ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

বোয়ালমারীতে ইজারাদারকে হাটের খাজনা আদায়ে বাধা দেয়ার অভিযোগ

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে হাটের খাজনা আদায় করতে পারছেন না এক ইজারাদার। এ ব্যাপারে গত রোববার (৩০ মে) বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ইজারাদার।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ মে বোয়ালমারী উপজেলার রূপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড় হাটের দরপত্র দাখিল করে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে বিবেচিত হন বোয়ালমারী উপজেলার গুনবহা ইউনিয়নের জালিয়াডাঙ্গা গ্রামের সলেমান মোল্যার ছেলে মো. আকরাম হোসেন।
গত ২১ মে ওই হাটে ইজারাদারের লোকেরা খাজনা আদায় করতে গেলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজিজার রহমান মোল্যা, মো. মাহিদুল হক, মশিউল আলম বাবু, রন্টু মোল্যা, সোবাহান মোল্যা, বিষু মোল্যাসহ ২০/২৫ জন খাজনা আদায়ে বাধা প্রদান করেন।
এরপর গত ২৮ মে পুনরায় খাজনা আদায় করতে গেলে স্থানীয় ১০/১২ জন লোক খাজনা আদায়কারীদের একটি গোডাউনে আটকে রেখে ভয়ভীতি দেখিয়ে পরে ছেড়ে দেন। এ ঘটনায় ইজারাদার আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে ৩০ মে আবেদন করেছেন।
এ ব্যাপারে রূপাপাত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আজিজার রহমান মোল্যা জানান, খাজনা আদায়ে বাধা দেয়ার বিষয়ে আমার জানা নেই। আমি এ ঘটনার সাথে কোনভাবেই জড়িত নই।
বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ বলেন, এই হাট থেকে এর আগে খাজনা আদায় করা হতো না। নতুন করে খাজনা আদায় করায় একটু সমস্যা হচ্ছে। মঙ্গলবার উভয়পক্ষকে ডেকেছি। খাজনা আদায়ে কেন বাধা প্রদান করা হচ্ছে তা জানতে চাওয়া হবে।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

বোয়ালমারীতে ইজারাদারকে হাটের খাজনা আদায়ে বাধা দেয়ার অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মে ২০২১
স্টাফ রিপোর্টারঃ :
ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে হাটের খাজনা আদায় করতে পারছেন না এক ইজারাদার। এ ব্যাপারে গত রোববার (৩০ মে) বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী ইজারাদার।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ মে বোয়ালমারী উপজেলার রূপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড় হাটের দরপত্র দাখিল করে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে বিবেচিত হন বোয়ালমারী উপজেলার গুনবহা ইউনিয়নের জালিয়াডাঙ্গা গ্রামের সলেমান মোল্যার ছেলে মো. আকরাম হোসেন।
গত ২১ মে ওই হাটে ইজারাদারের লোকেরা খাজনা আদায় করতে গেলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. আজিজার রহমান মোল্যা, মো. মাহিদুল হক, মশিউল আলম বাবু, রন্টু মোল্যা, সোবাহান মোল্যা, বিষু মোল্যাসহ ২০/২৫ জন খাজনা আদায়ে বাধা প্রদান করেন।
এরপর গত ২৮ মে পুনরায় খাজনা আদায় করতে গেলে স্থানীয় ১০/১২ জন লোক খাজনা আদায়কারীদের একটি গোডাউনে আটকে রেখে ভয়ভীতি দেখিয়ে পরে ছেড়ে দেন। এ ঘটনায় ইজারাদার আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবরে ৩০ মে আবেদন করেছেন।
এ ব্যাপারে রূপাপাত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আজিজার রহমান মোল্যা জানান, খাজনা আদায়ে বাধা দেয়ার বিষয়ে আমার জানা নেই। আমি এ ঘটনার সাথে কোনভাবেই জড়িত নই।
বোয়ালমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঝোটন চন্দ বলেন, এই হাট থেকে এর আগে খাজনা আদায় করা হতো না। নতুন করে খাজনা আদায় করায় একটু সমস্যা হচ্ছে। মঙ্গলবার উভয়পক্ষকে ডেকেছি। খাজনা আদায়ে কেন বাধা প্রদান করা হচ্ছে তা জানতে চাওয়া হবে।

প্রিন্ট