এখানে বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোনের নজরদারির কাজ ব্যাহত করতে রাশিয়া এ ঘটনা ঘটিয়েছে, নাকি সেটি নামানোর জন্য বেপরোয়া হামলা চালানো হয়েছে?
মার্কিন কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে, ওই অঞ্চলে নিজেদের জঙ্গি বিমানের সঙ্গে সমন্বয় করে রাশিয়ার বৈমানিকেরা ‘গুরুতর কাজ’ করেছেন। সে কারণে যে রুশ বৈমানিক জঙ্গি বিমানটিকে মার্কিন ড্রোনের খুব কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন, তিনি তা ভুলবশত করে থাকতে পারেন। তবে এটা যদি যুক্তরাষ্ট্রের একটি উড়োজাহাজের ওপর রাশিয়ার যুদ্ধবিমানের বেপরোয়া হামলা হয়ে থাকে, তাহলে তা বড় ধরনের উসকানি হিসেবে দেখা দেবে। এতে উত্তেজনা নতুন রূপ নেবে।
সে ক্ষেত্রে এ হামলাকে দেখা হতে পারে যুক্তরাষ্ট্র কী প্রতিক্রিয়া দেখায়, তা বোঝার জন্য ক্রেমলিন এটা করেছে সে হিসেবে। পশ্চিমা মিত্ররা চাইছে, ইউক্রেন যুদ্ধ যেন সরাসরি রাশিয়ার সঙ্গে সংঘাতের দিকে নিয়ে না যায়। তবে কৃষ্ণসাগরে মঙ্গলবার সকালে যেটা ঘটল, তা সেই সরাসরি সংঘাতের ঘটনাই।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিক্রিয়া কী হওয়া উচিত, তা এখন পর্যালোচনা করবেন দেশটির নীতিনির্ধারকেরা। দেশটির একজন সেনা কমান্ডার তাঁদের বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, এটা খুবই বিপজ্জনক একটি পদক্ষেপ ছিল, যা ভুল হিসাব এবং অপ্রত্যাশিত সংঘাতময় পরিস্থিতি তৈরি করতে পারত।
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ মুরসিদ আহমেদ সিকদার, মোবাইল : 01728 311111
ঢাকা অফিসঃ হোল্ডিং-১৩, লাইন-৬, রোড- ১২, ব্লক-বি, মিরপুর-১১, ঢাকা-১২১৬
ফরিদপুর অফিসঃ মুজিব সড়ক, ফরিদপুর, ই-মেইলঃ [email protected]
Copyright © August, 2020-2025 @ Daily Somoyer Protyasha