতরে রাতওে গাছরে নচিে গরম থাকত। গ্রীষ্মে গাছরে নচিে লাগত ঠাÐা। পথচারীরা গাছরে তলায় শুয়-েবসে বশ্রিাম নতিনে। বাস্তবে এ এলাকায় সুইতলা নামে কোনো স্থানরে অস্তত্বি নইে। তাই বয়োবৃদ্ধদরে ধারণা, পথশ্রান্ত পথকিরা যখন এ মনোরম স্থানে শুয়-েবসে বশ্রিাম নতিনে, তখন থকেইে অনকেরে কাছে এটি সুইতলা বটগাছ বলে পরচিতিি লাভ কর।ে আর এর থকেইে নামকরণ হয় সুইতলা বটগাছ। মূল গাছ এখন আর নইে। র্বতমানে প্রায় দু-তনিশ ‘ব’ নমেে প্রায় ১১ একর জমি দখল করে নয়িছেে এ বৃহত্তম গাছট।ি গাছটি কন্দ্রে করে পাশইে বাংলা ১৩৬০ সালরে দকিে প্রতষ্ঠিতি হয়ছেে মল্লকিপুররে বাজার। বটগাছটরি ঐতহিাসকি গুরুত্ব ববিচেনা করে ও র্পযটকদরে সুবধর্িাথে এখানে ১৯৯০ সালে সরকারভিাবে একটি রস্টে হাউস নর্মিাণ করা হয়। রক্ষণাবক্ষেণ না করায় রস্টে হাউসটি এখন আর বাসযোগ্য নয়। ফলে দশে-বদিশে থকেে র্পযটকদরে আসাও বন্ধ হয়ে গছে।ে এদকি,ে ঐতহিাসকি এ বটগাছটি দখেভালরে জন্য বাংলো বানয়িে শাহনি কবরি নামে একজনকে বনপ্রহরী হসিবেে নয়িোগ দয়ো হয়। কন্তিু তনিি মানুষকে অবাধ যাতায়াতরে সুযোগ করে দচ্ছিনে। ফলে লোকজন গাছরে ডালপালা কটেে নয়িে যান। তবে এ ব্যাপারে কথা বলতে রাজি হননি শাহনি। তনিি বলনে, বন র্কমর্কতার নষিধে আছ।ে