দেশের পট পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সুরক্ষা দিয়ে আত্মতৃপ্তিতে ভোগবার কোন কারণ নেই। সবার আগে আমাদের একটি পরিচয় আমরা মানুষ, আওয়ামী লীগ নই। সেই কারণে আমাদের হাতে দেশ ও জনগণ নিরাপদ থাকে। আমরা অতীতেও জনগণের নিরাপত্তা দিয়েছি, এখনো দিচ্ছি, আগামীতেও দিয়ে যাব ইনশাল্লাহ।
তিনি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে শান্ত যশোরে আপনাদের দলীয় সন্ত্রাসীদের নিয়ে কেউ যদি অস্থিরতা সৃষ্টি করেন, জনগণের সুরক্ষায় আমরা সেটি রুখে দেব। যতক্ষণ পর্যন্ত না, জনগণের ভোটের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার পূর্ণ প্রতিষ্ঠা না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের লড়াই অবিচাল থাকবে। আমরা কেউ রাজপথ ছেড়ে যাব না।
কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাড সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যুগ্ম -আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, অ্যাড মো. ইসহক, মিজানুর রহমান খান, মারুফুল ইসলাম, মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, অ্যাড হাজী আনিছুর রহমান মুকুল, কাজী আজম, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এহসানুল হক সেতু, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক উপাধ্যক্ষ মকবুল হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক হাবিবুল ইসলাম কচি, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবু মোর্তজা ছোট, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ গফুর, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম যশোর ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান, শিক্ষক নেতা অধ্যাপক ইবাদত খান, বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রীস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব নির্মল কুমার বিট, জেলা শ্রমিক দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু জাফর,
জেলা মহিলা দলের সভাপতি রাশিদা রহমান, সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌসী বেগম, জেলা যুবদলের সভাপতি এম তমাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক রানা, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি রবিউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আমির ফয়সাল, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি রাজিদুর রহমান সাগর, সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পি, বিএনপি নেতা সুলতান আহমদ, মহিলা দল নেত্রী শামসুন্নাহার পান্না, সেলিনা পারভীন শেলী, আব্দুর রাজ্জাক, যুবদল নেতা আরিফুল ইসলাম, শেখ রবিউল ইসলাম রবি প্রমুখ।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সদস্য গোলাম রেজা দুলু, এ কে শরফুদ্দৌলা ছোটলু, সিরাজুল ইসলামসহ দলের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী।