ঢাকা , শনিবার, ৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মহাসড়ক দখলকরে আমের হাট; বানেশ্বরে তীব্র যানজট

সেলিম সানোয়ার পলাশঃ

 

রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের উপরে বসছে আমের হাট। প্রতিদিন হাজার হাজার মণ আম উঠছে রাজশাহীর বৃহত্তর বানেশ্বর হাটে। বৃহত্তর বানেশ্বর হাটের জায়গা প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল নিয়ে নিজস্ব গোডাউন তৈরি কারণে আম কেনা বেচা হচ্ছে মহাসড়কের উপরে। ফলে প্রতিদিন সকাল ৯টা পর বানেশ্বর ট্রাফিক মোড় থেকে কলাহাটা পর্যন্ত ১ কিলোমিটার রাস্তায় দীর্ঘ যানজট হচ্ছে। এই এক কিলোমিটার রাস্তা বাসে পার হতে আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্ট সময় ব্যয় হচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। মাসে আট দিন হাটবারে (শনিবার ও মঙ্গলবার) কাঁচামাল নিয়ে মহা-সড়কের উপর বসার কারণে এমনিতেই সকাল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত মহাসড়কের উপর দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। তার উপর এবার প্রতিদিন মহসড়কের উপর আমের হাট বসায় সড়ক দিয়ে যান চলাচল দুস্কর হয়ে উঠেছে। শনিবার ও মঙ্গলবার হাটের অন্যান্য কাঁচা-মালের সঙ্গে আমের হাট বসায় ‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ এর মতো দশা হয়েছে।

.

রাজশাহীর বৃহত্তর বানেশ্বর হাটের জায়গা প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল নিয়ে নিজস্ব গোডাউন তৈরি করেছেন। এ কারণে হাটের দোকান বসে ও কেনাবেচা করা হয় মহাসড়কের ওপর। ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে উপর বৃহত্তর হাট বসায় তীব্র যানজট লেগেই থাকছে। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী ও পথচারীদেরকে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। হাট ইজারার নামে প্রতি বছর সরকারের কোষাগারে যেমন কোটি কোটি টাকা জমা হয়, তেমনি পুলিশ, প্রশাসন থেকে শুরু করে স্থানীয় প্রভাবশালীদের পকেটেও ঢোকে লাখ লাখ টাকা। কিন্তু জনসাধারণের ভোগান্তি নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। ফলে ভোগান্তির মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে মাঝে-মধ্যেই ঘটে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

.

সরকারি বিধি মোতাবেক হাটের জায়গায় কোনো ধরনের স্থায়ী ঘর নির্মাণ ও দখল অবৈধ। কিন্তু এলাকার প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা হাটের জায়গায় দোকানঘর ও গোডাউন নির্মাণ করে স্থায়ীভাবে তাদের নিজস্ব ব্যবসা পরিচালনা করছেন। অনেকেই আবার গোডাউন ঘরগুলো ভাড়া ও বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। বানেশ্বর হাটের জায়গা ক্রমেই বেদখল হচ্ছে। তাই স্থানীয় কৃষক ও ফড়িয়ারা ফসলাদি বিক্রির জন্য মহাসড়কের দুপাশ দখল করে বসছেন। ফলে বানেশ্বর হাটের দিন ভোর থেকে সারা দিন প্রায় দুই কিলোমিটার পর্যন্ত যানজট লেগেই থাকে।

.

সরোজমিনে রাজশাহীর বানেশ্বর হাটে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কটি এমনিতেই অনেকটা ব্যস্ততম। নাটোর পর্যন্ত দুই লেন হওয়ায় এই রাস্তাটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে মাঝে-মধ্যেই ঘটে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। কৃষি ফসল কেনা-বেচার জন্য উত্তরাঞ্চলের মধ্যে সর্ববৃহৎ হাটের মধ্যে একটি হলো বানেশ্বর। উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানাগেছে, বানেশ্বর হাট প্রায় সাড়ে ১১ একর জমির উপর অবস্থিত।
এই বাজারের একেবারে মাঝখান দিয়ে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক। বাজার এলাকার কিছু অংশ ফোর লেন হলেও বাঁকি অন্তত ৯০ ভাগই দুই লেন মহাসড়ক। আবার এই বাজারের পাটসহ অধিকাংশ কৃষিপণ্য বিক্রি হয় রাস্তার দুই ধারে। ফলে এই দুই দিন সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হতে হয় যাত্রীসাধারণ ও পথচারীদের। হাটের কলেজ গেট থেকে একেবারে শিবপুর পর্যন্ত প্রায় দেড়-দু’ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট লেগে থাকে সেই ভোর থেকে চলে রাত ১০ টা পর্যন্ত। কারণ এ হাটে ভোর বেলা থেকেই শুরু হয় কেনা-বেচা। বছরের পর বছর ধরে এভাবে চলে আসছে এই হাটটি। এখন হাটে কৃষিপণ্য কেনা-বেচার পরিমাণ বেড়েছে আগের চেয়ে প্রায় দ্বিগুন। আবার ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু‘ হাটের বাড়তি কোনো সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা হয়নি। ফলে একেবারে মহাসড়কের ওপরেই বসে অধিকাংশ দোকান-পাট এবং চলে কৃষি পণ্য কেনা-বেচার কাজ। হাটের ভিতর দিয়ে, অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, দ্রুতগামী বাস, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার থেকে শুরু করে বিভিন্ন যানবাহন চালাতে হয় খুব ধীর গতিতে। তার পরেও অধিকাংশ সময় যানজটের কারণে যানবাহন আটকে থাকে ঘন্টার পর ঘন্টা।

.

