টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলা ধলেশ্বরী নদীতে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করে যাচ্ছে তিন জন অসাধু বালু খেকোরা। ভালো উত্তলনের কারণে নদীর দুই পাড় ধ্বংসের ঝুঁকিতে রয়েছে ফসলের জমি ও বসতবাড়ি; এমনটাই বলে থাকেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীরা বারবার বাধা দেওয়ার পরেও থামছে না বালু খেকোরা।
নদীতে ডেজার বসানোর মূল হোতা স্থানীয় জন প্রতিনিধি (ইউপি মেম্বার) (১) মোহাম্মদ রফিক মিয়া (২) মোহাম্মদ কাশেম মিয়া (৩) অজ্ঞাত রয়েছে আরও একজন।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ধলেশ্বরী নদীর বেহাল অবস্থা। গ্রামবাসীরা বলেন, দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে যে কোন মুহূর্তেস ধষে যেতে পারে নদীর দুই পাড় এবং বড়া মৌসুমে নদী ভাঙ্গন রোধ করা সম্ভব হবে না এমনটাই বলে থাকেন গ্রামবাসীরা।
সূত্রে জানা যায়, নাগরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কয়েক দফা অভিযান পরিচালনা করেছেন এবং মোহাম্মদ কাশেম মিয়াকে ধরে নিয়ে ছিল নাগরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, ড্রেজার মেশিন বন্ধে তারপরও থামছে না। অবৈধ বালি উত্তোলন ও বিক্রি। জনপ্রতিনিধি হয়েও কিভাবে রফিক মেম্বার কাসেম মিয়া অবৈধ কাজ করে যাচ্ছেন, তাদের খুঁটির জোর কোথায় প্রশ্ন গ্রামবাসীর। দলীয় প্রভাব খাটিয়ে বিস্তার করে এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। ক্ষমতা-বলের ভয়ে মুখ খুলতে পারছেন না অনেকেই।
- আরও পড়ুনঃ তানোরে পথচারীদের মাঝে ছাতা ও খাবার বিতরণ
নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, যথাযথ সময়ের মধ্যে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রিন্ট