দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার হাতিয়া(নোয়াখালী) প্রতিনিধি মো: হানিফ উদ্দিন সাকিব গ্রাম-বাংলা ঘুরে, রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে কঠোর পরিশ্রম করে দূর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর সাহসিকতা নিয়ে তিনি সংবাদ সংগ্রহ করেন।
আজ সাংবাদিক মো: হানিফ উদ্দিন সাকিবের শুভ জন্মদিন। ২০০২ সালের ৩১ ডিসেম্বর তিনি নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার ৮ নং সোনাদিয়া ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড়ের পূর্ব চরচেঙ্গা গ্রামে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
গ্রামীণ সাংবাদিকতার পথিকৃৎ মো: হানিফ উদ্দিন সাকিব বাংলাদেশের সাংবাদিকতায় অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরিতে তার ভূমিকা ভিন্ন মাত্রা।
সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে জনমত সৃষ্টি ও সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে প্রয়াসী তিনি।
মো: হানিফ উদ্দিন সাকিব মাইজদী উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং ডিগ্রি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন এবং ডিগ্রি কলেজে ডিগ্রিতে অধ্যায়নত রয়েছে।
এছাড়া তিনি বাংলাদেশ তৃণমূল সাংবাদিক কল্যাণ সোসাইটি নোয়াখালী জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে সুনামের সহিত দ্বায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি ২০১৮ সালে দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার হাতিয়া উপজেলা প্রতিনিধি হিসেবে প্রথম সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হন। পরবর্তীতে তিনি দৈনিক আশ্রয় প্রতিদিন, দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা এবং বিভিন্ন অনলাইন টেলিভিশন ও পত্রিকায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
অপরাধ ও অপরাধী যত গভীরেই থাকুক না কেন সেখান থেকেই তিনি তার চতুরতা, একনিষ্ঠ কর্মদক্ষতা দিয়ে টেনে বের করেন লুকানো সেইসব অপরাধীদের। তাদের মন্দ কাজের সকল আমলনামা তুলে ধরেন দেশ ও জাতীর সম্মুখে। সত্যের সন্ধানেরত নির্ভীক সাংবাদিক
মো: হানিফ উদ্দিন সাকিব। সহজ সরল জীবন ও অন্যায়ের সাথে কখনোই আপোষ করে না যিনি তিনি আর কেউ নয়। তিনি এ সময়ের প্রতিবাদী সকলের প্রিয়মুখ আমাদের তরুণ সাংবাদিক মো: হানিফ উদ্দিন সাকিব। সাংবাদিকতার পাশাপাশি অসহায়, সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের নিয়ে কাজ করেন তরুন এই সাংবাদিক, বাচন ভঙ্গি, শুদ্ধ উচ্চারণ, উত্তম চারিত্রিক গুণাবলী, ভদ্র, প্রাণবন্ত ও ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন একজন মানুষ। সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল তার সৃষ্টিশীলতা বা সঞ্জননই ক্ষমতা, যা হল মৌলিক ভাষিক এককগুলিকে সংযুক্ত করে অসীম সংখ্যক বৈধ বাক্য সৃষ্টির ক্ষমতা। প্রকাশভঙ্গী নম্র ও কোমল আচরণের মানুষকে সবাই ভালোবাসে, সমীহ করে আর তাই তিনি সকলের কাছে সমান সমাদৃত। কোমল আচরণের দ্বারা মানুষের চারিত্রিক মাধুর্যটা প্রকাশ পায়। জন্মদিনের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন সাধারণত কর্মস্থলেও জন্মদিনের আয়োজন থাকে। আর সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। ব্যক্তিগত জীবনে অবিবাহিত । সবসময় ইতিবাচক মানসিকতা পোষণ করেন এই লেখক ও সাংবাদিক।
অল্প বয়সে এতো এতো সাফল্যের পেছনের সূত্র মনে করেন ‘ইতিবাচক থাকা’ কে। দেশকে নিয়ে প্রচন্ড আশাবাদী তিনি। সমৃদ্ধ এবং উন্নত এক দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন।
এ সম্পর্কে দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার সম্পাদক মুরসিদ আহমেদ সিকদার বলেন, অত্যন্ত সুন্দর লেখনীর মাধ্যমে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এই তরুণ লেখক। তার জন্মদিনে প্রত্যাশা পরিবারের পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা, অভিনন্দন ও ভালোবাসা। আরও সহস্র বছর বেঁচে থেকে যেন মহৎ কর্মগুলোকে এগিয়ে নিতে পারে সেই প্রার্থনাই করি।