ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo শালিখায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে হাইব্রিড ধানের বীজ বিতরণ Logo বাইসাইকেল নিয়ে সেতুর উপরে ঘুরতে গিয়ে প্রাণ গেলাে শুভ’র Logo রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি’র গোছানো মাঠ নষ্টের চেষ্টা Logo রাজশাহীতে আনসার ও ভিডিপি’র মতবিনিময় সভা Logo ফরিদপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ৬ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo শ্যামনগরে নারীদের এবং স্থানীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়ে সংবেদনশীল কর্মশালা Logo বাঘায় আনিসুরকে গলা কেটে হত্যার দায় স্বীকার রায়হানের Logo কালুখালীতে বিএনপি’র প্রতিবাদ সমাবেশ Logo জুলাই গণঅভুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে বাগাতিপাড়ায় স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত Logo গোয়ালন্দে মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে ফুটবল প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মাগুরা সদর উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

মাগুরা সদর উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি। মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিসের ২০২২ চলতি বছরে সরিষা উৎপাদনের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৮ হাজার ৪০ হেক্টর পরিমাণের জমিতে কিন্তু এই লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে সরিষা চাষাবাদ অর্জিত হয়েছে ৮ হাজার ১৬০ হেক্টর পরিমাণের জমিতে যা লক্ষয়মাত্রার চেয়েও বেশি।

তেল জাতীয় ফসল বৃদ্ধির আবাদ প্রকল্পের আওতায় মাগুরা সদর উপজেলায় চাষীদের উদ্বুদ্ধকরণ ও উন্নত স্বল্পকালীন বীজ বারি সরিষা ১৪- বারি সরিষা ১৭ এবং পতিত জমি ব্যবহার, উন্নত আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি করা হয়েছে। সাধারণ কৃষকরা রোপা আমন ধান উৎপাদনের পর থেকে বোরো ধান উৎপাদনের সময়ের মধ্যে ৮০ দিন জমি খালি পড়ে থাকে। উপজেলা কৃষি অফিস মাগুরা সদরের তত্বাবধানে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে পতিত জমি ব্যবহার করে ভৈজ্য তেলের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে।

সদর উপজেলার ২ নং ওয়ার্ডের কুকনাপাড়া গ্রামের কৃষক শ্রী অজিত কুমার ঘোষ (৬৫) জানান মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বারি সরীষা ১৪ ও ১৭ জাতের বীজ বপন করে আশাকরি প্রায় ২০ মণ সরিষার ফলন পাবো। মাগুরা সদর উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন সম্পর্কে সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ হুমায়ুন কবির জানান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ সারাদেশে এক ইঞ্চি পরিমাণ ফাঁকা রাখা যাবে না।

যাতে ১ বছর জমি ফাঁকা থাকবে না এবং কৃষকরা আর্ত্বসামাজিক ভাবে লাভবান হয় ও তৈল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। সেই লক্ষ্য মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিস অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে এবং সমন্বিত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তেল ফসলের বৃদ্ধির আবাদ অব্যাহত থাকবে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

শালিখায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে হাইব্রিড ধানের বীজ বিতরণ

error: Content is protected !!

মাগুরা সদর উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

আপডেট টাইম : ০৫:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২২
ফারুক আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার, মাগুরাঃ :

মাগুরা সদর উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি। মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিসের ২০২২ চলতি বছরে সরিষা উৎপাদনের চাষাবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৮ হাজার ৪০ হেক্টর পরিমাণের জমিতে কিন্তু এই লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে সরিষা চাষাবাদ অর্জিত হয়েছে ৮ হাজার ১৬০ হেক্টর পরিমাণের জমিতে যা লক্ষয়মাত্রার চেয়েও বেশি।

তেল জাতীয় ফসল বৃদ্ধির আবাদ প্রকল্পের আওতায় মাগুরা সদর উপজেলায় চাষীদের উদ্বুদ্ধকরণ ও উন্নত স্বল্পকালীন বীজ বারি সরিষা ১৪- বারি সরিষা ১৭ এবং পতিত জমি ব্যবহার, উন্নত আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সরিষার উৎপাদন বৃদ্ধি করা হয়েছে। সাধারণ কৃষকরা রোপা আমন ধান উৎপাদনের পর থেকে বোরো ধান উৎপাদনের সময়ের মধ্যে ৮০ দিন জমি খালি পড়ে থাকে। উপজেলা কৃষি অফিস মাগুরা সদরের তত্বাবধানে কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে পতিত জমি ব্যবহার করে ভৈজ্য তেলের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে।

সদর উপজেলার ২ নং ওয়ার্ডের কুকনাপাড়া গ্রামের কৃষক শ্রী অজিত কুমার ঘোষ (৬৫) জানান মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বারি সরীষা ১৪ ও ১৭ জাতের বীজ বপন করে আশাকরি প্রায় ২০ মণ সরিষার ফলন পাবো। মাগুরা সদর উপজেলায় সরিষার বাম্পার ফলন সম্পর্কে সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোঃ হুমায়ুন কবির জানান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ সারাদেশে এক ইঞ্চি পরিমাণ ফাঁকা রাখা যাবে না।

যাতে ১ বছর জমি ফাঁকা থাকবে না এবং কৃষকরা আর্ত্বসামাজিক ভাবে লাভবান হয় ও তৈল জাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। সেই লক্ষ্য মাগুরা সদর উপজেলা কৃষি অফিস অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে এবং সমন্বিত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তেল ফসলের বৃদ্ধির আবাদ অব্যাহত থাকবে।


প্রিন্ট