ঢাকা , শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

লকডাউনের তৃতীয় দিনে সদরপুর

লকডাউনের তৃতীয় দিনে এসে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় জনসাধারণ ও যানবাহনের উপস্থিতি দেখে কপালে হাত। যেখানে লকডাউনে ঘরে থাকবে সবাই, সেখানে ঘরের বাইরেই বেশিরভাগ জনগণ।

গতকাল বুধবার (০৭-০৪-২০২১ইং) উপজেলায় লকডাউনের তৃতীয় দিন থাকা সত্যেও বারছে জনসাধারণের সমাগম, বাড়ছে ইজিবাইক ও রিকশার চাপ। সামাজিক দূরত্বকে উপেক্ষা করে যানবাহনে চলফেরা করছে সাধারণ মানুষ।

জরুরী সেবা লকডাউনের আওতা মুক্ত থাকলেও, উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে অনেক দোকান মালিকরা উপজেলা প্রশাসনের চক্ষু আড়ালে দোকান খোলা রাখছে।

অনেকে আবার মাক্স ব্যবহার না করেই চলাফেরা করছে রাস্তা-ঘাটে। উপজেলার অলি-গলিতে কিছুতেই কমছেনা মানুষের সমাগম।

সাধারণ মানুষের সাথে কথা হলে তারা বলেন, আমরা প্রতিদিনের রোজগার প্রতিদিনে করি থাকি ঘড়ে বসে থাকলেতো না খেয়ে মারা জাব।

দোকান মালিকদের দাবী, দোকান বন্ধ করে রাখলে ব্যবসাতো ধ্বংসে পরিনত হবে, দোকান ভাড়া দিব কিভাবে আর আমদের সংসার চালবে কিভাবে।

দেশের অবস্থা এভাবে চললে লকডাউনের কোন প্রয়োজনই আসেনা এবং দেশে করোনা সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে মানুষ সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ভবিষ্যতে নজরবিহীন।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

লকডাউনের তৃতীয় দিনে সদরপুর

আপডেট টাইম : ০৫:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ এপ্রিল ২০২১

লকডাউনের তৃতীয় দিনে এসে ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় জনসাধারণ ও যানবাহনের উপস্থিতি দেখে কপালে হাত। যেখানে লকডাউনে ঘরে থাকবে সবাই, সেখানে ঘরের বাইরেই বেশিরভাগ জনগণ।

গতকাল বুধবার (০৭-০৪-২০২১ইং) উপজেলায় লকডাউনের তৃতীয় দিন থাকা সত্যেও বারছে জনসাধারণের সমাগম, বাড়ছে ইজিবাইক ও রিকশার চাপ। সামাজিক দূরত্বকে উপেক্ষা করে যানবাহনে চলফেরা করছে সাধারণ মানুষ।

জরুরী সেবা লকডাউনের আওতা মুক্ত থাকলেও, উপজেলার বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে অনেক দোকান মালিকরা উপজেলা প্রশাসনের চক্ষু আড়ালে দোকান খোলা রাখছে।

অনেকে আবার মাক্স ব্যবহার না করেই চলাফেরা করছে রাস্তা-ঘাটে। উপজেলার অলি-গলিতে কিছুতেই কমছেনা মানুষের সমাগম।

সাধারণ মানুষের সাথে কথা হলে তারা বলেন, আমরা প্রতিদিনের রোজগার প্রতিদিনে করি থাকি ঘড়ে বসে থাকলেতো না খেয়ে মারা জাব।

দোকান মালিকদের দাবী, দোকান বন্ধ করে রাখলে ব্যবসাতো ধ্বংসে পরিনত হবে, দোকান ভাড়া দিব কিভাবে আর আমদের সংসার চালবে কিভাবে।

দেশের অবস্থা এভাবে চললে লকডাউনের কোন প্রয়োজনই আসেনা এবং দেশে করোনা সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে মানুষ সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ভবিষ্যতে নজরবিহীন।