ঢাকা , শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন। Hotline- +880 9617 179084

রাজশাহী-১ আসনে বিএনপির গোছানো ভোটের মাঠ নস্টের চেষ্টা

-বিএনপি লোগো।

আলিফ হোসেনঃ

রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) সংসদীয় আসনে বিএনপির অত্যন্ত সম্ভবনাময় গোছানো ভোটের মাঠ নষ্ট তৎপরতার অভিযোগ উঠেছে। একটি মহল বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা অপতৎপরতা শুরু করেছে। স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা অভিযোগের তীর ছুড়েছে কতিপয় ব্যবসায়ীর দিকে যার রাজনৈতিক জীবনটায় পালা বদলের।

 

বিগত আওয়ামী লীগের ১৫ বছর যিনি রাসিক (সাবেক) মেয়র ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, সাবেক মন্ত্রী হাসান মাহমুদ ও সাহারা খাতুনের সঙ্গে সখ্যতা বজায় রেখে ব্যবসা-বাণিজ্যে সম্প্রসারণ করে টাকার কুমির হয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগের স্পীকার শিরিন শারমীনের কাছে থেকে রত্নগর্ভা পদক নিয়েছে। তৃণমুলের নেতাকর্মীরা বলছে, তারা যদি বিএনপির আদর্শের সৈনিক হতো তবে তারা টাকা-পয়সা খরচ না করে আওয়ামী লীগের নেতাদের কাছ থেকে এসব লোক দেখানো হাস্যস্কর পুরস্কার গ্রহণ থেকে বিরত থাকতো।

 

বিএনপির আদর্শিক ও মুল ধারার নেতাকর্মীরা এখানো তাকে আওয়ামী মদদপুষ্ট সুবিধাবাদী হিসেবে বিবেচনা করেন।অনুপ্রবেশকারি, সুবিধাবাদী ও হাইব্রিড নেতাদের নিয়ে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে তৃণমুলে। স্থানীয় ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, অনুপ্রবেশকারী, সুবিধাবাদী ও হাইব্রিডরা দলের মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে কাজ করছে,যেটা তারা মেনে নিতে পারছেন না।

এদিকে আওয়ামী লীগের সময়ে যেখানে তারা পুরুস্কার পাচ্ছেন, সেখানে একই সময়ে মেজর জেনারেল শরীফ উদ্দিনকে স্বাভাবিক অবসর-এর ৮ বছর পুর্বে জোরপুর্বক অবসরে পাঠানো হয়েছে। তার অপরাধ তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব ছিলেন এবং তার ভাই ব্যারিষ্টার আমিনুল হক বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও মন্ত্রী ছিলেন।

এদিকে একটি মহলের ইন্ধনে কতিপয় ব্যক্তি বিভিন্ন কৌশলে বিএনপি নেতার স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি এখন একটি দলের বি-টিম হয়ে বিএনপির ভোট ব্যাংক তছনছ করতে নানা অপতৎপরতা শুরু করেছেন বলে মনে করছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

অন্যদিকে স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, বিএনপি দেশের সর্ববৃহৎ একটি গণতান্ত্রিক ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। বিএনপির দু’দশজন নেতা, উপনেতা, পাতি নেতা বা বগী নেতা দলের বিরুদ্ধে অবস্থান এই দলের কিছু যায় আসে না। নদী থেকে এক বালতি পানি নিলে যেমন নদীর কিছু হয় না,তেমননি মতলববাজ,হাইব্রিড, সুবিধাবাদী দু’দশজন বগী নেতা বিরোধীতা করলে বিএনপির কিছু হয় না। যার প্রমাণ এর আগে বিএনপি থেকে বেরিয়ে গিয়ে অনেক হেভিওয়েট রাজনৈতিক নেতা রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়েছে।

এদিকে এসব ঘটনায় বিএনপির আদর্শিক এবং নিবেদিতপ্রাণ মুল ধারার নেতাকর্মীদের মাঝে চরম ক্ষোভ-অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে, বিরাজ করছে বিস্ফোরণমুখ পরিস্থিতি। তাদের এসব অপতৎপরতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে উঠেছে সমালোচনার ঝড়, বইছে মুখরুচোক নানা গুঞ্জন, দেখা দিয়েছে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা বিএনপির এক জৈষ্ঠ নেতা বলেন, মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনের মতো আদর্শিক, বিশস্ত, পরিক্ষিত ও রাজনৈতিক দুরদর্শী সম্পন্ন নেতৃত্ব পরাজিত হবে এটা বিএনপি বিরোধীরাও কখানো কল্পনা করে না।

 

