ঢাকা , সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

ফরিদপুর-১ আসনের জনগণ মঈনুল ইসলাম মোস্তাককে এমপি হিসেবে দেখতে চায়

ঘনিয়ে আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে নানা কৌশলে নির্বাচনী প্রচারনা শুরু হয়ে গেছে ফরিদপুর-১ আসন (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) তিন উপজেলার উন্নয়ন বঞ্চিত মানুষরা চাচ্ছেন তরুণ ও মেধাবী নেতৃত্ব।

 

এ প্রচারনায় ও মানুষের আলোচনায় তিন উপজেলার ফরিদপুর-১ আসনের এমপি হিসেবে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাককে এমপি হিসেবে দেখতে চায় তার নির্বাচনী এলাকাবাসী। স্মার্ট তরুণ এ নেতা শেখ হাসিনার উন্নয়নের বার্তা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে এলাকার বিভিন্ন স্থানে ওঠান বৈঠক ও গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তার পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন ভক্ত-শুভাকাঙ্খিরা।

 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) আসনে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে শোনা যাচ্ছে খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাকের নাম।

 

মঈনুল ইসলাম মোস্তাক বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ, সমাজ সেবক,৭১ এর মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক সাবেক আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সম্মানিত সদস্য প্রায়ত বীর মুক্তিযোদ্ধা খান মোমিনুল ইসলাম নান্নুর সুযোগ্যপুত্র। মোস্তাকের পুরো পরিবার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

 

এই তরুণ নেতাকে নৌকা মার্কার মনোনয়ন দিলে ফরিদপুরের এই আসনটি আওয়ামী লীগ ঘরে উঠতে পারে বলে ধারণা করেছেন ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী এই তিন উপজেলার আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো। পাশাপাশি তিনটি উপজেলার সাধারণ মানুষও খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাককে এমপি হিসেবে দেখতে চায়।

 

আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম বাবর বলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলার প্রায়ত প্রবীণ আওয়ামী লীগের নেতা খান মোমিনুল ইসলাম নান্নু সাহেবের সন্তান এই মোস্তাক। ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন। এলাকাবাসীর সাথে তার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে, মানুষের সুখ, দুঃখে পাশে থাকেন। আমার কোনো হাইব্রিড আওয়ামী লীগের নেতাকে চাইনা, এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাকের মতো তরুণ মেধাবী নেতা আমাদের দরকার।

 

আলফাডাঙ্গা উপজেলার বানা ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবিক হাচান বলেন, খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক ভাই নিরঅহংকার, ভালো মনের একজন নির্ভেজাল মানুষ। তার ব্যবহারে সাধারণ মানুষ অনেক খুশি হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমাাদের একটি চাওয়া একজন প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতার হাতে এবার নৌকা প্রতিক দেওয়া হোক। যে জনগণের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমাদের অঞ্চলটি উন্নয়ন করবে। আমাদের তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক ভাইয়ের মধ্যে এসব গুণ বিদ্যমাণ রয়েছে।

 

বোয়ালমারী উপজেলার স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি কামরুল শিকদারবলেন, মুজিব আদর্শের একজন প্রকৃতি সৈনিক হলো খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক। তার সাথে কথা বললে বুঝা যায় আসলে সে আওয়ামী লীগের একজন নিবেদিত প্রাণ। আমার ফরিদপুর-১ আসনের বাসিন্দা। আমার মন থেকে আওয়ামী লীগকে ভালবাসি। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমাদের আস্তা রয়েছে একজন মুজিব আদর্শের সৈনিকের হাতে নৌকা প্রতিক দিয়ে পাঠাবে। আমরা তাকে ভোট দিয়ে জয়ের মালা পরিয়ে সংসদে পাঠাবো। এলাকার উন্নয়নের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিবে।

 

বোয়ালমারী উপজেলার পরমেশ্বরদী ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহŸায়ক আনোয়ার শেখ মাষ্টার বলেন,খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক একজন আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ। তার প্রায়ত পিতা আওয়ামী লীগের একজন খুব পরিচিত নেতা ছিলেন। আমরা ফরিদপুর-১ আসনে প্রকৃত আওয়ামী লীগের একজন এমপি চাই। আশা রাখি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন কর্মীবান্ধব আওয়ামী লীগের নেতাকে দলীয় নমিনেশন দিবে।

