ঢাকা , বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo পঞ্চপল্লীতে দুই সহোদর হত্যার বিচারের দাবিতে মধুখালীতে বিক্ষোভ মিছিল, আহত-১৫ Logo জাতীয় অপরাজিতা পুরস্কার লাভ করেন নলছিটির নাজনীন আক্তার নিপা Logo নাটোরের সিংড়ায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় উপজেলার চেয়ারম্যান হলেন দেলোয়ার হোসেন পাশা Logo চরভদ্রাশন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতিক বরাদ্দ Logo “আমরা আমতলীবাসী” সংগঠনের উদ্যোগে স্যালাইন, শরবত ও ঠান্ডা পানি বিতরণ Logo তীব্র তাপপ্রবাহে গোয়ালন্দে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট-ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা Logo বোয়ালমারীতে ৫ লাখ টাকার অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস Logo তীব্র তাপদাহে গোপালগঞ্জ পুলিশের মানবিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন Logo কুষ্টিয়ার সীমান্তবর্তী বৃহৎ উপজেলা দৌলতপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবা Logo নাটোরে বাগাতিপাড়ায় কয়েলের আগুনে গবাদিপশু সহ ঘর পুড়ে ছাই
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

ভাঙ্গায় চাঁদাবাজি মামলার পলাতক আসামি জনি ও রতন গ্রেফতার

ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানার একটি চাঁদাবাজি মামলার পলাতক আসামি ও চিহিৃত দুই চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

জানা গেছে- গত ১৭.০১.২৩ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার ও দৈনিক আমার সংবাদের ভাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি মাহমুদুর রহমান তুরানের উপর তার ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে ৬/ ৭ জন এলাকার চিহিৃত মাদক বিক্রেতা ও চাঁদাবাজ মিলে হামলা চালায় । ঐদিন রাতে তুরান বাদী হয়ে মারামারি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে ভাঙ্গা থানায়  ৬ জনের নাম উল্লেখ করে একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন।

উক্ত মামলার আসামিরা হলেন ওমর মোল্লা(৪২)পিতা মৃত আমজেদ মোল্লা, জনি মুন্সি(৩৫) পিতা মৃত আলী মুন্সি, হাবিব শেখ(২৮)পিতা মৃত শেখ মুজিবর, রতন মোল্লা(২৩)পিতা মৃত ইদ্রিশ মোল্লা,রাজন আহম্মেদ(৩৫)পিতা বাবুল আহম্মেদ,সোহান  মুন্সি(৩২)পিতা শাহী মুন্সি।এদের সবার বাড়ি উপজেলার কাপুড়িয়া সদরদি গ্রামে।

জনি মুন্সি ও রতনের বিরুদ্ধে চাদাবাজি মামলা হইলে তারা কৌশলে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে বেড়ায় র্দীঘদিন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি চাঁদাবাজ জনি ও রতনের । গতকাল সকাল অণুমাণ ১১ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফরিদপুর থেকে জনি ও রতনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় ।

অন্যদিকে উক্ত চাঁদাবাজির মামলায় এজাহার ভুক্ত আরো  ৪ আসামি  এখনো পলাতক রয়েছে।

মামলার বাদী তুরান বলেন, আমি কয়েক মাস আগে ভাঙ্গা সরকারি হাসপাতালের ডা: মহাশিন ফকিরের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির নিউজ করার কারনে ,ডা: মহাশিন টাকা দিয়ে ওমর মোল্লা সহ আরো কয়েকজনকে ভাড়া করেন আমাকে মারার জন্য। এই দুর্ণীবাজ ডাক্তারের ইন্ধনেই এই সন্ত্রাসীরা আমার উপর হামলা করে যাচ্ছে। উক্ত মামলার এজাহার ভুক্ত আসামিদের নামে বিভিন্ন থানায় মাদক,চাদাবাজী,মারামারি,চুরির মামলা রয়েছে।

এলাকায় এরা  ত্রাশের রাজত্ত কায়েম করেছে।আসামিদের আত্মীয় স্বজন আমাকে ও আমার পরিবারকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য  হুমকি প্রদান করছে।আমি সহ আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুকতেছি।

চাঁদাবাজির মামলায় পলাতক আসামি জনি ও রতন কে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে ভাঙ্গা থানার অফিসার ইনর্চাজ জিয়ারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন- গোপন সংবাদের ভিক্তিতে জানতে পারি আসামি জনি ও রতন মাদক মামলায় হাজিরা দিতে ফরিদপুর ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে যাবে,আমি উক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জুয়েল কে আসামি ধরতে নির্দেশ দেই,হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফিরার সময় আসামি দ্বয়কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আগামীকাল ধৃত আসামি জনি ও রতনকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

পঞ্চপল্লীতে দুই সহোদর হত্যার বিচারের দাবিতে মধুখালীতে বিক্ষোভ মিছিল, আহত-১৫

error: Content is protected !!

