ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রাজশাহীর মোহনপুর বিএনপি’র সম্মেলন সভাপতি মুন, সম্পাদক মাহাবুর Logo বিভাগের দাবিতে উত্তাল নোয়াখালী Logo তানোরে নীতিমালা লঙ্ঘন করে গভীর নলকুপ অপারেটরের আবেদন Logo মাধবদীতে হুমায়ুন কবির নামে এক জনকে গুলি করে হত্যা Logo প্রত্যেকটা বাড়িতে গিয়ে তারেক জিয়ার ৩১ দফার দাওয়াত পৌছে দিতে হবে Logo মাত্র একটি কাব্যগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ দিয়ে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে নিজেকে ছড়িয়ে দিয়েছেন হেলাল হাফিজ Logo পাংশা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ Logo কালুখালী কলেজ প্রভাষক রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন Logo খোকসায় প্রগতি সংঘের উদ্যোগে দরিদ্র তাঁতিদের মাঝে বিনামূল্যে তাঁত শিল্প উপকরন বিতরণ Logo মালাই চা বিক্রি করে শামীম সাবলম্বী
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

চাটমোহরে বিষপ্রয়োগে কবুতর নিধনের অভিযোগ

-ছবিঃ প্রতীকী।

প্রতিবেশি কাউকে না জানিয়ে জমিতে বিষ প্রয়োগ করায় সেই বিষাক্ত ফসল খেয়ে প্রায় আড়াইশ’ কবুতর মারা গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পাবনার চাটমোহর উপজেলার মল্লিকপুর গ্রামে গত শুক্রবার (১২ মার্চ) এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী এস কে পান্না মামুন।
 অভিযোগে জানা গেছে, মল্লিকপুর গ্রামের মৃত আশকার আলীর ছেলে এস কে পান্না মামুন দীর্ঘদিন যাবত তার খামারে হাঁস, মুরগী ও কবুতর পালন করে আসছেন।
 গত শুক্রবার দুপুরে তার স্ত্রী কবুতর খামার থেকে ছেড়ে দিলে পার্শ্ববর্তী জমিতে যায়। বিকেলের দিকে মামুনের প্রায় ২৫০টি কবুতর মারা যায় বলে অভিযোগ।
খামারী মামুনের অভিযোগ, মহেলা হাটপাড়া গ্রামের মৃত রমজান আলীর ছেলে আব্দুল আজিজ অসৎ উদ্দেশ্যে মামুনের খামার সংলগ্ন জমিতে গামা ঘাসের বীজের সাথে বিষ মিশিয়ে চাষ করেছিলেন। এ বিষয়ে আজিজ প্রতিবেশি বা আশপাশের কাউকে জানাননি বা কোনো সতর্কতামুলক চিহ্নও দেননি। তার জমির ওই বিষাক্ত বীজ খেয়ে কবুতরগুলো মারা গেছে বলে অভিযোগ মামুনের।
 এতে তার অন্তত দুই লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে ওইদিন রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ক্ষতিগ্রস্থ মামুন।
অভিযোগের বিষয়ে আব্দুল আজিজ বলেন, একটা ক্ষতি যেহেতু হয়ে গেছে, সেজন্য এলাকার মেম্বার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিষয়টি মিমাংসা করে দেয়ার জন্য বলেছি। কিন্তু মামুন মিমাংসা না মেনে থানায় চলে গেছে। এখানে আমার কি করার আছে। তার আড়াইশ’ কবুতর মারা যায়নি। ৫/৭টি কবুতর মারা গেছে বলে জানি। এর ক্ষতিপূরণ দিতে চেয়েছি।
চাটমোহর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর দুই পক্ষকে থানায় ডাকা হয়েছিল। কিন্তু বাদি পক্ষ আসেনি। আমরা বিষয়টিকে খতিয়ে দেখছি।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহীর মোহনপুর বিএনপি’র সম্মেলন সভাপতি মুন, সম্পাদক মাহাবুর

error: Content is protected !!

চাটমোহরে বিষপ্রয়োগে কবুতর নিধনের অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৬:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ মার্চ ২০২২
শুভাশীষ ভট্টাচার্য্য তুষার, পাবনা জেলা প্রতিনিধিঃ :
প্রতিবেশি কাউকে না জানিয়ে জমিতে বিষ প্রয়োগ করায় সেই বিষাক্ত ফসল খেয়ে প্রায় আড়াইশ’ কবুতর মারা গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পাবনার চাটমোহর উপজেলার মল্লিকপুর গ্রামে গত শুক্রবার (১২ মার্চ) এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী এস কে পান্না মামুন।
 অভিযোগে জানা গেছে, মল্লিকপুর গ্রামের মৃত আশকার আলীর ছেলে এস কে পান্না মামুন দীর্ঘদিন যাবত তার খামারে হাঁস, মুরগী ও কবুতর পালন করে আসছেন।
 গত শুক্রবার দুপুরে তার স্ত্রী কবুতর খামার থেকে ছেড়ে দিলে পার্শ্ববর্তী জমিতে যায়। বিকেলের দিকে মামুনের প্রায় ২৫০টি কবুতর মারা যায় বলে অভিযোগ।
খামারী মামুনের অভিযোগ, মহেলা হাটপাড়া গ্রামের মৃত রমজান আলীর ছেলে আব্দুল আজিজ অসৎ উদ্দেশ্যে মামুনের খামার সংলগ্ন জমিতে গামা ঘাসের বীজের সাথে বিষ মিশিয়ে চাষ করেছিলেন। এ বিষয়ে আজিজ প্রতিবেশি বা আশপাশের কাউকে জানাননি বা কোনো সতর্কতামুলক চিহ্নও দেননি। তার জমির ওই বিষাক্ত বীজ খেয়ে কবুতরগুলো মারা গেছে বলে অভিযোগ মামুনের।
 এতে তার অন্তত দুই লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে ওইদিন রাতে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ক্ষতিগ্রস্থ মামুন।
অভিযোগের বিষয়ে আব্দুল আজিজ বলেন, একটা ক্ষতি যেহেতু হয়ে গেছে, সেজন্য এলাকার মেম্বার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বিষয়টি মিমাংসা করে দেয়ার জন্য বলেছি। কিন্তু মামুন মিমাংসা না মেনে থানায় চলে গেছে। এখানে আমার কি করার আছে। তার আড়াইশ’ কবুতর মারা যায়নি। ৫/৭টি কবুতর মারা গেছে বলে জানি। এর ক্ষতিপূরণ দিতে চেয়েছি।
চাটমোহর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর দুই পক্ষকে থানায় ডাকা হয়েছিল। কিন্তু বাদি পক্ষ আসেনি। আমরা বিষয়টিকে খতিয়ে দেখছি।

প্রিন্ট