 

মধুখালী বীর শ্রেষ্ট আব্দুর রউফ ডিগ্রি কলেজে শাখা কমিটির ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন মিল্টন ও কামারখালী ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মো.ইলিয়াছ শেখ বলেন, খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক ভাইয়ের বাড়ি আলফাডাঙ্গাতে হলেও তিনি আমাদের মধুখালী উপজেলার খোঁজখরব রাখেন। যখনই কোনো সমস্যা নিয়ে তার নিকট গিয়েছে সে চেষ্টা করেছে সাহায্য করার।আমারা তাকে ফরিদপুর-১ আসনের এমপি হিসেবে দেখতে চাই।

 

ফরিদপুর-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে আমার প্রায়ত বাবার অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল। আমার বাবা ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কিমিটিতে আমার পিতা দায়িত্ব পালন করেছেন।

 

 

আমার রাজনৈতিক গুরু হলো আমার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রায়ত খান মোমিনুর ইসলাম নান্নু। নিজের ঘর থেকেই রাজনীতি শিখেছি। এলাকার মানুষের কাছে গিয়ে তাদের কথা সুনেছি। যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগের নমিনেশন প্রার্থী। ইতিপূর্বে আমি ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলাম। আমাদের সকলের অভিভাবক জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকেই নমিনেশন দিয়ে পাঠাবে তার পক্ষে কাজ করে যাবো। তার সিধান্তের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই আমার। মুজিব আর্দশের একজন সৈনিক হিসেবে নেত্রীর কাছে এতটুকু দাবি করতে চাই। একজন প্রকৃতি আওয়ামী লীগের নেতার হাতে নৌকা প্রতীক দেওয়া হোক। তাহলে কাঁধে কাঁধ মিলেয়ে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করে ফরিদপুর-১ আসনটি আপনার হাতে তুলে দিবো।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

আত্রাইয়ে বিলুপ্তির পথে বাঁশ শিল্প

error: Content is protected !!

ফরিদপুর-১ আসনের জনগণ মঈনুল ইসলাম মোস্তাককে এমপি হিসেবে দেখতে চায়

আপডেট টাইম : ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ নভেম্বর ২০২৩
মোঃ ইকবাল হোসেন, আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি :

ঘনিয়ে আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে নানা কৌশলে নির্বাচনী প্রচারনা শুরু হয়ে গেছে ফরিদপুর-১ আসন (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) তিন উপজেলার উন্নয়ন বঞ্চিত মানুষরা চাচ্ছেন তরুণ ও মেধাবী নেতৃত্ব।

 

এ প্রচারনায় ও মানুষের আলোচনায় তিন উপজেলার ফরিদপুর-১ আসনের এমপি হিসেবে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাককে এমপি হিসেবে দেখতে চায় তার নির্বাচনী এলাকাবাসী। স্মার্ট তরুণ এ নেতা শেখ হাসিনার উন্নয়নের বার্তা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে এলাকার বিভিন্ন স্থানে ওঠান বৈঠক ও গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তার পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন ভক্ত-শুভাকাঙ্খিরা।

 

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) আসনে ক্ষমতাসীন দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে শোনা যাচ্ছে খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাকের নাম।

 

মঈনুল ইসলাম মোস্তাক বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ, সমাজ সেবক,৭১ এর মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক সাবেক আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সম্মানিত সদস্য প্রায়ত বীর মুক্তিযোদ্ধা খান মোমিনুল ইসলাম নান্নুর সুযোগ্যপুত্র। মোস্তাকের পুরো পরিবার আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। তিনি সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

 

এই তরুণ নেতাকে নৌকা মার্কার মনোনয়ন দিলে ফরিদপুরের এই আসনটি আওয়ামী লীগ ঘরে উঠতে পারে বলে ধারণা করেছেন ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী এই তিন উপজেলার আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো। পাশাপাশি তিনটি উপজেলার সাধারণ মানুষও খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাককে এমপি হিসেবে দেখতে চায়।

 

আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম বাবর বলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলার প্রায়ত প্রবীণ আওয়ামী লীগের নেতা খান মোমিনুল ইসলাম নান্নু সাহেবের সন্তান এই মোস্তাক। ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে রয়েছেন। কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন। এলাকাবাসীর সাথে তার নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে, মানুষের সুখ, দুঃখে পাশে থাকেন। আমার কোনো হাইব্রিড আওয়ামী লীগের নেতাকে চাইনা, এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাকের মতো তরুণ মেধাবী নেতা আমাদের দরকার।