ভাঙ্গায় চাঁদাবাজি মামলার পলাতক আসামি জনি ও রতন গ্রেফতার

আপডেট টাইম : ০৫:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানার একটি চাঁদাবাজি মামলার পলাতক আসামি ও চিহিৃত দুই চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।

জানা গেছে- গত ১৭.০১.২৩ ইং তারিখে দৈনিক অবজারভার ও দৈনিক আমার সংবাদের ভাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি মাহমুদুর রহমান তুরানের উপর তার ব্যক্তিগত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ঢুকে ৬/ ৭ জন এলাকার চিহিৃত মাদক বিক্রেতা ও চাঁদাবাজ মিলে হামলা চালায় । ঐদিন রাতে তুরান বাদী হয়ে মারামারি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে ভাঙ্গা থানায়  ৬ জনের নাম উল্লেখ করে একটি চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করেন।

উক্ত মামলার আসামিরা হলেন ওমর মোল্লা(৪২)পিতা মৃত আমজেদ মোল্লা, জনি মুন্সি(৩৫) পিতা মৃত আলী মুন্সি, হাবিব শেখ(২৮)পিতা মৃত শেখ মুজিবর, রতন মোল্লা(২৩)পিতা মৃত ইদ্রিশ মোল্লা,রাজন আহম্মেদ(৩৫)পিতা বাবুল আহম্মেদ,সোহান  মুন্সি(৩২)পিতা শাহী মুন্সি।এদের সবার বাড়ি উপজেলার কাপুড়িয়া সদরদি গ্রামে।

জনি মুন্সি ও রতনের বিরুদ্ধে চাদাবাজি মামলা হইলে তারা কৌশলে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে পালিয়ে বেড়ায় র্দীঘদিন। তবে শেষ রক্ষা হয়নি চাঁদাবাজ জনি ও রতনের । গতকাল সকাল অণুমাণ ১১ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফরিদপুর থেকে জনি ও রতনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় ।

অন্যদিকে উক্ত চাঁদাবাজির মামলায় এজাহার ভুক্ত আরো  ৪ আসামি  এখনো পলাতক রয়েছে।

মামলার বাদী তুরান বলেন, আমি কয়েক মাস আগে ভাঙ্গা সরকারি হাসপাতালের ডা: মহাশিন ফকিরের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির নিউজ করার কারনে ,ডা: মহাশিন টাকা দিয়ে ওমর মোল্লা সহ আরো কয়েকজনকে ভাড়া করেন আমাকে মারার জন্য। এই দুর্ণীবাজ ডাক্তারের ইন্ধনেই এই সন্ত্রাসীরা আমার উপর হামলা করে যাচ্ছে। উক্ত মামলার এজাহার ভুক্ত আসামিদের নামে বিভিন্ন থানায় মাদক,চাদাবাজী,মারামারি,চুরির মামলা রয়েছে।

এলাকায় এরা  ত্রাশের রাজত্ত কায়েম করেছে।আসামিদের আত্মীয় স্বজন আমাকে ও আমার পরিবারকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য  হুমকি প্রদান করছে।আমি সহ আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় ভুকতেছি।

চাঁদাবাজির মামলায় পলাতক আসামি জনি ও রতন কে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে ভাঙ্গা থানার অফিসার ইনর্চাজ জিয়ারুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন- গোপন সংবাদের ভিক্তিতে জানতে পারি আসামি জনি ও রতন মাদক মামলায় হাজিরা দিতে ফরিদপুর ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে যাবে,আমি উক্ত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জুয়েল কে আসামি ধরতে নির্দেশ দেই,হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফিরার সময় আসামি দ্বয়কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আগামীকাল ধৃত আসামি জনি ও রতনকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।