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দেশ ট্রাভেলসের একটি বাসের চালক ইলিয়াস বলেন, ‘এই রাস্তাটি এমনিতেই ব্যস্ততম রাস্তা। যানজট না থাকলে ঢাকা থেকে সর্বোচ সাড়ে ৪ ঘন্টায় রাজশাহীতে পৌঁছানো যায়। কিন্তু‘ যানজটের কারণে কোনো দিনই প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টার আগে আমরা পৌঁছাতে পারেনি। এর ওপরে প্রতিদিন দিন বানেশ্বরে আমের হাটের কারণে আরও এক ঘন্টাও পার হয়ে যায় এই হাট পার হতে। বছরের পর বছর ধরে এভাবে আমাদের মতো চালকসহ হাজার হাজার যাত্রীদের ভোগান্তির মধ্যে ফেলানো হচ্ছে। কিন্তু কেউ কোনো প্রতিকার করে না।

.

পুঠিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ,কে,এম নূর হোসেন নির্ঝর বলেন, উত্তরবঙ্গের বড় বানেশ^র হাট। আমের সিজিনে রাজশাহীর সুস্বাধু আম কিনতে বানেশ^রে আছে। যার কারণে বিভিন্ন সময় যানজট লেগেই থাকে। যেহেতু ঈুদল আযহা আসন্ন মানুষের যাতায়াত বেশি হয়েছে এবং জনদুভর্গ তৈরি হচ্ছে যানজটের মাধ্যমে। সে বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা উপজেলা পরিষধের মাসিক সভায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমের বাজারটি শুক্রবার থেকে প্রথমিক ভাবে বানেশ^র-চারঘাট সড়কে বসবে। এ ক্ষেত্রে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে যানজট তীব্রতা কমবে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় ছিটকে পড়লো তিন বন্ধু, ট্রাকচাপায় নিহত ২

error: Content is protected !!

মহাসড়ক দখলকরে আমের হাট; বানেশ্বরে তীব্র যানজট

আপডেট টাইম : ১১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে ২০২৫
সেলিম সানোয়ার পলাশ, গোদাগাড়ী (রাজশাহী) প্রতিনিধি :

সেলিম সানোয়ার পলাশঃ

 

রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কের উপরে বসছে আমের হাট। প্রতিদিন হাজার হাজার মণ আম উঠছে রাজশাহীর বৃহত্তর বানেশ্বর হাটে। বৃহত্তর বানেশ্বর হাটের জায়গা প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল নিয়ে নিজস্ব গোডাউন তৈরি কারণে আম কেনা বেচা হচ্ছে মহাসড়কের উপরে। ফলে প্রতিদিন সকাল ৯টা পর বানেশ্বর ট্রাফিক মোড় থেকে কলাহাটা পর্যন্ত ১ কিলোমিটার রাস্তায় দীর্ঘ যানজট হচ্ছে। এই এক কিলোমিটার রাস্তা বাসে পার হতে আধা ঘন্টা থেকে এক ঘন্ট সময় ব্যয় হচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। মাসে আট দিন হাটবারে (শনিবার ও মঙ্গলবার) কাঁচামাল নিয়ে মহা-সড়কের উপর বসার কারণে এমনিতেই সকাল থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত মহাসড়কের উপর দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। তার উপর এবার প্রতিদিন মহসড়কের উপর আমের হাট বসায় সড়ক দিয়ে যান চলাচল দুস্কর হয়ে উঠেছে। শনিবার ও মঙ্গলবার হাটের অন্যান্য কাঁচা-মালের সঙ্গে আমের হাট বসায় ‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ এর মতো দশা হয়েছে।

.

রাজশাহীর বৃহত্তর বানেশ্বর হাটের জায়গা প্রভাবশালী ব্যক্তিরা দখল নিয়ে নিজস্ব গোডাউন তৈরি করেছেন। এ কারণে হাটের দোকান বসে ও কেনাবেচা করা হয় মহাসড়কের ওপর। ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে উপর বৃহত্তর হাট বসায় তীব্র যানজট লেগেই থাকছে। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী ও পথচারীদেরকে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। হাট ইজারার নামে প্রতি বছর সরকারের কোষাগারে যেমন কোটি কোটি টাকা জমা হয়, তেমনি পুলিশ, প্রশাসন থেকে শুরু করে স্থানীয় প্রভাবশালীদের পকেটেও ঢোকে লাখ লাখ টাকা। কিন্তু জনসাধারণের ভোগান্তি নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। ফলে ভোগান্তির মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে মাঝে-মধ্যেই ঘটে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

.

