সৌদি আরবের খনি সংস্থা দ্য সৌদি আরাবিনায় মাইনিং কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এলাকায় প্রচুর পরিমাণে সোনার ভাণ্ডার পাওয়া গিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে— ওই এলাকায় খনি থাকতে পারে। ওই এলাকায় সোনা রয়েছে কি না, তা জানতে ২০২২ সালে পদক্ষেপ নিয়েছিল ওই সংস্থা। সেই পদক্ষেপের পর প্রথমবার সাফল্য পাওয়া গেল। সোনার হদিস পেতে ওই এলাকার আশপাশে খননকার্য চালানো হবে বলে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে।
মানসুরা খনিও চালায় ওই সংস্থা। ওই খনির ২৫ কি.মি. উত্তরে জাবাল-আল-গাদরা এবং বির আল-তাভিলায় খননকার্য চালানো হচ্ছে। সেখানেও সোনা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ৭০ লক্ষ আউন্স সোনা আহরণ করা হয়েছে ওই খনি থেকে। মনে করা হচ্ছে— প্রতি বছর ২ লক্ষ ৫০ হাজার আউন্স সোনা উৎপাদনের ক্ষমতা রয়েছে।
কোন দেশ সবেচেয়ে বেশি সোনা উৎপাদন করে?
সবেচেয়ে বেশি সোনা উৎপাদন হয় চীনে। ২০২২ সালের এক তথ্য অনুযায়ী— সারা বিশ্বে যত সোনা উৎপাদন হয়, তার ১০ শতাংশ হয় চীনে। ২০২২ সালে ৩৭৫ টন সোনা উৎপাদন করেছিল ড্রাগনের দেশ। এছাড়া, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, আমেরিকা এবং ঘানাতেও সোনা উৎপাদন করা হয়। সূত্র- আজতাক
প্রিন্ট