মো. ইকবাল হোসেনঃ
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় পূর্বে শত্রুতার যের ধরে আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সমাজকল্যাণ সম্পাদক এবং আরজেএফ এর সহসভাপতি দৈনিক নাগরিক দাবি পত্রিকার আলফাডাঙ্গা উপজেলা প্রতিনিধি হারুন অর রশিদ ও ওবায়দুর রহমানকে অতর্কিত হামলা করে আহত করা হয়েছে ।
.
গুরুতর আহত হারুন অর রশিদকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওবায়দুর রহমানকে আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার হাসিবুর রহমান নামের একজনকে আটক করেছে পুলিশ।
.
এ ব্যাপারে আশেপাশের লোকদের জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, মঙ্গলবার (৬মে) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৬টার সময় সরকারি রাস্তার পাশে হারুন অর রশিদ এর দোকানের সামনে বালু রাখিতে নিষেধ করিলে প্রতিপক্ষের সাথে কথা কাটাকাটি হয়।
.
বুধবার (৭মে) আলফাডাঙ্গা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে জোহরের নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়ার সময় স্থানীয় কাদেরের বেকারির সামনে যাওয়া মাত্র দেশীয় অস্ত্র দা, লোহার রড, বাঁশের লাঠি ইত্যাদি অন্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হইয়া সাংবাদিক হারুন অর রশিদ (৪০) পিতা: মো: হাবিবুর রহমান এবং মোঃ ওবায়দুর রহমান (৪৫), পিতা মৃত আব্দুল মান্নান সর্ব সাং-শ্রীরামপুরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে। গালিগালাজ করিতে নিষেধ করিলে প্রতিপক্ষগনের হাতে থাকা দা, রড়, বাশের লাঠি, দিয়া ভিকটিমদের এর মাথায়, হাতে, পায়ে ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করিয়া গুরুতর রক্তাক্ত জখম করে । এ সময় স্থানীয় লোকজন এর সহযোগীতায় আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়া ভর্তি করা হয়।
.
এ ব্যাপারে আশেপাশের লোকদের জিজ্ঞেস করলে তারা বলেন, মঙ্গলবার (৬ মে) সন্ধ্যা আনুমানিক সাড়ে ৬টার সময় সরকারি রাস্তার পাশে হারুন অর রশিদ এর দোকানের সামনে বালু রাখিতে নিষেধ করিলে প্রতিপক্ষের সাথে কথা কাটাকাটি হয়।
.
বর্তমানে এলাকায় উত্তেজিত বিরাজমান করিতেছে। যে কোন সময় আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে মর্মে ধারণা করা হচ্ছে।আটককৃত হাসিবুর রহমান বলেন, আমি এ ঘটনার সাথে জড়িত না।
.
এ ব্যাপারে আলফাডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ হারুন অর রশিদ বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে একজনকে আটক করা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক: এ. এস.এম
মুরসিদ, মোবাইল: 01728 311111
ঢাকা অফিসঃ হোল্ডিং-১৩, লাইন-৬, রোড- ১২, ব্লক-বি, মিরপুর-১১, ঢাকা-১২১৬।