ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৮ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

ফরিদপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক বাঙ্গালী সময় পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক, সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বৃহত্তর ফরিদপুর সম্পাদক পরিষদের সাধারন সম্পাদক মো: সেলিম মোল্লাকে জড়িয়ে একটি পত্রিকা ও অনলাইনে সম্পূর্ণ ভুয়া, গুজব ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।

যেসব গুজব প্রকাশ করা হয়েছে সম্পূর্ণ ভুয়া চক্রান্তমূলক ও ডাহা মিথ্যাচার এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সেলিম মোল্লা বলেন, সালথা উপজেলা শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের তিন নেতা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র ও চরম মিথ্যাচার সংবাদ প্রকাশ করাছে এবং তারা প্রশাসনের কাছে আমাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার জন্য একটি পত্রিকার অনলাইনে এবং অন্য একটি অনলাইনে সালথায় গোপনে গোপনে আওয়া মীলীকে সংগঠিত করা প্রসঙ্গে আমাকে জড়িয়ে সম্পূর্ণ ভুয়া ও গুজব প্রকাশ করাচ্ছে। আমি তেমন কোন রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম না। গত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে দূর্নীতির সংবাদ প্রকাশের কারণে তৎকালীন ক্ষমতাসীন এক নেতা আমাকে তার বাসায় ডেকে নিয়ে শারিরিক ভাবে চরম নির্যাতন করে এবং আমার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করে। আমি তখন তিন বছর এলাকায় যেতে পারি নি, এর কিছু দিন পর স্থানীয় একটি গ্রুপ আমার ছোট ভাই সেনা সদস্যের দোকান ঘর নির্মাণকালে চাঁদা দাবি করে। টাকা না পেয়ে আমার বাড়ি ভাঙচুর করে ও আমার বৃদ্ধ বাবাকে চরমভাবে পিটিয়ে আহত করে। সে সময় গ্রামের বাড়ি ছেড়ে পরিবার নিয়ে ছয় মাস ফরিদপুর শহরে বসবাস করি। তখন এই সকল ঘটনা বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি টেলিভিশন ও পত্রিকায় প্রকাশ হয় এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রিয় সংবাদ কর্মীরা মানববন্ধনের মাধ্যমে প্রতিবাদ করেন। পরবর্তীতে পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভেবে কিছুদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকলেও গত ২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আর কোন রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলাম না। জুলাই আগস্টে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করি। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থনে আমার পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের কারণে তৎকালীন আওয়ামী সরকারের প্রশাসনের তোপের শিকার হই এবং আমার পত্রিকার ডিক্লিয়ারেশন বাতিলের হুমকি প্রদান করেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। যাহা ফরিদপুর জেলার প্রায় সংবাদকর্মী আমার সহকর্মীরা অবগত আছেন।

ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আমাদের প্রিয় অভিভাবক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে আমাদের সমর্থনের বিষয়টি সম্পূর্ণ অবগত ছিলেন এবং তৎকালীন সরকারের তোপের শিকার হওয়ার ঘটনা নিয়ে আমার পত্রিকা দৈনিক বাঙ্গালী সময়কে একটি প্রত্যয়ন পত্র ও প্রদান করেন।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

আপডেট টাইম : ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সময়ের প্রত্যাশা ডেস্ক :

ফরিদপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক বাঙ্গালী সময় পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক, সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বৃহত্তর ফরিদপুর সম্পাদক পরিষদের সাধারন সম্পাদক মো: সেলিম মোল্লাকে জড়িয়ে একটি পত্রিকা ও অনলাইনে সম্পূর্ণ ভুয়া, গুজব ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।

যেসব গুজব প্রকাশ করা হয়েছে সম্পূর্ণ ভুয়া চক্রান্তমূলক ও ডাহা মিথ্যাচার এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সেলিম মোল্লা বলেন, সালথা উপজেলা শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের তিন নেতা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র ও চরম মিথ্যাচার সংবাদ প্রকাশ করাছে এবং তারা প্রশাসনের কাছে আমাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলার জন্য একটি পত্রিকার অনলাইনে এবং অন্য একটি অনলাইনে সালথায় গোপনে গোপনে আওয়া মীলীকে সংগঠিত করা প্রসঙ্গে আমাকে জড়িয়ে সম্পূর্ণ ভুয়া ও গুজব প্রকাশ করাচ্ছে। আমি তেমন কোন রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম না। গত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে দূর্নীতির সংবাদ প্রকাশের কারণে তৎকালীন ক্ষমতাসীন এক নেতা আমাকে তার বাসায় ডেকে নিয়ে শারিরিক ভাবে চরম নির্যাতন করে এবং আমার বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করে। আমি তখন তিন বছর এলাকায় যেতে পারি নি, এর কিছু দিন পর স্থানীয় একটি গ্রুপ আমার ছোট ভাই সেনা সদস্যের দোকান ঘর নির্মাণকালে চাঁদা দাবি করে। টাকা না পেয়ে আমার বাড়ি ভাঙচুর করে ও আমার বৃদ্ধ বাবাকে চরমভাবে পিটিয়ে আহত করে। সে সময় গ্রামের বাড়ি ছেড়ে পরিবার নিয়ে ছয় মাস ফরিদপুর শহরে বসবাস করি। তখন এই সকল ঘটনা বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি টেলিভিশন ও পত্রিকায় প্রকাশ হয় এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে প্রিয় সংবাদ কর্মীরা মানববন্ধনের মাধ্যমে প্রতিবাদ করেন। পরবর্তীতে পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভেবে কিছুদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকলেও গত ২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে আর কোন রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলাম না। জুলাই আগস্টে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করি। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমর্থনে আমার পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের কারণে তৎকালীন আওয়ামী সরকারের প্রশাসনের তোপের শিকার হই এবং আমার পত্রিকার ডিক্লিয়ারেশন বাতিলের হুমকি প্রদান করেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। যাহা ফরিদপুর জেলার প্রায় সংবাদকর্মী আমার সহকর্মীরা অবগত আছেন।

ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আমাদের প্রিয় অভিভাবক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে আমাদের সমর্থনের বিষয়টি সম্পূর্ণ অবগত ছিলেন এবং তৎকালীন সরকারের তোপের শিকার হওয়ার ঘটনা নিয়ে আমার পত্রিকা দৈনিক বাঙ্গালী সময়কে একটি প্রত্যয়ন পত্র ও প্রদান করেন।


প্রিন্ট