আজকের তারিখ : নভেম্বর ২৭, ২০২৪, ৩:২৫ এ.এম || প্রকাশকাল : মার্চ ৯, ২০২৪, ৪:২১ পি.এম
সোলার ইরিগেশন পাম্প স্থাপনে কৃষকের খরচ ও জ্বালানি সাশ্রয় হবেঃ -তৌফিক-ই ইলাহী
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি, খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই ইলাহী চৌধুরী (বীর বিক্রম) বলেছেন, সোলার ইরিগেশন পাম্প দিয়ে সেচ দিলে কৃষকের যেমন খরচ সাশ্রয় হবে পাশাপাশি ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে এবং এর ফলে জ্বালানি সাশ্রয় হবে। এছাড়াও তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী সবসময় দেশের কৃষক ও সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেন এবং সাহস নিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছেন বলেই এত উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে।
শনিবার (৯ মার্চ) নাগরপুর উপজেলার ধুবড়িয়া ইউনিয়নে সোলার ইরিগেশন পাম্প পরিদর্শন শেষে দুপুরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। নাগরপুর উপজেলা প্রশাসন ও পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি'র বক্তব্যে তৌফিক-ই-ইলাহি বলেন, দেশের অনেক জায়গায় পর্যায়ক্রমে ইরিগেশন পাম্প স্থাপন করা হচ্ছে। কিভাবে সারাদেশে এটি স্থাপন করা যায় আমরা সেটা নিয়ে কাজ করছি। সৌর-বিদ্যুৎ এর মাধ্যমে সোলার ইরিগেশনকে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। এর ফলে কৃষকের খরচ সাশ্রয় হবে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।
নাগরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রেজা মো. গোলাম মাসুম প্রধান এর সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিদ্যুৎ বিভাগ অতিরিক্ত সচিব ড. সৈয়দ মাসুম আহমেদ চৌধুরী, যুগ্ম সচিব এম. রায়হান আখতার, বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড সদস্য মো. আব্দুর রউফ, বিদ্যুৎ বিভাগ (পাওয়ার সেল) পরিচালক মো. সাজিবুল হক, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টার একান্ত সচিব (উপসচিব) মুকতাদির আজিজ, টাঙ্গাইল জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (অতিরিক্ত) জিয়াউল ইসলাম চৌধুরী, টাঙ্গাইল পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি'র জেনারেল ম্যানেজার মো. আবু হানিফ মিয়া সহ নাগরপুর উপজেলা প্রশাসনের সকল কর্মকর্তা বৃন্দ, সকল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বৃন্দ ও স্থানীয় কৃষক সমাজের প্রতিনিধি বৃন্দ।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ মুরসিদ আহমেদ সিকদার, মোবাইল : 01728 311111
ঢাকা অফিসঃ হোল্ডিং-১৩, লাইন-৬, রোড- ১২, ব্লক-বি, মিরপুর-১১, ঢাকা-১২১৬
ফরিদপুর অফিসঃ মুজিব সড়ক, ফরিদপুর, ই-মেইলঃ [email protected]
Copyright © August, 2020-2025 @ Daily Somoyer Protyasha