ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

চাটমোহরে  লকডাউনের মধ্যেও ঈদের জমজমাট কেনাকাটা

করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে কঠোর লকডাউন চলছে দেশব্যাপী। এই লকডাউনের মধ্যেও পাবনার চাটমোহরে ঈদের বাজার জমে উঠেছে বেশ। কিন্তুকোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই। অধিকাংশ ক্রেতার মুখে নেই মাস্ক। চাটমোহরের মার্কেট ও বিপনী বিতানগুলোতে ক্রেতারা কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া দিনমজুর নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী কেনাকাট করছেন। এছাড়া হকার্স মার্কেটেও বেশ ভিড় দেখা গেছে। সকাল তেহীন চলছে বেচাকেনা। শাড়ি,থ্রি-পিসসহ শিশুদের পোশাক আর জুতার দোকানেই ভিড় বেশী।
পৌর শহরের রফিক মার্কেটের খান বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম খান বললেন,লকডাউনের প্রথম সপ্তাহে বেচাকেনা ছিলনা বললেই চলে। কিন্তু পরের লকডাউনে অনেকেই মার্কেটে আসছেন বেড়েছে বেচাকেনা। আমরা ক্রেতাদের মাস্ক ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য বলছি।
পুরাতন বাজারের চলন্তিকা সু ম্টোরের স্বত্বাধিকারী অসিত কুন্ডু জানালেন,মাস্ক ব্যবহার করার কথা বলাও মুশকিল। মাস্ক ব্যবহার করার কথা বলায় আমার দোকান থেকে ক্রেতা চলে গেছে। তারপরও মাস্ক না পরলে বিক্রি করছিনা।
রবিবার সরেজমিনে  বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা গেল পোশাক ও জুতার দোকান ছাড়াও কসমেটিকসের দোকানে বেজায় ভিড়। তবে দোকান বা বিপনী বিতানেই কোন সামাজিক দুরত্বের বালাই নেই। মানা হচ্ছেনা স্বাস্থ্যবিধি। অনেকেই মাস্ক ব্যবহার করছেন না। স্থানীয় প্রশাসন নিয়মিত তদারকির পাশাপাশি মাস্ক ব্যবহার না করায় জরিমানাও করছে। বিভিন্ন মার্কেটের দোকানীরা জানান,বেচাকেনা ভালো হচ্ছে।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

চাটমোহরে  লকডাউনের মধ্যেও ঈদের জমজমাট কেনাকাটা

আপডেট টাইম : ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মে ২০২১
শুভাশীষ ভট্টাচার্য্য তুষার, পাবনা প্রতিনিধিঃ :
করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে কঠোর লকডাউন চলছে দেশব্যাপী। এই লকডাউনের মধ্যেও পাবনার চাটমোহরে ঈদের বাজার জমে উঠেছে বেশ। কিন্তুকোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই। অধিকাংশ ক্রেতার মুখে নেই মাস্ক। চাটমোহরের মার্কেট ও বিপনী বিতানগুলোতে ক্রেতারা কেনাকাটায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া দিনমজুর নিজেদের সামর্থ অনুযায়ী কেনাকাট করছেন। এছাড়া হকার্স মার্কেটেও বেশ ভিড় দেখা গেছে। সকাল তেহীন চলছে বেচাকেনা। শাড়ি,থ্রি-পিসসহ শিশুদের পোশাক আর জুতার দোকানেই ভিড় বেশী।
পৌর শহরের রফিক মার্কেটের খান বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম খান বললেন,লকডাউনের প্রথম সপ্তাহে বেচাকেনা ছিলনা বললেই চলে। কিন্তু পরের লকডাউনে অনেকেই মার্কেটে আসছেন বেড়েছে বেচাকেনা। আমরা ক্রেতাদের মাস্ক ব্যবহারের জন্য অনুরোধ করাসহ স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য বলছি।
পুরাতন বাজারের চলন্তিকা সু ম্টোরের স্বত্বাধিকারী অসিত কুন্ডু জানালেন,মাস্ক ব্যবহার করার কথা বলাও মুশকিল। মাস্ক ব্যবহার করার কথা বলায় আমার দোকান থেকে ক্রেতা চলে গেছে। তারপরও মাস্ক না পরলে বিক্রি করছিনা।
রবিবার সরেজমিনে  বিভিন্ন মার্কেট ঘুরে দেখা গেল পোশাক ও জুতার দোকান ছাড়াও কসমেটিকসের দোকানে বেজায় ভিড়। তবে দোকান বা বিপনী বিতানেই কোন সামাজিক দুরত্বের বালাই নেই। মানা হচ্ছেনা স্বাস্থ্যবিধি। অনেকেই মাস্ক ব্যবহার করছেন না। স্থানীয় প্রশাসন নিয়মিত তদারকির পাশাপাশি মাস্ক ব্যবহার না করায় জরিমানাও করছে। বিভিন্ন মার্কেটের দোকানীরা জানান,বেচাকেনা ভালো হচ্ছে।

প্রিন্ট