সরকারি বিধি মোতাবেক হাটের জায়গায় কোনো ধরনের স্থায়ী ঘর নির্মাণ ও দখল অবৈধ। কিন্তু এলাকার প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা হাটের জায়গায় দোকানঘর ও গোডাউন নির্মাণ করে স্থায়ীভাবে তাদের নিজস্ব ব্যবসা পরিচালনা করছেন। অনেকেই আবার গোডাউন ঘরগুলো ভাড়া ও বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছেন মোটা অঙ্কের টাকা। বানেশ্বর হাটের জায়গা ক্রমেই বেদখল হচ্ছে। তাই স্থানীয় কৃষক ও ফড়িয়ারা ফসলাদি বিক্রির জন্য মহাসড়কের দুপাশ দখল করে বসছেন। ফলে বানেশ্বর হাটের দিন ভোর থেকে সারা দিন প্রায় দুই কিলোমিটার পর্যন্ত যানজট লেগেই থাকে।

.

সরোজমিনে রাজশাহীর বানেশ্বর হাটে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কটি এমনিতেই অনেকটা ব্যস্ততম। নাটোর পর্যন্ত দুই লেন হওয়ায় এই রাস্তাটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ। ফলে মাঝে-মধ্যেই ঘটে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। কৃষি ফসল কেনা-বেচার জন্য উত্তরাঞ্চলের মধ্যে সর্ববৃহৎ হাটের মধ্যে একটি হলো বানেশ্বর। উপজেলা ভূমি অফিস সূত্রে জানাগেছে, বানেশ্বর হাট প্রায় সাড়ে ১১ একর জমির উপর অবস্থিত।
এই বাজারের একেবারে মাঝখান দিয়ে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক। বাজার এলাকার কিছু অংশ ফোর লেন হলেও বাঁকি অন্তত ৯০ ভাগই দুই লেন মহাসড়ক। আবার এই বাজারের পাটসহ অধিকাংশ কৃষিপণ্য বিক্রি হয় রাস্তার দুই ধারে। ফলে এই দুই দিন সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার হতে হয় যাত্রীসাধারণ ও পথচারীদের। হাটের কলেজ গেট থেকে একেবারে শিবপুর পর্যন্ত প্রায় দেড়-দু’ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট লেগে থাকে সেই ভোর থেকে চলে রাত ১০ টা পর্যন্ত। কারণ এ হাটে ভোর বেলা থেকেই শুরু হয় কেনা-বেচা। বছরের পর বছর ধরে এভাবে চলে আসছে এই হাটটি। এখন হাটে কৃষিপণ্য কেনা-বেচার পরিমাণ বেড়েছে আগের চেয়ে প্রায় দ্বিগুন। আবার ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু‘ হাটের বাড়তি কোনো সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা হয়নি। ফলে একেবারে মহাসড়কের ওপরেই বসে অধিকাংশ দোকান-পাট এবং চলে কৃষি পণ্য কেনা-বেচার কাজ। হাটের ভিতর দিয়ে, অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, দ্রুতগামী বাস, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার থেকে শুরু করে বিভিন্ন যানবাহন চালাতে হয় খুব ধীর গতিতে। তার পরেও অধিকাংশ সময় যানজটের কারণে যানবাহন আটকে থাকে ঘন্টার পর ঘন্টা।

.

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা দেশ ট্রাভেলসের একটি বাসের চালক ইলিয়াস বলেন, ‘এই রাস্তাটি এমনিতেই ব্যস্ততম রাস্তা। যানজট না থাকলে ঢাকা থেকে সর্বোচ সাড়ে ৪ ঘন্টায় রাজশাহীতে পৌঁছানো যায়। কিন্তু‘ যানজটের কারণে কোনো দিনই প্রায় সাড়ে ৫ ঘন্টার আগে আমরা পৌঁছাতে পারেনি। এর ওপরে প্রতিদিন দিন বানেশ্বরে আমের হাটের কারণে আরও এক ঘন্টাও পার হয়ে যায় এই হাট পার হতে। বছরের পর বছর ধরে এভাবে আমাদের মতো চালকসহ হাজার হাজার যাত্রীদের ভোগান্তির মধ্যে ফেলানো হচ্ছে। কিন্তু কেউ কোনো প্রতিকার করে না।

.

পুঠিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ,কে,এম নূর হোসেন নির্ঝর বলেন, উত্তরবঙ্গের বড় বানেশ^র হাট। আমের সিজিনে রাজশাহীর সুস্বাধু আম কিনতে বানেশ^রে আছে। যার কারণে বিভিন্ন সময় যানজট লেগেই থাকে। যেহেতু ঈুদল আযহা আসন্ন মানুষের যাতায়াত বেশি হয়েছে এবং জনদুভর্গ তৈরি হচ্ছে যানজটের মাধ্যমে। সে বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা উপজেলা পরিষধের মাসিক সভায় সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমের বাজারটি শুক্রবার থেকে প্রথমিক ভাবে বানেশ^র-চারঘাট সড়কে বসবে। এ ক্ষেত্রে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে যানজট তীব্রতা কমবে।


প্রিন্ট