স্থানীয়রা জানান, যারা এসব করছে তাদের রাজনৈতিক জীবনটাই বির্তকিত ও পালাবদলের, এবং তার রাতারাতি বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হবার গল্প রুপকথার গল্পকেও হার মানায়। এক সময় যিনি ছিলেন সাধারণ ব্যবসায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে লিটন পরিবারের সখ্যতায় তিনি হয়েছেন বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক, তাহলে তিনি নিজেকে বিএনপির নেতা দাবি করেন কোন যাদুর বলে, না নেপথ্যে অন্য কিছু রয়েছে তা নিয়েও জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে।

জানা গেছে, রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির আদর্শিক রাজনীতি ও নেতৃত্বে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান সাবেক ডাকমন্ত্রী প্রয়াত ব্যরিষ্টার আমিনুল হক পরিবারের কোনো বিকল্প নাই। স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব,হয়েছেন চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তার মতো নেতৃত্বরা মনোনয়ন নেয় না, তাদের সুপারিশে দু’ চারজনের মনোনয়ন হয়। রাজনীতিতে নেতৃত্বের প্রতিযোগীতায় শরিফ উদ্দিনের মতো নেতৃত্বকে হারানো যায় না, তারা যেকোনো রাজনৈতিক দলের কাছেই বড় সম্পদ।

 

এবিষয়ে তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হযরত আলী মাষ্টার বলেন, দেশের সর্ব বৃহত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপি। তিনি বলেন,দলের মনোনয়ন যে কেউ চাইতেই পারে এটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এখানে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি ভোটের মাঠ গোছানোর কাজ শুরু করেছি। তিনি বলেন, মনোনয়ন দেন মনোনয়ন বোর্ড বা দলের নীতিনির্ধারণী মহল। তাই যারা মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেন বা মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নেন তারা বিএনপির আদর্শিক নেতৃত্ব হতে পারে না।

 

এবিষয়ে তানোর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক মন্ডল বলেন, এখানে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনের মনোনয়ন নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে তারা বিএনপির শক্র। তিনি বলেন, আমাদের ভাবনা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোটের ব্যবধানে তাকে বিজয়ী করা, সেই পরিকল্পনা নিয়েই তার নেতৃত্বে আমরা কাজ করছি। তিনি বলেন, আওয়ামী মদদপুষ্ট কতিপয় বির্তকিত ব্যবসায়ী বিএনপির গোছানো ভোটের মাঠ নস্টে তৎপর,তবে তার মনোবাসনা কখানো পুরুণ হবে না।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

বোয়ালমারীতে সশস্ত্র বাহিনী দিবসে আনন্দ র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

error: Content is protected !!

রাজশাহী-১ আসনে বিএনপির গোছানো ভোটের মাঠ নস্টের চেষ্টা

আপডেট টাইম : ৫ ঘন্টা আগে
আলিফ হোসেন, তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি :

আলিফ হোসেনঃ

রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) সংসদীয় আসনে বিএনপির অত্যন্ত সম্ভবনাময় গোছানো ভোটের মাঠ নষ্ট তৎপরতার অভিযোগ উঠেছে। একটি মহল বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে নানা অপতৎপরতা শুরু করেছে। স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা অভিযোগের তীর ছুড়েছে কতিপয় ব্যবসায়ীর দিকে যার রাজনৈতিক জীবনটায় পালা বদলের।

 

বিগত আওয়ামী লীগের ১৫ বছর যিনি রাসিক (সাবেক) মেয়র ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন, সাবেক মন্ত্রী হাসান মাহমুদ ও সাহারা খাতুনের সঙ্গে সখ্যতা বজায় রেখে ব্যবসা-বাণিজ্যে সম্প্রসারণ করে টাকার কুমির হয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগের স্পীকার শিরিন শারমীনের কাছে থেকে রত্নগর্ভা পদক নিয়েছে। তৃণমুলের নেতাকর্মীরা বলছে, তারা যদি বিএনপির আদর্শের সৈনিক হতো তবে তারা টাকা-পয়সা খরচ না করে আওয়ামী লীগের নেতাদের কাছ থেকে এসব লোক দেখানো হাস্যস্কর পুরস্কার গ্রহণ থেকে বিরত থাকতো।

 

বিএনপির আদর্শিক ও মুল ধারার নেতাকর্মীরা এখানো তাকে আওয়ামী মদদপুষ্ট সুবিধাবাদী হিসেবে বিবেচনা করেন।অনুপ্রবেশকারি, সুবিধাবাদী ও হাইব্রিড নেতাদের নিয়ে তীব্র অসন্তোষ বিরাজ করছে তৃণমুলে। স্থানীয় ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেন, অনুপ্রবেশকারী, সুবিধাবাদী ও হাইব্রিডরা দলের মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে কাজ করছে,যেটা তারা মেনে নিতে পারছেন না।

এদিকে আওয়ামী লীগের সময়ে যেখানে তারা পুরুস্কার পাচ্ছেন, সেখানে একই সময়ে মেজর জেনারেল শরীফ উদ্দিনকে স্বাভাবিক অবসর-এর ৮ বছর পুর্বে জোরপুর্বক অবসরে পাঠানো হয়েছে। তার অপরাধ তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব ছিলেন এবং তার ভাই ব্যারিষ্টার আমিনুল হক বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান ও মন্ত্রী ছিলেন।

