পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সভায় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব প্রস্তাব দেন যে দেশের বড় বড় আঞ্চলিক সড়ক, যেখানে সরকারের বিনিয়োগ বড় আকারের, সেখানে পর্যায়ক্রমে টোল নির্ধারণ করা যায় কি না? তাঁর প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দিয়েছেন। পাশাপাশি গ্রামীণ সড়কগুলো সঠিক ব্যবস্থাপনার জন্য এলজিইডিকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী আরো বলেন, ‘একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী আরো বলেছেন গ্রামের স্কুলে টয়লেট ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করতে হবে। স্যানিটেশনবিহীন কোনো স্কুল চলবে না। এনজিওগুলো সরকারের সঙ্গে একত্র হয়ে অনেক প্রকল্পে কাজ করে। তবে প্রকল্প এলাকায় সাইনবোর্ড দেখা যায় এনজিওর নাম থাকে, আমাদের থাকে না।
তাই এনজিওর পাশাপাশি আমাদের নামও রাখতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী আরো বলেছেন, প্রকল্পে ফসলি জমি যতটা পারা যায় এড়িয়ে যেতে হবে। পাশাপাশি কৃষিজমি অধিগ্রহণ না করতেও তিনি নির্দেশ দিয়েছেন। হাওরে সড়ক নির্মাণ নয়, উড়ালসড়ক নির্মাণ করতে হবে বলে মত দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, ব্রুনাই-মালয়েশিয়া-সিঙ্গাপুর সবজি নিতে চায়। কৃষি মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি দেখতে বলেছেন তিনি।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন রমজানে এরই মধ্যে আমরা এক কোটি পরিবারকে স্বল্প মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ করা হয়েছে।’ তিনি আগামী ১৮-২০ তারিখের মধ্যে আরো এক কোটি পরিবারকে স্বল্প মূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবার বিতরণের নির্দেশনা দিয়েছেন।
প্রিন্ট