রাজবাড়ী জেলার পাংশায় খাদ্য অধিদপ্তরের আওতায় খোলা বাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয় (ওএমএস)’র বিশেষ কার্যক্রমে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। নিম্নআয়ের ও মধ্যবিত্ত পরিবারের লোকজন ডিলারদের দোকান থেকে নির্ধারিত ৩০ টাকা কেজি দরে চাল ও ১৮ টাকা কেজি দরে আটা ক্রয় করছেন।
জানা যায়, করোনা ভাইরাসের চলমান সংক্রমণের কারণে আরোপিত বিধি-নিষেধের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের মানুষকে সহায়তা প্রদানের জন্য খাদ্য অধিদপ্তরের আওতায় গত রবিবার পাংশা পৌরসভার অভ্যন্তরে ওএমএস’র বিশেষ কার্যক্রম চালু হয়।
এর আগে কার্যক্রম বাস্তবায়নে অরুন কুমার দাস, ওয়াহিদ হাসান, নাঈমুল হাকিম (রনো) ও গোবিন্দ চন্দ্র কুন্ডু নামের চারজন ডিলার নিয়োগ দেওয়া হয়।
পাংশা পৌরশহরের বারেক মোড় বাজার, খাদ্য গুদামের সামনে নতুন বাজার, মৈশালা সরদার বাস স্ট্যান্ড বাজার ও পাংশা পুরাতন বাজারে ওএমএস ডিলারদের প্রতিটি দোকানের সামনে চাল ও আটার নির্ধারিত মূল্য লিখিত লাল রঙের ব্যানার টানানো হয়েছে।
সোমবার ২৬ জুলাই পাংশা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মাদ আলী, উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এ.কে.এম শাহনেওয়াজ, ওসি-এলএসডি মোহাম্মদ ইব্রাহীম আদম ও ফুড ইন্সপেক্টর জেসমীন আক্তার ওএমএস’র বিশেষ কার্যক্রম তদারকি করেন।
এছাড়া সরকারী দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শ্যামল কুমার বিশ্বাস ও এটিও জাহিদুল ইসলাম প্রমূখ সংশ্লিষ্ট ডিলারের দোকানে ওএমএস কার্যক্রমের দেখভাল করেন।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এ.কে.এম শাহনেওয়াজ বলেন, শুক্রবার বাদে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত প্রতিদিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে একজন ক্রেতা সরকারী নির্ধারিত ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি করে চাল ও ১৮ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি করে আটা ক্রয় করতে পারবেন। আগামী ৭ আগস্ট পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে জানান তিনি।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ এ. এস.এম
মুরসিদ (লিটু সিকদার)। মোবাইল: 01728 311111
ঢাকা অফিসঃ হোল্ডিং-১৩, লাইন-৬, রোড- ১২, ব্লক-বি, মিরপুর-১১, ঢাকা-১২১৬।
ফরিদপুর অফিসঃ মুজিব সড়ক, ফরিদপুর। মোবাইলঃ ০১৭১১ ৯৩৯৪৪৫