ঢাকা , রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

বাগাতিপাড়ায় বিরল প্রজাতির বিড়াল ছানা উদ্ধার

আনিসুর রহমানঃ

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় বিরল প্রজাতির বিড়াল ছানা উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুরে উপজেলার হাটদৌল গ্রামের একটি ভূট্টা ক্ষেত থেকে বিরল প্রজাতির দুটি বিড়াল ছানা উদ্ধার করেন স্থানীরা। পরে তা বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফেডারেশনের (বিবিসিএফ) মাধ্যমে রাজশাহীর বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

 

বিবিসিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বী বলেন, উদ্ধারকৃত বিরল প্রজাতির বিড়াল দুটিকে ফিশিং ক্যাট বা মেছো বিড়াল বলা হয়ে থাকে। এরা লোকালয়ের কাছাকাছি থাকে। কাঁকড়া, ব্যাঙ ইত্যাদি খায়। ধারণা করা হচ্ছে, খাবারের খোঁজে ছানাগুলোর মা লোকালয়ে আসে এবং তখন তাদের জন্ম হয়।

 

উপজেলা হাটদৌল গ্রামের আশুরা জান্নাত নামের এক নারী জানান, ওই গ্রামের একটি ভূট্টা ক্ষেতে চারটি বিড়াল ছানাকে কুকুররা তাড়া করছে দেখে তিনিসহ এলাকার অনেকে কাছে গিয়ে দুটি বিরল প্রজাতির বিড়াল ছানা উদ্ধার করেছেন। আর বাকি দুটি বিড়াল ছানা কুকুরে খেয়ে ফেলেছে।

 

বিড়াল হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের জুনিয়র ওয়াইল্ড স্কাউট সোহেল রানা ও এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

বাগাতিপাড়ায় বিরল প্রজাতির বিড়াল ছানা উদ্ধার

আপডেট টাইম : ০৯:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
আনিসুর রহমান, বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধি :

আনিসুর রহমানঃ

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় বিরল প্রজাতির বিড়াল ছানা উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (২৪ মার্চ) দুপুরে উপজেলার হাটদৌল গ্রামের একটি ভূট্টা ক্ষেত থেকে বিরল প্রজাতির দুটি বিড়াল ছানা উদ্ধার করেন স্থানীরা। পরে তা বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ফেডারেশনের (বিবিসিএফ) মাধ্যমে রাজশাহীর বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

 

বিবিসিএফ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক ফজলে রাব্বী বলেন, উদ্ধারকৃত বিরল প্রজাতির বিড়াল দুটিকে ফিশিং ক্যাট বা মেছো বিড়াল বলা হয়ে থাকে। এরা লোকালয়ের কাছাকাছি থাকে। কাঁকড়া, ব্যাঙ ইত্যাদি খায়। ধারণা করা হচ্ছে, খাবারের খোঁজে ছানাগুলোর মা লোকালয়ে আসে এবং তখন তাদের জন্ম হয়।

 

উপজেলা হাটদৌল গ্রামের আশুরা জান্নাত নামের এক নারী জানান, ওই গ্রামের একটি ভূট্টা ক্ষেতে চারটি বিড়াল ছানাকে কুকুররা তাড়া করছে দেখে তিনিসহ এলাকার অনেকে কাছে গিয়ে দুটি বিরল প্রজাতির বিড়াল ছানা উদ্ধার করেছেন। আর বাকি দুটি বিড়াল ছানা কুকুরে খেয়ে ফেলেছে।

 

বিড়াল হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের জুনিয়র ওয়াইল্ড স্কাউট সোহেল রানা ও এশিয়ান টিভির সাংবাদিক মোস্তাফিজুর রহমান।


প্রিন্ট