 

আলফাডাঙ্গা উপজেলার বানা ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবিক হাচান বলেন, খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক ভাই নিরঅহংকার, ভালো মনের একজন নির্ভেজাল মানুষ। তার ব্যবহারে সাধারণ মানুষ অনেক খুশি হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে আমাাদের একটি চাওয়া একজন প্রকৃত আওয়ামী লীগের নেতার হাতে এবার নৌকা প্রতিক দেওয়া হোক। যে জনগণের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমাদের অঞ্চলটি উন্নয়ন করবে। আমাদের তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক ভাইয়ের মধ্যে এসব গুণ বিদ্যমাণ রয়েছে।

 

বোয়ালমারী উপজেলার স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি কামরুল শিকদারবলেন, মুজিব আদর্শের একজন প্রকৃতি সৈনিক হলো খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক। তার সাথে কথা বললে বুঝা যায় আসলে সে আওয়ামী লীগের একজন নিবেদিত প্রাণ। আমার ফরিদপুর-১ আসনের বাসিন্দা। আমার মন থেকে আওয়ামী লীগকে ভালবাসি। প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আমাদের আস্তা রয়েছে একজন মুজিব আদর্শের সৈনিকের হাতে নৌকা প্রতিক দিয়ে পাঠাবে। আমরা তাকে ভোট দিয়ে জয়ের মালা পরিয়ে সংসদে পাঠাবো। এলাকার উন্নয়নের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিবে।

 

বোয়ালমারী উপজেলার পরমেশ্বরদী ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহŸায়ক আনোয়ার শেখ মাষ্টার বলেন,খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক একজন আওয়ামী লীগের নিবেদিত প্রাণ। তার প্রায়ত পিতা আওয়ামী লীগের একজন খুব পরিচিত নেতা ছিলেন। আমরা ফরিদপুর-১ আসনে প্রকৃত আওয়ামী লীগের একজন এমপি চাই। আশা রাখি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন কর্মীবান্ধব আওয়ামী লীগের নেতাকে দলীয় নমিনেশন দিবে।

 

মধুখালী বীর শ্রেষ্ট আব্দুর রউফ ডিগ্রি কলেজে শাখা কমিটির ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন মিল্টন ও কামারখালী ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি মো.ইলিয়াছ শেখ বলেন, খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক ভাইয়ের বাড়ি আলফাডাঙ্গাতে হলেও তিনি আমাদের মধুখালী উপজেলার খোঁজখরব রাখেন। যখনই কোনো সমস্যা নিয়ে তার নিকট গিয়েছে সে চেষ্টা করেছে সাহায্য করার।আমারা তাকে ফরিদপুর-১ আসনের এমপি হিসেবে দেখতে চাই।

 

ফরিদপুর-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে আমার প্রায়ত বাবার অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল। আমার বাবা ছাত্রজীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কিমিটিতে আমার পিতা দায়িত্ব পালন করেছেন।

 

 

আমার রাজনৈতিক গুরু হলো আমার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রায়ত খান মোমিনুর ইসলাম নান্নু। নিজের ঘর থেকেই রাজনীতি শিখেছি। এলাকার মানুষের কাছে গিয়ে তাদের কথা সুনেছি। যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি মানুষের পাশে দাঁড়ানোর। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগের নমিনেশন প্রার্থী। ইতিপূর্বে আমি ফরিদপুর-১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলাম। আমাদের সকলের অভিভাবক জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যাকেই নমিনেশন দিয়ে পাঠাবে তার পক্ষে কাজ করে যাবো। তার সিধান্তের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই আমার। মুজিব আর্দশের একজন সৈনিক হিসেবে নেত্রীর কাছে এতটুকু দাবি করতে চাই। একজন প্রকৃতি আওয়ামী লীগের নেতার হাতে নৌকা প্রতীক দেওয়া হোক। তাহলে কাঁধে কাঁধ মিলেয়ে নৌকা মার্কাকে বিজয়ী করে ফরিদপুর-১ আসনটি আপনার হাতে তুলে দিবো।