এক্সের পোস্টে বলা হয়েছে, এমভি আবদুল্লাহ জলদস্যুদের কবলে পড়ার খবর পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে দূরবর্তী টহল জাহাজ (এলআরএমপি) মোতায়েন করা হয়। এরপর ১২ মার্চ সন্ধ্যায় জাহাজটির অবস্থান শনাক্ত করার পর জাহাজের নাবিকদের অবস্থা জানতে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু জাহাজ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
ভারতীয় যুদ্ধজাহাজটি ওই অঞ্চলে সামুদ্রিক নিরাপত্তায় কাজ করছিল। তাদের যুদ্ধজাহাজটি ১৪ মার্চ সকালে ছিনতাইকৃত এমভি আবদুল্লাহর মুখোমুখি হয়। জাহাজটি সোমালীয় জলসীমায় পৌঁছানো পর্যন্ত কাছাকাছি এলাকায় অবস্থান করে ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ। তারা এমভি আবদুল্লাহর একটি ছবিও প্রকাশ করেছে।
তবে তারা দাবী করে সোমালীয় জলদস্যুদের হাতে জিম্মি থাকা নাবিকদের নিরাপত্তার বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং জাহাজটি সোমালিয়ার জলসীমায় পৌঁছানো পর্যন্ত কাছাকাছি এলাকায় থেকে নজর রাখে ভারতীয় নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ।