ঢাকা , মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo লালপুরের পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৫ Logo ফরিদপুরে আ.লীগের ব্যানারে মিছিল দেওয়ার প্রস্তুতিকালে বিএনপি নেতার ছেলেসহ আটক ৮ Logo বহলবাড়ীয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সম্মেলন Logo শ্রমিকদল নেতাদের সহযোগীতায় জোরপূর্বক জমি দখলে শসস্ত্র হামলা Logo ডিপ্লোমা ইন্টার্ন নার্সদের একদফা দাবিতে দেশব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত Logo ছাত্রদল নেতা পারভেজ হত্যার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল Logo সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও আলোচনা সভা Logo আলফাডাঙ্গায় শিক্ষকদের সংবর্ধনা ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করলেন জেলা প্রশাসক Logo মুকসুদপুর উপজেলা পরিষদের ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ Logo ভূরুঙ্গামারীতে নাশকতা বিরোধী বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫ নেতা গ্রেফতার
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মাগুরার মহম্মদপুরে ৬ সাংবাদিক নাশকতা মামলায় আসামি

মাগুরার মহম্মদপুরে নাশকতার অভিযোগে পুলিশের দায়ের করা একটি মামলায় ছয়জন সাংবাদিককে আসামি করা হয়েছে। ২ নভেম্বর নাশকতা কর্মকাণ্ড ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে মামলাটি করেন মহম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মুস্তাফিজুর রহমান।
 স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীসহ মামলায় আসামি হিসেবে ১৯৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অজ্ঞাত আসামি ১০০ থেকে ১৫০ জন।
আসামি ছয়জন সাংবাদিক হচ্ছেন দৈনিক ইত্তেফাক-এর উপজেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের সহসভাপতি মো. মেহেদী হাসান ওরফে পলাশ, খবরের আলো পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক মো. ওহাব বিশ্বাস, লোকসমাজ ও দৈনিক জনতা পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মো. তরিকুল ইসলাম তারা, নিউ নেশন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মো. রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক মাস্টার,  ভোরের দর্পণ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের প্রচার সম্পাদক মো. রাসেল মিয়া ওরফে রাসেল মোল্যা এবং দৈনিক আজকের দর্পন পত্রিকার উপজেলা মোঃ খায়রুল মুসল্লি।
এর মধ্যে মো. রফিকুল ইসলাম ও মো. তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকতার পাশাপাশি শিক্ষকতা করেন।
মো. রফিকুল ইসলাম দাবি করেন, ঘটনার দিন তিনি এক আত্মীয়কে ডাক্তার দেখাতে ফরিদপুরে অবস্থান করছিলেন। মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, তিনি ঘটনার দিন যশোরে ছিলেন। মো. ওহাব বিশ্বাস বলেন, ‘আমার বয়স এখন ৭৬ বছর। একসময় রাজনীতি করতাম। সেটা প্রায় ৪০ বছর আগে। এখন শুধু সাংবাদিকতা করি। মামলায় আসামির তালিকায় নিজের নাম দেখে বিস্মিত হয়েছি। খায়রুল মুসল্লি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকায় কর্মরত রয়েছি। মামলা হওয়ার পর আসামি দেখতে পেয়ে অবাক হয়েছি।
অভিযোগে বলা হয়েছে, বাদী ১ নভেম্বর রাতে মহম্মদপুর বাজারে টহল দিচ্ছিলেন। রাত পৌনে ১২টার দিকে খবর পান অবরোধ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলের কর্মীরা নাশকতা কর্মকাণ্ড ঘটানোর উদ্দেশ্যে মাগুরা-মহম্মদপুর সড়কে ধোয়াইল আদর্শ নুরানী হাফেজি মাদ্রাসা ও এতিমখানার সামনে জড়ো হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিএনপি ও সমমনা দলের কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যান। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৭ জনকে আটক করে। জব্দ করা হয় বিস্ফোরিত ও অবিস্ফোরিত ককটেল বোমাসদৃশ কৌটা, জালের কাঠি, বাঁশের লাঠিসহ বিভিন্ন বস্তু।
মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে ধোয়াইল গ্রামের মো. হাফিজুর রহমান, মো. বাবুল শেখ ও তার ভাই মো. কাবুল শেখ। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই তিনজনসহ স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে  কথা হয়। তারা সবাই প্রায় একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। বলেছেন, ওই দিন রাতে তারা বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। এমন কোনো ঘটনা সম্পর্কে জানেন না। তবে রাত দুইটার দিকে কয়েকটি শব্দ শুনতে পান। তবে ভয়ে কেউই বাড়ি থেকে বের হননি। কিছুক্ষণ পর পুলিশ গিয়ে তাঁদের বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে মাগুরা-মহম্মদপুর সড়কে নিয়ে আসেন। সেখানে বিস্ফোরিত ও অবিস্ফোরিত বোমাসদৃশ বস্তু দেখান। পরে সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর নেয় পুলিশ। তবে ওই সময় ঘটনাস্থলে পুলিশ ছাড়া অন্য কাউকেই দেখেননি তাঁরা।
মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘রাত আনুমানিক দুইটার দিকে পরপর তিনটি শব্দ শুনতে পাই। ঠিক দুই থেকে তিন মিনিট পরই পুলিশের গাড়ির সিগন্যাল (হুইসেল) শুনতে পাই। আমরা সাধারণ মানুষ, ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। ঘর থেকে না বেরিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলাম। এর কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে আমাদের রাস্তায় ডেকে নিয়ে যায়। আমাদের কাছে জিজ্ঞেস করে বিএনপির লোকজন এসে বোমা ফুটিয়েছে, দেখেছেন কি না। আমি বলি আমরা ঘরে শুয়ে ছিলাম, এসব কিছু দেখিনি। এর বেশি কিছু জানি না।’
স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঘটনার দিন গভীর রাতে মহম্মদপুর থানার পুলিশ কয়েকজন সাংবাদিককে ফোন করে নাশকতা ও বোমা হামলার সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য যেতে বলেছিল। যদিও তারা রাতে কেউ সেখানে যাননি।
 প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের  সভাপতি  বিপ্লব রেজা বিকো বলেন, এ বিষয়ে আমরা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে থানা-পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের বলছেন, ওসি সাহেব নতুন আসছেন, সবাইকে ঠিকমতো চেনেন না। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে নাম এসেছে।
প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের সাধারণ সম্পাদক মাহামুদুন নবী ডাবলু বলেন, এজাহারে ঘটনার সময় বলা হয়েছে রাত পৌনে ১২টা থেকে সাড়ে ১২টা। কিন্তু রাত দুইটার সময় আমাদের সভাপতির কাছে ফোন এসেছে ঘটনাস্থলে যাওয়ার জন্য। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। আবার এই মামলায় পেশাদার সাংবাদিকদের কীভাবে আসামি করা হলো, এটাও বোধগম্য নয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ  (ওসি) বোরহানউল ইসলাম বলেন, তদন্তে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ না পেলে তাঁদের নাম বাদ দেওয়া হবে।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

লালপুরের পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৫

error: Content is protected !!

মাগুরার মহম্মদপুরে ৬ সাংবাদিক নাশকতা মামলায় আসামি

আপডেট টাইম : ০৬:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩
ফারুক আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার :
মাগুরার মহম্মদপুরে নাশকতার অভিযোগে পুলিশের দায়ের করা একটি মামলায় ছয়জন সাংবাদিককে আসামি করা হয়েছে। ২ নভেম্বর নাশকতা কর্মকাণ্ড ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে মামলাটি করেন মহম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মুস্তাফিজুর রহমান।
 স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীসহ মামলায় আসামি হিসেবে ১৯৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অজ্ঞাত আসামি ১০০ থেকে ১৫০ জন।
আসামি ছয়জন সাংবাদিক হচ্ছেন দৈনিক ইত্তেফাক-এর উপজেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের সহসভাপতি মো. মেহেদী হাসান ওরফে পলাশ, খবরের আলো পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক মো. ওহাব বিশ্বাস, লোকসমাজ ও দৈনিক জনতা পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মো. তরিকুল ইসলাম তারা, নিউ নেশন পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মো. রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক মাস্টার,  ভোরের দর্পণ পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের প্রচার সম্পাদক মো. রাসেল মিয়া ওরফে রাসেল মোল্যা এবং দৈনিক আজকের দর্পন পত্রিকার উপজেলা মোঃ খায়রুল মুসল্লি।
এর মধ্যে মো. রফিকুল ইসলাম ও মো. তরিকুল ইসলাম সাংবাদিকতার পাশাপাশি শিক্ষকতা করেন।
মো. রফিকুল ইসলাম দাবি করেন, ঘটনার দিন তিনি এক আত্মীয়কে ডাক্তার দেখাতে ফরিদপুরে অবস্থান করছিলেন। মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, তিনি ঘটনার দিন যশোরে ছিলেন। মো. ওহাব বিশ্বাস বলেন, ‘আমার বয়স এখন ৭৬ বছর। একসময় রাজনীতি করতাম। সেটা প্রায় ৪০ বছর আগে। এখন শুধু সাংবাদিকতা করি। মামলায় আসামির তালিকায় নিজের নাম দেখে বিস্মিত হয়েছি। খায়রুল মুসল্লি বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে ঢাকায় কর্মরত রয়েছি। মামলা হওয়ার পর আসামি দেখতে পেয়ে অবাক হয়েছি।
অভিযোগে বলা হয়েছে, বাদী ১ নভেম্বর রাতে মহম্মদপুর বাজারে টহল দিচ্ছিলেন। রাত পৌনে ১২টার দিকে খবর পান অবরোধ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপি ও সমমনা রাজনৈতিক দলের কর্মীরা নাশকতা কর্মকাণ্ড ঘটানোর উদ্দেশ্যে মাগুরা-মহম্মদপুর সড়কে ধোয়াইল আদর্শ নুরানী হাফেজি মাদ্রাসা ও এতিমখানার সামনে জড়ো হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিএনপি ও সমমনা দলের কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে পালিয়ে যান। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ৭ জনকে আটক করে। জব্দ করা হয় বিস্ফোরিত ও অবিস্ফোরিত ককটেল বোমাসদৃশ কৌটা, জালের কাঠি, বাঁশের লাঠিসহ বিভিন্ন বস্তু।
মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে ধোয়াইল গ্রামের মো. হাফিজুর রহমান, মো. বাবুল শেখ ও তার ভাই মো. কাবুল শেখ। গতকাল বৃহস্পতিবার ওই তিনজনসহ স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে  কথা হয়। তারা সবাই প্রায় একই ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। বলেছেন, ওই দিন রাতে তারা বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। এমন কোনো ঘটনা সম্পর্কে জানেন না। তবে রাত দুইটার দিকে কয়েকটি শব্দ শুনতে পান। তবে ভয়ে কেউই বাড়ি থেকে বের হননি। কিছুক্ষণ পর পুলিশ গিয়ে তাঁদের বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে মাগুরা-মহম্মদপুর সড়কে নিয়ে আসেন। সেখানে বিস্ফোরিত ও অবিস্ফোরিত বোমাসদৃশ বস্তু দেখান। পরে সাক্ষী হিসেবে স্বাক্ষর নেয় পুলিশ। তবে ওই সময় ঘটনাস্থলে পুলিশ ছাড়া অন্য কাউকেই দেখেননি তাঁরা।
মো. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘রাত আনুমানিক দুইটার দিকে পরপর তিনটি শব্দ শুনতে পাই। ঠিক দুই থেকে তিন মিনিট পরই পুলিশের গাড়ির সিগন্যাল (হুইসেল) শুনতে পাই। আমরা সাধারণ মানুষ, ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়ি। ঘর থেকে না বেরিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলাম। এর কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে আমাদের রাস্তায় ডেকে নিয়ে যায়। আমাদের কাছে জিজ্ঞেস করে বিএনপির লোকজন এসে বোমা ফুটিয়েছে, দেখেছেন কি না। আমি বলি আমরা ঘরে শুয়ে ছিলাম, এসব কিছু দেখিনি। এর বেশি কিছু জানি না।’
স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঘটনার দিন গভীর রাতে মহম্মদপুর থানার পুলিশ কয়েকজন সাংবাদিককে ফোন করে নাশকতা ও বোমা হামলার সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য যেতে বলেছিল। যদিও তারা রাতে কেউ সেখানে যাননি।
 প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের  সভাপতি  বিপ্লব রেজা বিকো বলেন, এ বিষয়ে আমরা প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে থানা-পুলিশের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের বলছেন, ওসি সাহেব নতুন আসছেন, সবাইকে ঠিকমতো চেনেন না। বিভিন্ন মাধ্যম থেকে নাম এসেছে।
প্রেসক্লাব মহম্মদপুরের সাধারণ সম্পাদক মাহামুদুন নবী ডাবলু বলেন, এজাহারে ঘটনার সময় বলা হয়েছে রাত পৌনে ১২টা থেকে সাড়ে ১২টা। কিন্তু রাত দুইটার সময় আমাদের সভাপতির কাছে ফোন এসেছে ঘটনাস্থলে যাওয়ার জন্য। বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। আবার এই মামলায় পেশাদার সাংবাদিকদের কীভাবে আসামি করা হলো, এটাও বোধগম্য নয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ  (ওসি) বোরহানউল ইসলাম বলেন, তদন্তে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ না পেলে তাঁদের নাম বাদ দেওয়া হবে।

প্রিন্ট