উপজেলার সদকী ইউনিয়নের ঘাঁসখাল গ্রামে ঘটে এ ঘটনা। খবর পেয়ে শনিবার (৩১ আগস্ট) সকালে তাদের উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
সরেজমিনে দেখা যায়, বাড়ির উঠানে একটি গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বাঁধা হয়েছে ওই শিক্ষক ও গৃহিণীকে। তাদের হাত ও পিঠ বাঁধা। বাড়িতে উৎসুক জনতার ভিড়।
এসময় ওই শিক্ষক শহিদুল ইসলাম জানান, প্রাইভেট পড়াতে এসে তিনি ছাত্রের মায়ের সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। প্রেমের টানে শুক্রবার রাতে তার বাসায় এলে এলাকাবাসী ধরে ফেলেন। পরে গাছের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে মারধর করে।
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ জানান, তিনি লোকমুখে ও ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পেরেছেন যে, পরকীয়ার জেরে মাদরাসা শিক্ষক ও এক গৃহিণীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখা হয়েছে। তাদের মারধর করা হয়েছে। তিনি সঠিক তদন্তের মাধ্যমে সুষ্ঠু বিচার চান।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আকিবুল ইসলাম বলেন, এক শিক্ষক ও এক নারীকে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছিল জনতা। খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে রাখা হয়েছে। সঠিক তথ্য এখনো জানা যায়নি।
প্রিন্ট