ঢাকা , বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ফরিদপুরে কেরাম বোর্ডের ভাড়া বাবদ ১০ টাকা না দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যার দায়ে একজনের যাবজ্জীবন Logo পাংশায় ডায়াগনস্টিক এন্ড ক্লিনিক এ্যাসোসিয়েশনের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা Logo বাংলাদেশ ও ঘানার জন্য আইএইচডিএফ গ্লোবাল মেডিকেল ক্যাম্প ইনিশিয়েটিভ ঘোষণা Logo বোয়ালমারীতে অরক্ষিত রেলক্রসিং ট্রেনের ধাক্কায় নছিমন চালক নিহত Logo হাতিয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় চন্দ্রপাড়া দরবার শরীফে ওরছ অনুষ্ঠিত Logo চার দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে ফরিদপুর ম্যাটস শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ কর্মসূচী পালন Logo চট্টগ্রামের পটিয়ায় অপহরণের ঘটনা বৃদ্ধিতে জনমনে আতঙ্ক Logo নড়াইল পৌর বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ঘিরে চলছে উৎসবের আমেজ, চলছে প্রার্থীদের জোর প্রচারণা Logo যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টারের পদ থেকে টিউলিপের পদত্যাগ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

কুষ্টিয়ায় আরো আরও ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত-৮৬

কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জন করোনায় ও ০ জন উপসর্গ নিয়ে মারা যান।

শুক্রবার  (১৩ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুল মোমেন, এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।বৃহস্পতিবার  সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত এদের মৃত্যু হয়েছে।

এ দিকে বর্তমানে কুষ্টিয়া জেনারেল  হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত ১৫৫ জন ও উপসর্গ নিয়ে ৩৪ জন, মোট ১৮৯ জন ভর্তি রয়েছেন।

জানা যায়,  গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৩৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৬ জনের দেহে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে।  শনাক্তের হার ২২.৯৩% শতাংশ।  জেলায় এ পর্যন্ত করোনা পরীক্ষা করেছেন ৯৩ হাজার ৫ শত ৭৪ জন। এদের মধ্যে রিপোর্ট পাওয়া গেছে ৮৮ হাজার ২ শত ১৬ জন।  জেলায় এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছে ১৬ হাজার ৬ শত ৭৩ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৩ হাজার ৮০ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মারা গেছেন ৬৬০ জন।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এ এস এম মুসা কবিরের বলেন , গ্রামে গ্রামে প্রশাসনের নজরদারি ও তদারকি আরও বাড়াতে হবে। উপসর্গ নিয়ে কেউ যেন বাড়িতে বসে না থাকেন। তাঁদের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করা ছাড়া মৃত্যুহার কমানো সম্ভব নয়। চিকিৎসা নিতে যত দেরি হবে, মৃত্যুর ঝুঁকি তত বাড়বে।

তিনি আরও  বলেন, সংক্রমণের হার কমানোর জন্য শতভাগ মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প পথ নেই। যত দ্রুত সম্ভব, গ্রামের বয়স্ক ব্যক্তিদের টিকা নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। কেননা মারা যাওয়া রোগীদের বেশির ভাগই গ্রাম থেকে আসা বয়স্ক নারী–পুরুষ।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

ফরিদপুরে কেরাম বোর্ডের ভাড়া বাবদ ১০ টাকা না দেয়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যার দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

error: Content is protected !!

কুষ্টিয়ায় আরো আরও ৩ জনের মৃত্যু, শনাক্ত-৮৬

আপডেট টাইম : ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অগাস্ট ২০২১
ইসমাইল হোসেন বাবু, কুষ্টিয়া জেলা প্রতিনিধিঃ :

কুষ্টিয়া করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জন করোনায় ও ০ জন উপসর্গ নিয়ে মারা যান।

শুক্রবার  (১৩ আগস্ট) সকাল ১০টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবদুল মোমেন, এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।বৃহস্পতিবার  সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত এদের মৃত্যু হয়েছে।

এ দিকে বর্তমানে কুষ্টিয়া জেনারেল  হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত ১৫৫ জন ও উপসর্গ নিয়ে ৩৪ জন, মোট ১৮৯ জন ভর্তি রয়েছেন।

জানা যায়,  গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৩৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮৬ জনের দেহে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে।  শনাক্তের হার ২২.৯৩% শতাংশ।  জেলায় এ পর্যন্ত করোনা পরীক্ষা করেছেন ৯৩ হাজার ৫ শত ৭৪ জন। এদের মধ্যে রিপোর্ট পাওয়া গেছে ৮৮ হাজার ২ শত ১৬ জন।  জেলায় এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছে ১৬ হাজার ৬ শত ৭৩ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৩ হাজার ৮০ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মারা গেছেন ৬৬০ জন।

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এ এস এম মুসা কবিরের বলেন , গ্রামে গ্রামে প্রশাসনের নজরদারি ও তদারকি আরও বাড়াতে হবে। উপসর্গ নিয়ে কেউ যেন বাড়িতে বসে না থাকেন। তাঁদের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসাব্যবস্থা নিশ্চিত করা ছাড়া মৃত্যুহার কমানো সম্ভব নয়। চিকিৎসা নিতে যত দেরি হবে, মৃত্যুর ঝুঁকি তত বাড়বে।

তিনি আরও  বলেন, সংক্রমণের হার কমানোর জন্য শতভাগ মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কোনো বিকল্প পথ নেই। যত দ্রুত সম্ভব, গ্রামের বয়স্ক ব্যক্তিদের টিকা নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। কেননা মারা যাওয়া রোগীদের বেশির ভাগই গ্রাম থেকে আসা বয়স্ক নারী–পুরুষ।


প্রিন্ট