ঢাকা , শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo আগামীকালের পর থেকে যদি কারো ঘরে দেশীয় অস্ত্র পাওয়া যায়, তার অবস্থা হবে ভয়াবহঃ -সহকারী পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান শাকিল Logo ফরিদপুর সদর উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত, আহত ৫ Logo সমাজসেবার বিশেষ অবদানে সম্মাননা স্মারক পেলেন দৌলতদিয়ার ইউপি চেয়ারম্যান রহমান মন্ডল Logo তানোরে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর সমাপনী Logo খোকসায় প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে এমপি আব্দুর রউফ Logo লালপুরে প্রেমিককে কুপিয়ে জখম, প্রেমিকা আটক Logo গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী মাহেন্দ্র ও ট্রলির সংঘর্ষে নিহত ১ আহত ৪ Logo নগরকান্দায় প্রবীণ গ্রাম্য ডাক্তারকে পিটিয়ে আহত করলো কথিত সাংবাদিক Logo চরভদ্রাসনে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী মেলা Logo তানোরে সার্বজনীন পেনশন স্কিম গ্রহণে ব্যাপক সাড়া
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

পাওনা দাবিতে দাহমাশি জুট মিলের পাট ব্যবসায়ীদের সংবাদ সম্মেলন

ফরিদপুরের মধুখালিতে অবস্থিত দাহমাশি জুট মিলে পাওনা দাবিতে পাট সরবরাহকারী কতিপয় ব্যবসায়ী সংবাদ সম্মেলন করেছেন।বৃহস্পতিবার (১০ জুন) দুপুরে মধুখালির কামারখালিতে একটি রেস্টুরেন্টে এর আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, গত তিন বছর যাবত তারা এই মিলে পাট দিচ্ছেন। বর্তমানে মিলকতৃপক্ষের কাছে তাদের প্রায় ৭ কোটি ১১ লাখ টাকারও বেশি পাওনা রয়েছে।   তাদের পাওনা টাকা পরিশোধ না করে বিনা নোটিশে গত ২০ এপ্রিল মিলটি বন্ধ করে দেয়া হয়। এখন টাকা চাইলে তাদের হুমকি দেয়া হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিশ্বাস জুট ট্রেডার্সের মালিক মো. আমিনুর রহমান। এসময় পাট সরবরাহকারী মনিরুজ্জামান মাসুদ, সুশীল সাহা, খলিলুর রহমান, মুরাদ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এবিষয়ে দাহমাশি জুট মিলের চেয়ারম্যান নোমান চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন না ধরে তার এপিএসকে দিয়ে ফোন রিসিভ করান। তবে জুট মিলের চেয়ারম্যান স্থানয়ীয় সংবাদকর্মীদের সাথে এ প্রসঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, মৃধা মো. মনিরুজ্জামান নামে তাদের জুট মিলের একজন অংশীদার ছিলেন।

যিনি জুট মিলের ৪৬ কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন। এনিয়ে মামলা হয়েছে। তাছাড়া মৃধা মনিরুজ্জামানের আপত্তির কারণে তাদের ব্যাংকিং অপারেশন বন্ধ রয়েছে। আগামী ১৬ জুলাই মিলটি আবারো চালু হবে। এসব পাট সরবরাহকারীর পাওনাও পরিশোধ করা সম্ভব হবে তিনি জানান।

নোমান চৌধুরীর এই বক্তব্যে বিষয়ে জুট মিলের অপর অংশীদার মৃধা মনিরুজ্জামান বলেন, জুট মিলের টাকা আত্নসাতের বিষয়টি সত্য না। নোমান চৌধুরী একটি মনগড়া অডিট রিপোর্ট তৈরী করে আমাদের না দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন।

তিনি ( নোমান) মিলটির দায়িত্ব নিয়ে তা উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছেন, এখন পাট সরবরাহকারি ছাড়াও আমার পাওনা টাকা পরিশোধ করছে না।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

আগামীকালের পর থেকে যদি কারো ঘরে দেশীয় অস্ত্র পাওয়া যায়, তার অবস্থা হবে ভয়াবহঃ -সহকারী পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান শাকিল

error: Content is protected !!

পাওনা দাবিতে দাহমাশি জুট মিলের পাট ব্যবসায়ীদের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট টাইম : ০৯:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুন ২০২১

ফরিদপুরের মধুখালিতে অবস্থিত দাহমাশি জুট মিলে পাওনা দাবিতে পাট সরবরাহকারী কতিপয় ব্যবসায়ী সংবাদ সম্মেলন করেছেন।বৃহস্পতিবার (১০ জুন) দুপুরে মধুখালির কামারখালিতে একটি রেস্টুরেন্টে এর আয়োজন করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তারা বলেন, গত তিন বছর যাবত তারা এই মিলে পাট দিচ্ছেন। বর্তমানে মিলকতৃপক্ষের কাছে তাদের প্রায় ৭ কোটি ১১ লাখ টাকারও বেশি পাওনা রয়েছে।   তাদের পাওনা টাকা পরিশোধ না করে বিনা নোটিশে গত ২০ এপ্রিল মিলটি বন্ধ করে দেয়া হয়। এখন টাকা চাইলে তাদের হুমকি দেয়া হচ্ছে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিশ্বাস জুট ট্রেডার্সের মালিক মো. আমিনুর রহমান। এসময় পাট সরবরাহকারী মনিরুজ্জামান মাসুদ, সুশীল সাহা, খলিলুর রহমান, মুরাদ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এবিষয়ে দাহমাশি জুট মিলের চেয়ারম্যান নোমান চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন না ধরে তার এপিএসকে দিয়ে ফোন রিসিভ করান। তবে জুট মিলের চেয়ারম্যান স্থানয়ীয় সংবাদকর্মীদের সাথে এ প্রসঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, মৃধা মো. মনিরুজ্জামান নামে তাদের জুট মিলের একজন অংশীদার ছিলেন।

যিনি জুট মিলের ৪৬ কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন। এনিয়ে মামলা হয়েছে। তাছাড়া মৃধা মনিরুজ্জামানের আপত্তির কারণে তাদের ব্যাংকিং অপারেশন বন্ধ রয়েছে। আগামী ১৬ জুলাই মিলটি আবারো চালু হবে। এসব পাট সরবরাহকারীর পাওনাও পরিশোধ করা সম্ভব হবে তিনি জানান।

নোমান চৌধুরীর এই বক্তব্যে বিষয়ে জুট মিলের অপর অংশীদার মৃধা মনিরুজ্জামান বলেন, জুট মিলের টাকা আত্নসাতের বিষয়টি সত্য না। নোমান চৌধুরী একটি মনগড়া অডিট রিপোর্ট তৈরী করে আমাদের না দেখিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছেন।

তিনি ( নোমান) মিলটির দায়িত্ব নিয়ে তা উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছেন, এখন পাট সরবরাহকারি ছাড়াও আমার পাওনা টাকা পরিশোধ করছে না।