এদিকে একটি মহলের ইন্ধনে কতিপয় ব্যক্তি বিভিন্ন কৌশলে বিএনপি নেতার স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। তিনি এখন একটি দলের বি-টিম হয়ে বিএনপির ভোট ব্যাংক তছনছ করতে নানা অপতৎপরতা শুরু করেছেন বলে মনে করছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা।

অন্যদিকে স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, বিএনপি দেশের সর্ববৃহৎ একটি গণতান্ত্রিক ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। বিএনপির দু’দশজন নেতা, উপনেতা, পাতি নেতা বা বগী নেতা দলের বিরুদ্ধে অবস্থান এই দলের কিছু যায় আসে না। নদী থেকে এক বালতি পানি নিলে যেমন নদীর কিছু হয় না,তেমননি মতলববাজ,হাইব্রিড, সুবিধাবাদী দু’দশজন বগী নেতা বিরোধীতা করলে বিএনপির কিছু হয় না। যার প্রমাণ এর আগে বিএনপি থেকে বেরিয়ে গিয়ে অনেক হেভিওয়েট রাজনৈতিক নেতা রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়েছে।

এদিকে এসব ঘটনায় বিএনপির আদর্শিক এবং নিবেদিতপ্রাণ মুল ধারার নেতাকর্মীদের মাঝে চরম ক্ষোভ-অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে, বিরাজ করছে বিস্ফোরণমুখ পরিস্থিতি। তাদের এসব অপতৎপরতা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে উঠেছে সমালোচনার ঝড়, বইছে মুখরুচোক নানা গুঞ্জন, দেখা দিয়েছে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা বিএনপির এক জৈষ্ঠ নেতা বলেন, মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনের মতো আদর্শিক, বিশস্ত, পরিক্ষিত ও রাজনৈতিক দুরদর্শী সম্পন্ন নেতৃত্ব পরাজিত হবে এটা বিএনপি বিরোধীরাও কখানো কল্পনা করে না।

 

স্থানীয়রা জানান, যারা এসব করছে তাদের রাজনৈতিক জীবনটাই বির্তকিত ও পালাবদলের, এবং তার রাতারাতি বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক হবার গল্প রুপকথার গল্পকেও হার মানায়। এক সময় যিনি ছিলেন সাধারণ ব্যবসায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে লিটন পরিবারের সখ্যতায় তিনি হয়েছেন বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক, তাহলে তিনি নিজেকে বিএনপির নেতা দাবি করেন কোন যাদুর বলে, না নেপথ্যে অন্য কিছু রয়েছে তা নিয়েও জনমনে নানা প্রশ্ন উঠেছে।

জানা গেছে, রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির আদর্শিক রাজনীতি ও নেতৃত্বে বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান সাবেক ডাকমন্ত্রী প্রয়াত ব্যরিষ্টার আমিনুল হক পরিবারের কোনো বিকল্প নাই। স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সামরিক সচিব,হয়েছেন চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তার মতো নেতৃত্বরা মনোনয়ন নেয় না, তাদের সুপারিশে দু’ চারজনের মনোনয়ন হয়। রাজনীতিতে নেতৃত্বের প্রতিযোগীতায় শরিফ উদ্দিনের মতো নেতৃত্বকে হারানো যায় না, তারা যেকোনো রাজনৈতিক দলের কাছেই বড় সম্পদ।

 

এবিষয়ে তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হযরত আলী মাষ্টার বলেন, দেশের সর্ব বৃহত গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপি। তিনি বলেন,দলের মনোনয়ন যে কেউ চাইতেই পারে এটা স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এখানে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি ভোটের মাঠ গোছানোর কাজ শুরু করেছি। তিনি বলেন, মনোনয়ন দেন মনোনয়ন বোর্ড বা দলের নীতিনির্ধারণী মহল। তাই যারা মনোনয়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেন বা মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নেন তারা বিএনপির আদর্শিক নেতৃত্ব হতে পারে না।

 

এবিষয়ে তানোর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক মন্ডল বলেন, এখানে মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিনের মনোনয়ন নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে তারা বিএনপির শক্র। তিনি বলেন, আমাদের ভাবনা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোটের ব্যবধানে তাকে বিজয়ী করা, সেই পরিকল্পনা নিয়েই তার নেতৃত্বে আমরা কাজ করছি। তিনি বলেন, আওয়ামী মদদপুষ্ট কতিপয় বির্তকিত ব্যবসায়ী বিএনপির গোছানো ভোটের মাঠ নস্টে তৎপর,তবে তার মনোবাসনা কখানো পুরুণ হবে না।


প্রিন্ট