ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

যশোর জেনারেল হাসপাতালের চতুর্থ তলায় আগুন

মোঃ নূর-ই-আলম (কাজী নূর)

 

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল যশোরের চতুর্থ তলায় শিশু ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (৫ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনায় তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ সময় আতঙ্কে স্বজনরা রোগীদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেন।

.

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ ওয়ার্ডের দক্ষিণ দেয়ালের পৃথক দুটি বৈদ্যুতিক সুইচ বোর্ডে আগুন ধরে যায়। আগুনে রোগীর বিছানার বালিশ পুড়ে যায়। আতঙ্কে স্বজনরা রোগীদের নিয়ে ছুটোছুটি করে নিরাপদ স্থানে যান। এ সময় রোগীর স্বজন ও উপস্থিত ব্যক্তিদের সহায়তায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র (ফায়ার এক্সটিংগুইসার) ব্যবহার করে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ফলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।

.

হাসপাতালের ইলেট্রিশিয়ান আব্দুস সালাম জানান, সেন্টাল অক্সিজেনের পাইপ ঘেমে তার পানি সুইচ বোর্ডে প্রবেশ করার কারণে এ দূর্ঘটনা ঘটে। সময় মতো আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে তা ছড়িয়ে পড়তে পারতো গোটা হাসপাতাল।

.

হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আ. ন. ম বজলুর রশীদ বলেন, অল্পতে আগুন নেভানো সম্ভব হয়েছে। ঘটনার পরপরই আমাদের দুইজন ইলেকট্রিশিয়ান সুইচ বোর্ড মেরামত এবং বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে কাজ করে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

যশোর জেনারেল হাসপাতালের চতুর্থ তলায় আগুন

আপডেট টাইম : ০৯:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫
মোঃ নূর-ই-আলম (কাজী নূর), যশোর জেলা প্রতিনিধি :

মোঃ নূর-ই-আলম (কাজী নূর)

 

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল যশোরের চতুর্থ তলায় শিশু ওয়ার্ডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (৫ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনায় তেমন কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ সময় আতঙ্কে স্বজনরা রোগীদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেন।

.

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ ওয়ার্ডের দক্ষিণ দেয়ালের পৃথক দুটি বৈদ্যুতিক সুইচ বোর্ডে আগুন ধরে যায়। আগুনে রোগীর বিছানার বালিশ পুড়ে যায়। আতঙ্কে স্বজনরা রোগীদের নিয়ে ছুটোছুটি করে নিরাপদ স্থানে যান। এ সময় রোগীর স্বজন ও উপস্থিত ব্যক্তিদের সহায়তায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র (ফায়ার এক্সটিংগুইসার) ব্যবহার করে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়। ফলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।

.

হাসপাতালের ইলেট্রিশিয়ান আব্দুস সালাম জানান, সেন্টাল অক্সিজেনের পাইপ ঘেমে তার পানি সুইচ বোর্ডে প্রবেশ করার কারণে এ দূর্ঘটনা ঘটে। সময় মতো আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে তা ছড়িয়ে পড়তে পারতো গোটা হাসপাতাল।

.

হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আ. ন. ম বজলুর রশীদ বলেন, অল্পতে আগুন নেভানো সম্ভব হয়েছে। ঘটনার পরপরই আমাদের দুইজন ইলেকট্রিশিয়ান সুইচ বোর্ড মেরামত এবং বিদ্যুত সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে কাজ করে।


প্রিন্ট