ঢাকা , বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ১৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

চাটমোহরে অগ্নিকান্ডে  পুড়লো ১১টি দোকান

ছবি- প্রতীকী।

পাবনার চাটমোহর উপজেলার নিমাইচড়া ইউনিয়নের চিনাভাতকুর মোড় এলাকার রিয়াজ উদ্দিনের মালিকানাধীন হাজী মার্কেটে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে।  এতে ওই মার্কেটের ১১ টি দোকান ও দোকানের মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) ভোরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে ধারনা করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিক মুকুল হোসেনসহ অন্যরা জানান,প্রতিদিনের মতো বেচাকেনা শেষে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তারা দোকান বন্ধ করে বাড়িতে যান। রাত সাড়ে তিনটার দিকে আগুন লাগার খবর পান। এলাকাবাসী ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা এসে এলাকাবাসীর সহায়তায় প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টার পর সকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।
ততক্ষণে ফিরোজ হোসেন,শরিফুল ইসলাম,জহুরুল হক,মুকুল হোসেন, রেকাত আলী,ভোলা প্রামানিক,আসলাম উদ্দিন,সোহেল রানা,আসাদ উদ্দিন,লিটন হোসেন,চন্দন ঘোষের দোকানের সব কিছু পুড়ে শেষ হয়ে যায়।
স্থাপনা ও দোকানের পুড়ে যাওয়া মালামালের আনুমানিক মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা বলে দাবি করছেন ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিকের।
এ ব্যাপারে নিমাইচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূরজাহান বেগম মুক্তি অগ্নিকান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। তাদের দোকানের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ অন্যদের জানানো হয়েছে।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

চাটমোহরে অগ্নিকান্ডে  পুড়লো ১১টি দোকান

আপডেট টাইম : ০৪:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৩
শুভাশীষ ভট্টাচার্য্য তুষার, পাবনা জেলা প্রতিনিধি :
পাবনার চাটমোহর উপজেলার নিমাইচড়া ইউনিয়নের চিনাভাতকুর মোড় এলাকার রিয়াজ উদ্দিনের মালিকানাধীন হাজী মার্কেটে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে।  এতে ওই মার্কেটের ১১ টি দোকান ও দোকানের মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) ভোরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগে বলে ধারনা করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিক মুকুল হোসেনসহ অন্যরা জানান,প্রতিদিনের মতো বেচাকেনা শেষে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তারা দোকান বন্ধ করে বাড়িতে যান। রাত সাড়ে তিনটার দিকে আগুন লাগার খবর পান। এলাকাবাসী ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা এসে এলাকাবাসীর সহায়তায় প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টার পর সকাল সাড়ে পাঁচটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হন।
ততক্ষণে ফিরোজ হোসেন,শরিফুল ইসলাম,জহুরুল হক,মুকুল হোসেন, রেকাত আলী,ভোলা প্রামানিক,আসলাম উদ্দিন,সোহেল রানা,আসাদ উদ্দিন,লিটন হোসেন,চন্দন ঘোষের দোকানের সব কিছু পুড়ে শেষ হয়ে যায়।
স্থাপনা ও দোকানের পুড়ে যাওয়া মালামালের আনুমানিক মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা বলে দাবি করছেন ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিকের।
এ ব্যাপারে নিমাইচড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূরজাহান বেগম মুক্তি অগ্নিকান্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অগ্নিকান্ডে ব্যবসায়ীদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। তাদের দোকানের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ অন্যদের জানানো হয়েছে।

প্রিন্ট