বিটিআরসির স্পেকট্রাম ডিভিশনের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল আলমের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, মোবাইল ফোনসেট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসার কয়েকটি উদ্দেশ্য রয়েছে। একদিকে এর নিরাপত্তাজনিত বিষয় রয়েছে, অন্যদিকে এর একটি আর্থিক দিক রয়েছে। এই দিকগুলো হচ্ছে-
১. কেউ যাতে অবৈধভাবে হ্যান্ডসেট আনতে না পারে। দেশে যাতে বৈধভাবে অ্যাসেম্বল বা তৈরি করা যায়।
২. মোবাইল সেটগুলো নিবন্ধিত থাকলে আমদানিকারকরা সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দিতে পারবে না।
৩. কারও মোবাইল ফোন ছিনতাই বা চুরি করে অন্য কেউ সেটি বিক্রি বা ব্যবহার করতে পারবে না। চুরি হওয়া সেটগুলো উদ্ধার করা সহজ হবে।
৪. মোবাইল সিম, আইএমইআই এবং জাতীয় পরিচয়পত্র একসঙ্গে ট্যাগিং করা হবে। এতে করে একজনের নামে নিবন্ধিত মোবাইল অপরজনের মোবাইল সেটে ব্যবহার করা যাবে না।
৫. মোবাইল ফোন ব্যবহার করে কোনো অপরাধ সংঘটন হলে সেটির বিরুদ্ধে দ্রুত এবং সহজে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সাল থেকে মোবাইল ফোনের আইএমইআই দিয়ে একটি ডাটাবেস তৈরি করছে বিটিআরসি। এই ডাটাবেসে যদি কোনো মোবাইল ফোনের তথ্য না থাকে তাহলে বিটিআরসি চাইলে সেটি বন্ধ করে দিতে পারে। সেজন্য নতুন ফোন সেট কিনতে হলে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে যে সেটি বৈধ কিনা। বিটিআরসি জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১৫ কোটি মোবাইল ফোনসেট রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ মুরসিদ আহমেদ সিকদার, মোবাইল : 01728 311111
ঢাকা অফিসঃ হোল্ডিং-১৩, লাইন-৬, রোড- ১২, ব্লক-বি, মিরপুর-১১, ঢাকা-১২১৬
ফরিদপুর অফিসঃ মুজিব সড়ক, ফরিদপুর, ই-মেইলঃ [email protected]
Copyright © August, 2020-2025 @ Daily Somoyer Protyasha